Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ব্যবহার করে চাঁদ ও মঙ্গলে যা বুলেট ট্রেন
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ব্যবহার করে চাঁদ ও মঙ্গলে যা বুলেট ট্রেন

    Shamim RezaOctober 22, 20233 Mins Read
    Advertisement

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : এবার কার্যত অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলতে উদ্যোগী হচ্ছে জাপান। জানা গিয়েছে, এবার পৃথিবী থেকে বুলেট ট্রেন চালিয়ে মানুষকে চাঁদে (Moon) পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এই দেশ। শুধু তাই নয়, ওই ট্রেনটিকে প্রথমে চাঁদে পাঠানো হবে। তারপর এই পরিকল্পনা সফল হলে সেটিকে পাঠানো হবে মঙ্গলগ্রহের উদ্দেশ্যে। এমনকি, এর পাশাপাশি মঙ্গলে কাঁচের বাসস্থান তৈরির পরিকল্পনাও রয়েছে। অর্থাৎ মানুষ এমন একটি কৃত্রিম মহাকাশে বাস করবে, যার বায়ুমণ্ডল তৈরি হবে পৃথিবীর মতো।

    পৃথিবীতে তৈরি হবে টেরা স্টেশন

    এদিকে, কৃত্রিম মহাকাশ বাসস্থানে মাধ্যাকর্ষণ এবং বায়ুমণ্ডল এমনভাবে নির্ধারণ করা হবে যাতে মানুষের পেশী এবং হাড় দুর্বল না হয়ে যায়। উল্লেখ্য যে, সাধারণত কম মাধ্যাকর্ষণ বিশিষ্ট জায়গায় মানবদেহের পেশী এবং হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। এদিকে, একদিকে আমেরিকা আবার চাঁদে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অপরদিকে, চিন মঙ্গল গ্রহে সন্ধান চালাচ্ছে। পাশাপাশি, রাশিয়া ও চিন যৌথভাবে চাঁদে একটি যৌথ অভিযানের পরিকল্পনা করছে। ঠিক সেই আবহেই জাপান বুলেট ট্রেন এবং কৃত্রিম মহাকাশ বাসস্থানের পরিকল্পনা করেছে। এমন পরিস্থিতিতে খুব দ্রুত অন্যান্য গ্রহে মানুষের বসতিস্থাপনের সম্ভাবনা বেড়ে যাচ্ছে।

    মানুষ এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ চাঁদ ও মঙ্গলে বসবাস শুরু করবে: মূলত, চাঁদ ও মঙ্গলে তৈরি হবে Glass Habitat। এই কলোনি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য একটি স্পেসসুট পরতে হবে। কিন্তু ভিতরে থাকার জন্য হয়তো এটা ব্যবহার নাও করতে হতে পারে। পাশাপাশি, এখানে বসবাস করার সময় পেশী ও হাড় ততটা দুর্বল হবে না যতটা খোলা জায়গায় থাকলে হয়। সর্বোপরি, এখানে সন্তান ধারণ করা কতটা কঠিন হবে তা বলা যাবে না। কারণ এখনও পর্যন্ত মহাকাশে এই কাজ করা হয়নি। তবে, বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে মানুষ চাঁদ ও মঙ্গলে বসবাস শুরু করবে।

    কিয়োটো ইউনিভার্সিটি ও কাজিমা কনস্ট্রাকশন পরিকল্পনা করেছে: এই সম্পর্কে কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয় এবং কাজিমা কনস্ট্রাকশন যৌথভাবে পরিকল্পনা করেছে। Glass-টির মধ্যে শঙ্কু আকৃতির থাকার জায়গা থাকবে। এছাড়াও, থাকবে কৃত্রিম মাধ্যাকর্ষণ। শুধু তাই নয়, গণপরিবহনের ব্যবস্থা, সবুজ এলাকা, জলের উৎস, নদ-নদী, পার্ক সবকিছুরই ব্যবস্থা থাকবে। এটি প্রায় ১,৩০০ ফুট লম্বা হবে। পাশাপাশি, এর প্রোটোটাইপ ২০৫০ সালের মধ্যে প্রস্তুত হবে। তবে, চূড়ান্ত সংস্করণটি তৈরি হতে প্রায় এক শতাব্দী সময় লাগতে পারে।

    কলোনির নাম-লুনাগ্লাস এবং মার্সগ্লাস, হেক্সাট্র্যাকে চলবে ট্রেন: চাঁদের গ্লাস কলোনির নাম হবে লুনাগ্লাস এবং মঙ্গল গ্রহের কলোনির নাম হবে মার্সগ্লাস। এছাড়া, কিয়োটো ইউনিভার্সিটি ও কাজিমা কনস্ট্রাকশন একসঙ্গে স্পেস এক্সপ্রেস নামে একটি বুলেট ট্রেন তৈরি করতে যাচ্ছে। যা পৃথিবী থেকে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে পাড়ি দেবে। এটি হবে একটি Interplanetory Transportation System। যার নাম দেওয়া হয়েছে হেক্সাট্র্যাক।

    ম্যাগলেভ ট্রেন প্রযুক্তিতে মহাকাশে হেক্সাক্যাপসুল চালানো হবে: মূলত, হেক্সাট্র্যাকে দূর-দূরান্তের মহাকাশ ভ্রমণেও 1G-র মাধ্যাকর্ষণ বজায় থাকবে। যাতে যাত্রীদের দীর্ঘ সময় ধরে শূন্য অভিকর্ষের ক্ষতি সহ্য করতে না হয়। পাশাপাশি, Hexacapsules, হেক্সাট্র্যাকে চলবে। যা হবে ষড়ভুজাকারে। এগুলো হবে ১৫ মিটার লম্বা মিনি ক্যাপসুল। তবে, এগুলি ছাড়াও ৩০ মিটার লম্বা বড় ক্যাপসুলও থাকবে। যেগুলি মূলত চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে ভ্রমণ করবে। ক্যাপসুলগুলো চলবে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক প্রযুক্তিতে। যে পদ্ধতিতে জার্মানি ও চিনে ম্যাগলেভ ট্রেন চলে।

    ধুম সিনেমার সেই বাঙালি অভিনেত্রী রিমি এখন সম্পূর্ণ বদলে গেছে

    পৃথিবীতে তৈরি হবে টেরা স্টেশন, সেখান থেকে স্পেস এক্সপ্রেস চালু হবে: প্রতিটি ক্যাপসুল একটি রেডিয়াল কেন্দ্রীয় অক্ষের উপর চলবে। অর্থাৎ, চাঁদ থেকে মঙ্গলে যেতে হলে 1G মাধ্যাকর্ষণ বজায় থাকবে। পৃথিবীতে তৈরি হওয়া ট্র্যাক স্টেশনের নাম হবে টেরা স্টেশন। এটি স্ট্যান্ডার্ড গেজ ট্র্যাকে চলবে। যেখানে ছয়টি কোচ থাকবে। সেটির নাম দেওয়া হয়েছে স্পেস এক্সপ্রেস। এছাড়াও, প্রথম ও শেষ কোচে বসানো হবে রকেট বুস্টার। যা এগিয়ে যেতে কিংবা পিছনে আসতে সাহায্য করবে। আর এভাবেই মহাকাশে এটির গতি বাড়ানো বা কমানো যাবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    করে চাঁদ ট্রেন প্রযুক্তি বিজ্ঞান বুলেট বুলেট ট্রেন ব্যবহার মঙ্গলে! মাধ্যাকর্ষণ শক্তি
    Related Posts

    বিকাশ-বিজ্ঞান চিন্তার আয়োজনে সিলেট ও খুলনায় শেষ হলো ‘বিজ্ঞান উৎসব’

    October 28, 2025
    স্টোরেজ খালি

    ফোনে স্টোরেজ খালি করার ১০টি সহজ উপায়

    October 28, 2025
    OnePlus-Nord-CE-5

    বাজেটের মধ্যে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, OnePlus থেকে iQOO

    October 28, 2025
    সর্বশেষ খবর

    বিকাশ-বিজ্ঞান চিন্তার আয়োজনে সিলেট ও খুলনায় শেষ হলো ‘বিজ্ঞান উৎসব’

    স্টোরেজ খালি

    ফোনে স্টোরেজ খালি করার ১০টি সহজ উপায়

    OnePlus-Nord-CE-5

    বাজেটের মধ্যে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, OnePlus থেকে iQOO

    স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা

    স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা ভালো রাখার ৭টি উপায়

    Realme-Narzo-60x-5G-1

    ২৫ হাজার টাকায় সেরা ব্যাটারির ১০টি স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

    ৫জি স্মার্টফোন

    ১০ হাজার টাকার নিচে সেরা কিছু ৫জি স্মার্টফোন!

    সেরা ৫টি বাইক

    সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া ২০০ সিসির সেরা ৫টি বাইক

    ভয়েস কল

    মোবাইল নেটওয়ার্ক ছাড়াই হবে ভয়েস কল, কীভাবে চলবে জেনে নিন

    দ্রুতগতির স্মার্টফোন

    সেরা ১০টি দ্রুতগতির স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

    smartphone

    Smartphone এ চার্জ ধীরে হওয়ার কারণ ও সমাধান

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.