বিনোদন ডেস্ক : বাংলা বিনোদন জগতের বর্তমান প্রজন্মের সুন্দরী অভিনেত্রীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন মধুমিতা সরকার। ছোট পর্দার পাশাপাশি বড় পর্দাতেও এখন তার নিত্য আনাগোনা। অভিনয় এবং সৌন্দর্য দুই দিয়েই ভক্তদের নজর কাড়েন এই বঙ্গতনয়া। তবে এই দুইয়ের সঙ্গে তার শখের বিষয়টি হল ফ্যাশন স্টাইলিং। সামাজিক মাধ্যমে প্রায়ই তার ঝলক দেখা যায়।
নিজেকে নানা রূপে অবতীর্ণ করে প্রায়ই রঙিন প্রজাপতি হতে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে। এসব নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হলেও তাতে খুব একটা আমল দেননা তিনি। নিজের মতো করে কখনো শাড়িতে, কখনো বোল্ড পাশ্চাত্য পোশাকে আবার কখনো স্বল্পবসনে আব্রু ঢেকে জনসমক্ষে আসেন এই অভিনেত্রী।
সম্প্রতি নিজেকে আবার রং-বেরংয়ের মাঝখানে রেখে ধরা দিলেন অভিনেত্রী। নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল থেকে একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করেছেন। আর এই ছবিগুলিতে নজর কাড়ছে তার খোলামেলা শরীরের ভাঁজ। এই ছবিতে অভিনেত্রীকে দেখা গেছে বেগুনি রংয়ের ঢিলেঢালা কোট পরে থাকতে।
কোটের হাত গোটানো কনুই অব্দি। তবে এই কোটের ফাঁকে উঁকি দিয়েছে কালো ব্রা। আর এই ব্রায়ের মাঝে উন্মুক্ত হয়েছে তার সুস্পষ্ট বক্ষবিভাজিকা। পরিপাটি করে পিছনের দিকে বাঁধা চুল, মুখে নিউড মেকআপ, ঠোঁটে নিউড লিপস্টিক। হাতে কালো চেইনের ঘড়ি। আর সব মিলিয়ে এক আবেদনময়ী লুক তৈরি করেছেন অভিনেত্রী। কখনো বাড়ির বাইরে খোলা আকাশের নিচে দিনের আলোয়, আবার কখনো বাড়ির ভেতরে নানা পোজে লেন্সবন্দি হয়েছেন টলি-সুন্দরী।
সৌন্দর্যের পাশাপাশি এই পোস্টের ক্যাপশন বেশ আকর্ষণীয়। ক্যাপশনে অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘ঠিক আছে চেক করে নিয়েছি’। এই লেখা বেশ অর্থবহ। তবে এই লুকে যেমন প্রশংসা জুটেছে, তেমনই আবার জুটেছে নানা তকমা। একজন লিখেছেন, ‘তোমার ঠোঁটটা ফেটে গেছে তো’; অন্যজন লিখেছেন, ‘দিন দিন নগ্নতা বেড়েই চলেছে’; আরেকজন লিখেছেন, ‘এত ট্রোলের শিকার হয়েও এরকম পোস্ট কেন’। আরেক অনুরাগী আবার তাকে মডেল উরফি জাভেদের সঙ্গে তুলনা করে লিখেছেন, ‘উরফি জাভেদ লাইট’।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই মুক্তি পেয়েছে বাংলা ছবি ‘দিলখুশ’। এই ছবির কেন্দ্রীয় একটি চরিত্রে দেখা গেছে মধুমিতা সরকারকে। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন অপরাজিতা আঢ্য, পরান বন্দ্যোপাধ্যায়সহ একাধিক নামিদামি শিল্পীরা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।