জুমবাংলা ডেস্ক: অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পর কিছুটা স্বস্তির খবর। গেল সপ্তাহে রাজধানীর বাজারগুলোতে মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। সাপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি বাজারে কমেছে মুরগির দাম। খুচরা বাজারে মুরগির দাম কমায় খুশি সাধারণ ক্রেতারা।
রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত সপ্তাহেও সোনালি মুরগি কেজি প্রতি বিক্রি হয়েছে ২৯০ থেকে ৩১০ টাকা। কিন্তু এ সপ্তাহে এসে দাম কমে দাঁড়িয়েছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা। তবে ব্রয়লারের দাম কমেনি, আগের দামেই ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগিও আগের দামে ৫৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতা মনির বলেন, অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পর কমতে শুরু করেছে মুরগির দাম। আর মুরগির দামের পাশাপাশি অন্যান্য দ্রব্যমূল্যের দাম কমতে দেখা যাচ্ছে।
মুরগির দাম নিয়ে রামপুরা কাঁচাবাজারের মুরগি বিক্রেতা সামাদ ব্যাপারী বলেন, পাইকারি বাজারে মুরগির দাম কমেছে, তাই খুচরা বাজারে কম দামে মুরগি বিক্রি করতে পারছি। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি সোনালি মুরগির দাম কমেছে ১৫ টাকা।
উত্তর বাড্ডা কাঁচাবাজারের মুরগি বিক্রেতা সাইফুল হাসান বলেন, কদিন আগেও মুরগির দাম ছিল ৩১০ টাকা কেজি। আজ ২৭০ টাকা দরে বিক্রি করছি। সামনে আরও দাম কমতে পারে।
কারওয়ান বাজারের চিকেন মার্কেটের মুরগির ব্যবসায়ী মো. আমজাদ হোসেন বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় বাজারে সোনালি মুরগির দাম কমেছে। কেজিতে ৩০ টাকা কমে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে দেশি ও ব্রয়লারের দাম কমেনি, আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া সবজি ও মাংসের বাজার রেখে মাছ বাজারের দিকে এগিয়ে দেখা যায়, রুই মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া, পাঙাশ ১৬০-১৮০ টাকা, শিং ৩০০-৪৬০ টাকা, শোল ৪০০-৬০০ টাকা, কই ২০০-২৩০ টাকা, পাবদা ৩০০-৪৫০ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে এসব মাছের দামে পরিবর্তন আসেনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।