বিনোদন ডেস্ক : বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসের পেছন ফিরে তাকালেই সুজাতা, শবনম, ববিতা, কবরী, শাবানা, সুলতানা জামান, অঞ্জনা, দিতি, রোজিনা, চম্পাসহ নামগুলো এখনও তারার মতো জ্বলজ্বল করে। ষাটের দশক দিয়ে বাংলাদেশের সিনেমার যাত্রা শুরু তাদের। সাদাকালো যুগের সিনেমা তাদের কল্যাণেই হয়েছে বর্ণিল।
প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লেও, সাদাকালো যুগের সিনেমার চাহিদা রয়ে গেছে আগের মতোই। স্বর্ণালী দিনের সিনেমাগুলোর আবেদন কমেনি। তারা এখনও কেউ কেউ বেঁচে আছেন। কেউ আছে বিদেশ আবার কেউ আছেন দেশে। মঝেমধ্যেই এই নায়িকাদের দেখা যায়।
নায়িকাকে এই সময়ের মেকআপ, গেটআপে হাজির করেছেন বাটা প্রতিষ্ঠানের জিএম ও ডিজিটাল বিজনেস লিডার রাজীব জাহান ফেরদৌস। ছবিগুলো এখন নেট দুনিয়ায় ভাইরাল। এজন্য ফেরদৌস বেছে নিয়েছেন সাম্প্রতিক বিশ্বজুড়ে আলোচিত মাধ্যম এইআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) প্রযুক্তি। সঙ্গে নিয়েছেন ফায়ারফ্লাই ও ফটোশপের সহযোগিতা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবিগুলো পোস্ট করে রাজীব জাহান ফেরদৌস লিখেছেন, ‘আশির দশককে বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ বলা হয়ে থাকে। সেই সময়ে অনেক অসাধারণ সিনেমা দর্শকদের উপহার দিয়েছেন তখনকার শিল্পীরা। ছোটবেলায় বাবা মায়ের হাত ধরে সিনেমা হলে যেতাম। মধ্যবিত্ত পরিবারের বিনোদনের একটা বড় উৎস ছিল হলে গিয়ে মুভি দেখা। হল থেকে বের হয়ে বেলুন কিনে বাদাম খেতে খেতে রিকশায় মায়ের কোলে বসে বাসায় ফিরতাম। কী সুন্দর ছিল ওই দিনগুলো!’
প্রযুক্তির ব্যবহারের এসেছে বহু পরিবর্তন। সেই সময়ের নায়িকারা যদি এই সময়ে থাকতেন তাহলে যেমন লাগতে সেই দেখানোর জন্যই এই প্রয়াস বলে জানান রাজীব জাহান ফেরদৌস। তার কথায়, ‘সেই সময় দর্শকদের স্বপ্নের নায়িকারা যদি এই যুগের নায়িকা হতেন কেমন দেখতে হতেন? কেমন হতো তাদের স্টাইল? সেটাই প্রযুক্তির সাহায্যে দেখার চেষ্টা করলাম।’
এক বছরও টিকলো না বিয়ে, ডিভোর্সের পথে বলিউডের জনপ্রিয় এই তারকা জুটি
তার পোস্টের মন্তব্যের ঘরে জাহান নুসরাত নামের একজন লিখেছেন, রোজিনা আর কবরীকে দেখে মাথা ঘুরতেছে আমার।’ সাহেব নামে একজন লিখেছেন, ‘যথেষ্ট ভালো হয়েছে কিন্তু আরও ভালো হতে পারতো’। ওমর ফারুক লিখেছেন, ‘দারুণ। অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনার চিন্তাধারা প্রশংসার দাবিদার।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।