বিনোদন ডেস্ক : বেশ কিছুদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন রুপে দ্যুতি ছড়াচ্ছেন অভিনেত্রী রুনা খান। একের পর এক ছবি পোস্ট করে নেটিজেনদের নজর কেড়েছেন তিনি। এমনকি অভিনেত্রীর প্রত্যেকটি ছবির নিচে রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় বয়ে যায়।
তার এই সৌন্দর্যের রহস্য জানতে চাইলে রুনা খান বলেন, ‘বিশ্বাস করি, আমি অত্যন্ত ক্ষুদ্র একজন মানুষ। আর মানুষ আমি হিসেবে নিজেকে ভালোবাসি। আমার ধারণা, পৃথিবীর সব প্রাণী নিজেকে ভালোবাসে। নিজেকে ভালোবাসার চাইতে পৃথিবীতে বড় আর কিছু নেই।’
অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘আমার কিন্তু আমাকে সবসময় ভালো লাগে। নিজেকে ভালোবাসতে ভালো লাগে। আগেও আমার নিজেকে ভালো লাগত, এখনও ভালো লাগে। আমার ধারণা, বেঁচে থাকলে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত নিজেকে আমার ভালো লাগবে। পৃথিবীর প্রতিটি মানুষেরই নিজেকে ভালোবাসা উচিত।’
প্রসঙ্গত, এক যুগ আগে রুনা খানের ওজন ছিলো ৫৬ কেজি। সন্তান জন্মের পর তার ওজন বেড়ে দাঁড়ায় ৯৫ কেজিতে। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বেড়ে যাওয়া এই ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে, হিতে-বিপরীত ঘটে। ওজন আরও বেড়ে দাঁড়ায় ১০৫ কেজিতে।
তবে এক বছরের কঠোর পরিশ্রমে ৩৯ কেজি ওজন কমিয়ে নিজেকে ৬৬-তে এনেছেন রুনা খান। প্রতিদিন সকালে দুটি ডিম, এরপর ফল খেতেন। তারপর ব্ল্যাক কফি পানের পর প্রায় ঘণ্টাখানেক হাঁটতেন। দুপুরে এক কাপ ভাত ও এক বাটি সবজি, বড় এক পিস মাংস অথবা মাছ খেতেন।
এছাড়াও তার বিকেলের খাবারে থাকতো একমুঠো পরিমাণ বাদাম, ব্ল্যাক কফি ও এক ঘণ্টা ইয়োগা। সবশেষ রাতের খাবারে বড় এক বাটি সবজি, এক পিস মুরগি বা মাছ ও এক গ্লাস দুধ পান করতেন রুনা। এভাবেই নিজেকে আকর্ষণীয় লুকে ফিরিয়ে এনেছেন তিনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।