বিনোদন ডেস্ক : রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের হাসি চেপে না রাখতে পেরে উত্তরে বলেন, গত ১০ থেকে ১২ বছরেই তো তিনি এই সত্যি জানেন। ঋতুপর্ণা সেন অর্থাৎ টলিউডে এখন যিনি ঋ নামে পরিচিত, সেই অভিনেত্রীকেই দর্শকদের মনে প্রথম থেকেই উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। তখনও ছবি কখনও আবার ধারাবাহিকের মাধ্যমে বারে বারে দর্শকদের সামনে উঠে আসতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।
কেবল সাধারণ চরিত্র নয়, রীতিমত সাহসী লুকে বারে বারে পর্দার সামনে এসেছেন, কেবল অভিনয়ের স্বার্থে, সেই ঋ-র ব্যক্তিজীবন ঠিক কতটা গোছানো? দিদি নম্বর ওয়ান-এর মঞ্চে এসে জানিয়েছিলেন ঋ তিনি বেশ আছেন। তাঁর জীবনযাপন বেশ খানিকটা নিয়মের সঙ্গেই বাঁধা।
খুব একটা বেহিসেবি জীবন কাটান না তিনি। তবে? বাড়িতে কীভাবে সময় কাটান ঋ, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্নে জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী, তাঁর মাথাটা একটু খারাপ হয় মা চলে যাওয়ার পর। যদিও তা হাসির সঙ্গেই জানিয়েছিলেন ঋ।
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের হাসি চেপে না রাখতে পেরে উত্তরে বলেন, গত ১০ থেকে ১২ বছরেই তো তিনি এই সত্যি জানেন। তবে না, বিষয়টা মোটেও জমার ছিল না। কারণ ঋ জানিয়েছিলেন, তিনি এক কাউন্সেলরের কাছেও গিয়েছিলেন। তবে এখন ভাল আছেন। তার জন্য বেশ কিছু বিষয় নজর রাখেন ঋ। ঘুমতে যাওযার আগে মোটেও ফোন হাতে রাখা উচিত নয়।
তিনি সেই নিয়ম অক্ষরে-অক্ষরে পালন করে চলেছেন এখনও। ফলে খুব একটা সমস্যা এখনও দেখা যায়নি তাঁর মধ্যে। তবে সমস্যা কী হয় না একা থাকতে, রচনার প্রশ্নের উত্তরে ঋ জানিয়েছিলেন, তাঁর অভ্যাস হয়ে গিয়েছে।
তবে মাঝে মধ্যে বন্ধুরা হঠাৎ চলে আসে। এটা বেশ মজার যেমন তেমনই সাজার। কিছু বন্ধু তো এসে আর যেতেই যায় না। তিনি একা থাকেন বলে, অনেকেই ধরে নেন তিনি ফাঁকা রয়েছেন। ফলে যখন তখন প্ল্যানয তাঁর বাড়িতে সকাল সকাল কেউ চলে আসেন, কেউ আবার রাতে। হাসতে হাসতে ঋ বলেন, ”আমি তো চাইছি না ডিনার করতে…। তাও…।” শুনে হেসে লুটোপুটি খান রচনা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।