বিনোদন ডেস্ক : ‘একটা মেয়ের সেল্ফ ডিপেন্ডেড হওয়াটা খুব জরুরি। অ্যাটলিস্ট এতটুকু সেল্ফ ডিপেন্ডেড হওয়া দরকার, যেন নিজের মন ভালো রাখার ক্ষমতাটা নিজের থাকে। জীবনে আর যা কিছুই হোক, নিজের স্বাধীনতাটা যেন বরাবরই ঠিক থাকে।’
‘নিজেকে নিজের সময় দেওয়াটা অনেক বড় কিছু। যেন হুটহাট শপিং করে নিজের জন্য কিছু কিনে আইসক্রিম খেতে খেতে বাসায় আসতে পারো। এক্সস্টেড লাগলে নিজেকে নিজে ট্রিট দিতে পারো, সেটা না হয় এক প্লেট ফুচকা হোক। মন্দ নয় বটে ব্যাপারটা।’
‘বোরিং লাগলে স্লেফ প্যাম্পারিং করতে পারো। এর জন্য যেন কারও আশায় বসে থাকতে না হয়। মন খারাপের সময় কেন কেউ মন ভালো করার চেষ্টা করছে না, সেটা না ভেবে নিজেকে সময় দেয়াটা দরকার। সেটা হতে পারে নানাভাবে। গান, মুভি, সিরিজ, বইপড়াসহ অনেকভাবে নিজেকে ব্যস্ত রাখা।’
‘একা বসে বারান্দায় রাতে আকাশ দেখো। সকালটা শুরু করো এক কাপ চা দিয়ে। মন খারাপের সময় একটা লম্বা শাওয়ার নাও। কনফিডেন্স বাড়বে। সেল্ফ কেয়ার বলে কথা।’
‘নয়তো আজীবন অন্যের করুণায় নিজেকে রাখতে হবে। মাথায় ঘুরবে ফ্যামিলি বোঝে না, আমার সঙ্গী বোঝে না, বন্ধু কমে যাচ্ছে। নিজের থেকে বড় বন্ধু কেউ না। আমাকে আমার চেয়ে ভালো বোঝার ক্ষমতা কারোই নেই।’
– নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী তানিন সুবাহর ফেসবুক থেকে
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।