জুমবাংলা ডেস্ক : তীব্র তাপপ্রবাহ ও ভ্যাপসা গরমের মাধ্যে উত্তরের নীলফামারী জেলায় বিভিন্ন স্থানে হঠাৎ করে কুয়াশা দেখা গেছে। মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) ভোর ও সকাল ৭টার দিকে ঘনত্ব বাড়ে বৈশাখী এ কুয়াশার।
পরে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেটি স্বাভাবিক হতে থাকে। অনেক প্রবীনদের মুখে শোনা যায়, গরমকালের কুয়াশা দেখা দেওয়ার মানে হচ্ছে অসুখ বিসুখ ছড়িয়ে পড়ার আলামত। এই বিষয়টিও অনেক মানুষকে ভাবিয়ে তুলছে।
সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম বলেন, কুয়াশা বাতাসে ভেসে থাকলেও ভূপৃষ্ঠের কাছাকাছি থাকে। মেঘের মতো করেই তৈরি হয় বলে কুয়াশাকে আবহাওয়াবিদরা ‘লো ক্লাউড’ বলে থাকেন। তাপমাত্রা ও বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে কুয়াশা দেখা দিতে পারে এবং হঠাৎ করে অদৃশ্যও হয়ে যেতে পারে।
জেলার ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, সদর ও সৈয়দপুরে হঠাৎ এ কুয়াশার কারণে অনেকে চিন্তিত হয়ে পড়েন। কেউ কেউ সোয়েটার বা মোটা কাপড় পড়ে সকালে বাসা থেকে বের হন। পরে সেই কুয়াশা কেটে যায়।
এদিকে দীর্ঘদিনেও জেলায় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করছে। প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ে যাচ্ছে ফসলের মাঠ।
নেট দুনিয়ার সবচেয়ে সাহসী ওয়েব সিরিজ এটি, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না
সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম জানান, মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সোমবার (১৭ এপ্রিল) ওই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই আবহাওয়া আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকার পর বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।