বিনোদন ডেস্ক : নব্বই দশকের বিনোদন ফিরছে কেতন মেহতার হাত ধরে। এ বার বর্তমান প্রজন্ম দেখবে ‘ক্যাপ্টেন ব্যোম’-এর কাণ্ড-কারখানা। নব্বইয়ের দশকের বাচ্চাদের হাতে স্মার্টফোন ছিল না। মোবাইল গেম-এ বুঁদ হয়েও তাদের সময় কাটত না।
তারা কল্পনার জগতের নায়কদের সঙ্গে সময় কাটাতেই ভালবাসত। টেলিভিশনের ‘শক্তিমান’, ‘বিক্রম অওর বেতাল’ বা কমিকসের পাতায় অরণ্যদেব ছিল তাদের কল্পনার আধার। আর ছিল ‘ক্যাপ্টেন ব্যোম’। ছোটবেলার সেই নস্ট্যালজিয়া ফিরিয়ে দিতে নতুন অবতারে বড় পর্দায় ফিরছে সুপারহিরো’ ‘ক্যাপ্টেন ব্যোম’।
‘৯০ দশকের ছেলেবেলা কতটা রঙীন ছিল, সে সম্পর্কে কোনও ধারণাই নেই বর্তমান প্রজন্মের। এ বার এই প্রজন্মও সাক্ষী হতে চলেছে অতীতের ‘সুপারহিরো’র।
ব্রিউয়িং থটস প্রাইভেট লিমিটেড ‘শক্তিমান’-এর ট্রিলজি নিয়ে কাজ করার কথা প্রকাশ করেছিল। এ বার এই প্রযোজনা সংস্থা ‘৯০-এর ‘সুপারহিরো’ ‘ক্যাপ্টেন ব্যোম’-কেও পর্দায় ফিরিয়ে আনতে চলেছে। পাঁচটি ছবির ফ্রাঞ্চাইজি বা ওয়েব সিরিজের আকারে আবার দেখা যাবে ‘ক্যাপ্টেন ব্যোম’-কে।
মূল ধারাবাহিকের নির্মাতা ছিলেন কেতন মেহতা। মহাকাশের সুপারহিরো ‘ব্যোম’-এর চরিত্রে ছিলেন মিলিন্দ সোমন। দূরদর্শনের পর্দায় দেখা যেত এই ধারাবাহিক। ‘ক্যাপ্টেন ব্যোম’কে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনায় খুশি কেতন।
মুম্বই সংবাদসংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেতন বলেন, ‘‘এই সময়ে ক্যাপ্টেন ব্যোমকে ফিরিয়ে আনতে পেরে আমি খুশি। মহাকাশচারী এই ভারতীয় সুপারহিরোর প্রত্যাবর্তনের এটাই সঠিক সময়। আমার আশা, এই সুপারহিরো জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছবে।’’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।