বিবাহবিচ্ছেদের পরে চহল ও ধনশ্রী পরস্পরকে নানা সময়ে খোঁচা দিয়েছেন। চহলের ভক্তেরা সমাজমাধ্যমে প্রায়ই চড়াও হন ধনশ্রীর উপর। কিন্তু নিজেদের মধ্যে নাকি সৌজন্যের সম্পর্ক বজায় রেখেছেন তাঁরা।
বিবাহবিচ্ছেদের পরেও যোগাযোগ রেখেছেন যুজবেন্দ্র চহাল ও ধনশ্রী বর্মা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজেই জানালেন ক্রিকেটতারকার প্রাক্তন স্ত্রী। চহলের সঙ্গে সম্পর্কের সমীকরণ কেমন ছিল, এমন নানা ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলেন ধনশ্রী।
বিবাহবিচ্ছেদের পরে চহল ও ধনশ্রী পরস্পরকে নানা সময়ে খোঁচা দিয়েছেন। চহলের ভক্তেরা সমাজমাধ্যমে প্রায়ই চড়াও হন ধনশ্রীর উপর। কিন্তু নিজেদের মধ্যে নাকি সৌজন্যের সম্পর্ক বজায় রেখেছেন তাঁরা। সাক্ষাৎকারে ধনশ্রী বলেছেন, “মেসেজে যুজ়ির সঙ্গে প্রায়ই কথা হয়। ও আমাকে মা বলে ডাকত। ও খুবই মিষ্টি।”
ধনশ্রী এও জানান, বিবাহিত থাকাকালীন সংসার ও কাজ— দুই দিক সামলে রাখতে তিনি বেগ পেয়েছিলেন। অভিনেত্রী বলেছেন, “সত্যি কথা বলতে গেলে, দু’দিক সামলাতে আমার বেশ অসুবিধাই হয়েছিল। আমাকে বিভিন্ন স্থানে যেতে হত। আমাকে কখনও গুরুগ্রাম যেতে হত, আবার সেখান থেকে মুম্বই আসতে হত। প্রায়ই এমন চলত। তাই অসুবিধা হত।”
যতই সমস্যা হোক, এর মধ্যেও কাজ করে যেতে হবে। ধনশ্রীকে বলে দিয়েছিলেন তাঁর মা। তাই হাল না ছেড়ে নিজের কাজের দিকেই মন দিতেন তিনি।
Honor 200 5G: সেলফি ক্যামেরার চমক, ৫০MP সেলফি ক্যামেরার সেরা ফোন!
চার বছর বৈবাহিক সম্পর্কে থাকার পরে বিবাহবিচ্ছেদের পথে হাঁটেন চহল ও ধনশ্রী। বিবাহবিচ্ছেদের পরে কটাক্ষে বিদ্ধ হয়েছিলেন ধনশ্রী। তিনি বিষয়টি সামলে নিলেও ভেঙে পড়েছিলেন অভিনেত্রীর মা-বাবা। কিন্তু এখন পরস্পরের জন্য শুধুই শুভকামনা করেন বলে জানান ধনশ্রী। তাঁর কথায়, “আমরা দু’জনেই বিষয়টি মেনে নিয়েছি। অনেকটা এগিয়ে গিয়েছি আমরা। আমরা এখন শুধু পরস্পরের ভাল চাই।”
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।