আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নিউইয়র্কের সবচেয়ে দামি জায়গায় অ্যাপার্টমেন্ট, মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ি আর কোটি কোটি টাকার স্বর্ণালংকার কি নেই এই নারীর? সবই আছে তার সাথে রয়েছে একজন নয় দুজন নয় মোট এক ডজন খানেক সুগার ডেডি। ভাবা যায় বিষয়টি?
আমেরিকান এই নারী তার সুগার ডেডিদের জন্য ছেড়েছেন নিজের স্বামী সন্তানও। টাকার জন্যই এসব করছেন বলেও সম্প্রতি মন্তব্য করেছেন। ধর্মীয় অনুশাসন নৈতিকতা শিক্ষা দেয় এবং মানুষকে সংযম ও সামাজিক নিয়ম বন্ধন এর মধ্যে একটি শৃঙ্খল জীবন দেয়, ঠিক তারই উল্টো হয়েছে বর্তমান পাশ্চাত্য দুনিয়ায়। ধর্মীয় আচার এবং নীতি-নৈতিকতা বিবর্জিত হয়ে তারা হয়েছে পথভ্রষ্ট। টাকার জন্য সবই যেনো করতে পারে পশ্চিমা বিশ্বের নারীরা। এই নারী আরও বেশ কিছু ”ঞ্চল্যকর তথ্য দেন, তার কাছে উপস্থাপিকা জানতে চাইলে তিনি জানান এক একজন সুগার ডেডির সাথে মাসে ১০ বারের মত যৌন মিলন করতে হয় তাকে। প্রতিবার ডলার নেন সম্পূর্ণ ক্যাশে। টাকা ইনকাম করাই তার মূল উদ্দেশ্য বলেও এসময় জোড় গলায় বলতে শোনা যায় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক এই নারীকে।
পশ্চিমাদের কাছে এটা অবশ্য নতুন কিছু নয়, স্বামী সন্তান থাকার পরও টাকার জন্য একধিক পুরুষের সাথে তাদের মিলিত হবার ঘটনা অহরহ। তবে এভাবে একসাথে ১২ জন সুগার ডেডি রাখার ঘটনাটা বিরলই বটে। এদের কাছে যেনো ধর্মীয় অনুশাসন বলতে কিছুই নেই, টাকা আছে মানে তাদের সব আছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের অধিকাংশ মানুষই ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে চলে না। এক কথায় ধর্মে তাদের বিশ্বাসটাই যেনো নেই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।