Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পেঁয়াজের মজুদ কমার কারসাজি বর্ডারে, দাম বাড়ছে সারা দেশে
    জাতীয়

    পেঁয়াজের মজুদ কমার কারসাজি বর্ডারে, দাম বাড়ছে সারা দেশে

    Shamim RezaOctober 29, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দেশে ফের অস্থির পেঁয়াজের বাজার, বাড়ছে ঝাঁজ। মানভেদে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ২০-৩০ টাকা বেড়েছে। দেশি পেঁয়াজ মানভেদে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আমদানিকারকরা কেজি দরে মূল্য নিচ্ছেন ৯০ থেকে ১২০ টাকা করে।

    Onion

    অথচ, এক সপ্তাহ আগেও এ মসলাপণ্য বিক্রি হতো ৭০ থেকে ১২০ টাকা দরে। কিছুদিন পরপরই নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির হয়ে ওঠে। ফলে মোটা টাকা চলে যায় মধ্যবিত্তের পকেট থেকে। দিশাহীন ভোক্তাদের দাবি, বাজার মনিটরিং জোরদারসহ অসাধু ব্যবসায়ীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

    এদিকে মৌসুম শেষে কৃষকের ঘরে পেঁয়াজের মজুত কমেছে। ফলে বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে বড় ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আবার অতিবৃষ্টির কারণে নতুন পেঁয়াজ বপনে দেরি হচ্ছে। অন্যদিকে আমদানি করা পেঁয়াজের দামও কিছুটা বাড়তি। দেশে ভোমরা, হিলি, সোনা মসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আসে, সেখানেই এখন এ পণ্যের দাম-দরে কারসাজি হয়। এসব এলাকা নিয়ন্ত্রণ করলে দাম কমবে বলে আশা ব্যবসায়ীদের।

       

    রাজধানীর সবচেয়ে বড় পাইকারি পেঁয়াজের আড়ত শ্যামবাজারে। সূত্রাপুর, রায়সাহেব বাজারে হয় খুচরা ব্যবসায়। মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) এসব বাজার ঘুরে বিভিন্ন চিত্র দেখা গেছে।

    শ্যামবাজারের বেশির ভাগ আড়তে পেঁয়াজের দেখা মেলেনি। কিছু আড়তে যা আছে তারমধ্যে আমদানি করাই বেশি। দেশি পেঁয়াজ একেবারেই কম। অনেক আড়ত পেঁয়াজের দাম বেশি দেখে আদা ও রসুন উঠিয়েছে। এ বাজারে পাইকারিতে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ মানভেদে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা। পাবনার পেঁয়াজ ১৪০ টাকা কেজি। আর আমদানিকৃত ভারতের পেঁয়াজ মানভেদে ৮০ থেকে ৯৫ টাকা, চায়নারগুলো ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, মিয়ানমার ৭৫ থেকে ৮০ টাকা এবং মিশরের ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগে মানভেদে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হতো। আমদানি করা পেঁয়াজের দাম ৫০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে ছিল।

    খুচরা বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি দেশি ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। পাবনার পেঁয়াজ খুব কম, তাই ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে৷ আর ভারতের ১২০, মিয়ানমারের ১০০, চায়না ও মিশরের পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এক মাস আগেও এসব পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা কম দামে।

    বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এপ্রিল থেকে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের বেশি হওয়ায় হঠাৎ করে দাম বৃদ্ধির ঘটনা ঘটছে। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় জাতের পেঁয়াজ এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি ১১০-১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু মঙ্গলবার বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৫০ টাকায়। আর আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৮০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

    টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশ। আমদানি করা পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ২৫ শতাংশ। আর গত এক মাসে দেশি পেঁয়াজের দাম সর্বোচ্চ ১৭ শতাংশ ও আমদানি করা পেঁয়াজের দাম ১০ শতাংশ বেড়েছে।

    বিক্রেতারা বলছেন, প্রতি ঘণ্টায় লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। এজন্য পাইকাররা দেশি পেঁয়াজ ছাড়ছেই না। কৃষকের ঘরে এখন খাওয়ার পেঁয়াজ একেবারেই কম। যা রয়েছে, তার বেশির ভাগই বেছন বা বীজ পেঁয়াজ। ফলে মৌসুম শেষ হওয়ায় বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ার সম্ভাবনা নেই।

    তারা জানান, সাধারণত মানিকগঞ্জ, পাবনা, রাজবাড়ী ও ফরিদপুর জেলার বাজার থেকে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পেঁয়াজ নিয়ে আসেন। সেসব জেলাগুলোর স্থানীয় বাজারে কম পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। এ কারণে জেলা পর্যায়ে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে। এখন আমদানি করা পেঁয়াজ বেশি না এলে দাম আরও বাড়তে পারে। এছাড়া ভারতের বাজারে বর্তমানে দাম বেশি। ১৫ দিন পরে সেখানে পেঁয়াজের ভরা মৌসুম তৈরি হবে। তখন সেখানে দাম কমে যাবে। তার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়বে। তবে সেটা ১৫ নভেম্বরের পরে দেখা যাবে।

    সূত্রাপুর বাজারের খুচরা পেঁয়াজ ব্যবসায়ী বলরাম সাহা বলেন, গত কয়েক দিন ধরেই বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তি। পাইকারি বাজারে আমাদের কেনাই বেশি পড়ছে। যে কারণে খুচরা বাজারে এর প্রভাবে পড়েছে। ভোরে শ্যামবাজার থেকে বহু কষ্টে এলসির (ভারতীয়) দুই মণ পেঁয়াজ এনেছি।

    শ্যামবাজারে ৪০ বছর ধরে ব্যবসা করছেন মেসার্স রাজিব বাণিজ্য ভাণ্ডারের ম্যানেজার প্রদেশ পোদ্দার। তিনি বলেন, দেশি পেঁয়াজের মজুদ কমে গেছে, হয়তো আরও ২০ দিন বাজারে পাওয়া যাবে। ভারতের পেঁয়াজ না এলে দাম বাড়তে পারে। এছাড়া আড়তের চেয়ে মোকামে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ৫ টাকা বেশি। এজন্য আড়তে পেঁয়াজ কম। বর্তমানে পাইকারিতে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ১২০ থেকে ১৩০ টাকা। পাবনার পেঁয়াজ ১৪০ টাকা কেজি। আর আমদানিকৃত ভারতের পেঁয়াজ মানভেদে ৮০ থেকে ৯৫ টাকা, চায়না ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, মায়ানমার ৭৫ থেকে ৮০ টাকা এবং মিশরের ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

    তিনি বলেন, বর্তমানে ভারতে ৪০ থেকে ৪২ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। সেটা ১৫ দিন পরে ৩০ টাকায় নেমে যাবে। তখন আমাদের এখানেও পেঁয়াজের আমদানি বেড়ে যাবে। ফলে আশা করছি আগামী ১৫ দিন পর পেঁয়াজ দাম কমে যাবে।

    প্রদেশ পোদ্দার বলেন, দেশে প্রতিদিন ৩০০ গাড়ি পেঁয়াজ দেশে আসছে হিলি, ভোমরা ও সোনা মসজিদ বর্ডার দিয়ে। এছাড়া চট্টগ্রাম ও টেকনাফ বন্দর দিয়েও পেঁয়াজ ঢুকছে। সোমবার রাতে শ্যামবাজারে আমদানিকৃত ৪০ গাড়ি পেঁয়াজ এসেছে, আর দেশি পেঁয়াজ আসছে মাত্র ৩ গাড়ি। মোট ৪৩ টাকা গাড়ি ঢুকেছে। স্বাভাবিক সময়ে ৭০ গাড়ি ঢোকে। সে হিসেবে বাজারে পেঁয়াজের ঘাটতি রয়েছে। আগে আমরা সারা দেশে মাল দিতাম। এখন শুধু ঢাকার মাল ঢাকায় ঢোকে। এখন বড় আড়ত বর্ডার এলাকা। তিন বর্ডার এলাকায় মনিটরিং বাড়ালে বাজার নিয়ে কেউ আর কারসাজি করতে পারবে না।

    এ বিষয়ে শ্যামবাজারের স্মৃতি বাণিজ্যালয় ম্যানেজার মিজানুর রহমান বলেন, গত এক সপ্তাহ আগেও বাজারে দাম কম ছিল। হঠাৎ করে দাম বেড়ে গেছে। হুতাশে দাম বেড়েছে। ভারতের পেঁয়াজ আসবে না, এরকম খবরে দাম বেড়েছে। এছাড়া দরশি পেঁয়াজের মৌসুম শেষের দিকে। ফলে দেশি মোকামেও দাম বেশি।

    সোমবার ভারতের, মিয়ানমার, চায়না ও মিশরের পেঁয়াজ বাজারে এলেও তুলনামূলক কম। ফলে বাজারে পেঁয়াজের ঘাটতি রয়েছে। আমদানি বাড়লে দাম কমবে। তবে বৃহস্পতিবার থেকে পূজার জন্য ৪ দিন বর্ডার বন্ধ থাকবে। তখন দাম আবার কোন দিকে যায় সেটা বলা যাচ্ছে না। সরকারকে এখন পদক্ষেপ নিতে হবে। এলসি খুলতে সহায়তা করতে হবে। ভোমরা, হিলি, সোনা মসজিদ বর্ডার এলাকা নিয়ন্ত্রণ করলে দাম কমে আসবে।

    খুচরা পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মো. নুরু শেখ বলেন, চাহিদা অনুযায়ী পেঁয়াজের সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বেড়েছে। গত দুই সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজের দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে। মঙ্গলবার প্রতি কেজি দেশি ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ১৪০ টাকা, পাবনার পেঁয়াজ খুব কম সেটা ১৫০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে৷ আর ভরতের পেঁয়াজ ১২০ টাকা, মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১১০ টাকা, চায়না ও মিশরের পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। আমরা দাম বেশি দিয়ে কিনলে তো আর কম দামে বিক্রি করতে পারবো না। আমাদেরও তো অন্যান্য পণ্য কিনে খেতে হয়। যদি ব্যবসায় লাভ করতে না পারি তাহলে পরিশ্রম করে লাভ কী?

    এ বিষয়ে শ্যামবাজার পেঁয়াজের পাইকারি বিক্রেতা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল মাজেদ গণমাধ্যমকে বলেন, স্থানীয় জাতের পেঁয়াজ আজ পাইকারি বিক্রি হয়েছে ১৩০-১৩৫ টাকা কেজি, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১২০-১২৫ টাকা। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ মাত্র ২০-২৫ শতাংশ। এ কারণে দাম এত বেড়েছে।

    কৃষি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০১৯ সালে পেঁয়াজের দাম অতি চড়ে যাওয়ায় এ পণ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে ও আমদানি নির্ভরতা কমাতে দেশে উৎপাদন বাড়াতে চার বছর মেয়াদি একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করে কৃষি মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, উচ্চফলনশীল জাতের পেঁয়াজ উৎপাদনে বিজ্ঞানীদের গবেষণা জোরদার করা, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের জাত উদ্ভাবন, শর্ট ভ্যারাইটির জাত উদ্ভাবন, আধুনিক পদ্ধতির প্রয়োগ, পেঁয়াজের সংরক্ষণকাল বাড়ানো, প্রতিটি পারিবারিক পুষ্টি বাগানে পেঁয়াজ চাষের ব্যবস্থা করা, পেঁয়াজ উৎপাদনে প্রণোদনার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা, কৃষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া। ভারত থেকে গ্রীষ্মকালীন ও মিয়ানমার থেকে শীতকালীন পেঁয়াজ বীজ আমদানি করা এবং গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদন বাড়াতে আবাদি এলাকা বাড়াতে হবে।

    কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ২ লাখ ৩৮ হাজার হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে ২৫ লাখ ৫৭ হাজার মেট্রিক টন। পরের বছর অর্থাৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের পরেই ২০২০-২১ অর্থবছরে পেঁয়াজ চাষের জমি বাড়ে ১৫ হাজার হেক্টর। আর এতে উৎপাদন বাড়ে প্রায় ৬ লাখ ৪০ হাজার টন। অর্থাৎ ২ লাখ ৫৩ হাজার হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় ৩২ লাখ টন। পরের ২০২১-২২ অর্থবছরে ২ লাখ ৫৯ হাজার হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদন হয় ৩৬ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন।

    এছাড়া ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২ লাখ ৪৯ হাজার হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদন হয় ৩৪ লাখ ৫৬ হাজার টন। চলতি অর্থবছরে ২ লাখ ৬৫ হাজার হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চাষ করা হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩৭ লাখ ২৫ হাজার টন। এ হিসেবে গত তিন বছরে গড়ে প্রায় ৩৫ লাখ টন পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। সংগ্রহোত্তর ও সনাতনী পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করায় মোট উৎপাদনের প্রায় ২৫-৩০ শতাংশ পেঁয়াজ বিভিন্ন উপায়ে নষ্ট হয়। সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ ধরা হলেও ৩৫ লাখ টনে পেঁয়াজ নষ্ট হয় ১০ লাখ ৫০ হাজার টন। সে হিসেবে নিট উৎপাদন দাঁড়ায় ২৪ লাখ ৫০ হাজার টন। সরকারি হিসাবে বছরে দেশে পেঁয়াজের চাহিদা ২৫ লাখ টন। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ২৮ লাখ মেট্রিক টন। অথচ ঘাটতি পূরণে বছরে কমপক্ষে ৮ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে।

    এনবিআরের তথ্যমতে, ২০২৩ সালে দেশে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে ৯ লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে পেঁয়াজের উৎপাদন ছিল ২৫ লাখ ১৭ হাজার টন।

    অন্যদিকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে ৩৪ লাখ ১৭ হাজার টন। দেশে মাথাপিছু পেঁয়াজের ব্যবহার ১৫ কিলোগ্রাম। সেই হিসাবে ১৭ কোটি মানুষের জন্য ২৫ লাখ টন পেঁয়াজই যথেষ্ট হওয়ার কথা।

    নতুন হজ প্যাকেজ ঘোষণা, খরচ কমে গেল লাখ টাকারও বেশি

    কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থের তথ্যমতে, ২০২০ সালে পেঁয়াজের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ছিল ১৯ দশমিক ৫৪ লাখ টন। শতকরা ২৫ ভাগ সংগ্রহোত্তর অপচয় হিসেবে ধরলে ব্যবহারের উপযোগী পেঁয়াজের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৪ দশমিক ৬৫৫ লাখ টন। মাথাপিছু পেঁয়াজের বর্তমান ব্যবহার ৩২ গ্রাম হিসেবে নিট ভোগ্যপণ্য হিসেবে মোট চাহিদা দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৬ লাখ টন। তাছাড়া বীজ উৎপাদন, মুড়িকাটা পেঁয়াজ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাত ও ওষুধ শিল্পে পেঁয়াজের ব্যবহার যোগ করলে দেশে পেঁয়াজের বার্ষিক মোট চাহিদা প্রায় ২২ লাখ টন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় onion কমার কারসাজি দাম, দেশে পেঁয়াজের দাম পেঁয়াজের, বর্ডারে, বাড়ছে: মজুদ সারা
    Related Posts
    ব্যাংকিং খাত

    দেশের ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডি খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে : গভর্নর

    October 5, 2025
    বুদ্ধের শিক্ষা

    ‘বিশ্বের অস্থিতিশীল অবস্থা দূরীকরণে বুদ্ধের শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে’

    October 5, 2025
    সারজিস

    এনসিপির মার্কা শাপলাই হবে : সারজিস

    October 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    চীন

    বিদেশি প্রতিভাবান প্রযুক্তিবিদদের জন্য নতুন ভিসা চালু করলো চীন

    Sabrina Carpenter Taylor Swift

    Taylor Swift Calls Sabrina Carpenter “the Perfect Person” to Close ‘The Life of a Showgirl’ in Powerful New Duet

    বন্দর নির্মাণ

    আরব সাগরে প্রভাব বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রকে বন্দর নির্মাণ ও পরিচালনার প্রস্তাব পাকিস্তানের

    গরুর দুধ

    গরুর দুধের বিকল্প যেসব স্বাস্থ্যসম্মত খাবার

    ট্রাম্পের ছবি

    মার্কিন এক ডলারের কয়েনে ট্রাম্পের ছবি, খসড়া নকশা প্রকাশ

    নবী (সা.)

    প্রিয় নবী (সা.)-এর দৃষ্টিতে শিক্ষা ও শিক্ষকের স্থান

    How to watch ‘SNL’ Season 51 for free

    How to Watch ‘SNL’ Season 51 for Free: Live, Start Time & Options

    ব্যাংকিং খাত

    দেশের ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডি খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে : গভর্নর

    Is “SNL” New Tonight?

    All Eyes on Bad Bunny: Will SNL’s Saturday Night Live See Him Tackle the Super Bowl-ICE Storm?

    ধীর ইন্টারনেট

    ফোনে ধীর ইন্টারনেট? মুহূর্তেই স্পিড বাড়ানোর ৫ সহজ টিপস

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.