Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পুঁজিবাজারে ফিরছে বিনিয়োগকারীরা
    অর্থনীতি-ব্যবসা শেয়ার বাজার

    পুঁজিবাজারে ফিরছে বিনিয়োগকারীরা

    Saiful IslamAugust 8, 20205 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নানামুখী পদক্ষেপে ধীরে ধীরে বিনিয়োগকারীদের আস্থায় পরিণত হচ্ছে পুঁজিবাজার। মহামারি প্রকোপ চললেও আতঙ্ক দূরে ঠেলে স্বাভাবিক হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম। যার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে শেয়ারবাজারে। দেখা মিলছে বড় উত্থানের। একই সঙ্গে গতি বাড়ছে লেনদেনেও। এদিকে মহামারি করোনার ধাক্কায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আশঙ্কাজনকভাবে কমেছে। গেল ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) কমেছে ৩৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। তবে উল্টো চিত্র পুঁজিবাজারে। একই সময় পুঁজিবাজরে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৬১ শতাংশ।

    সূত্র মতে, বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান পদে পরিবর্তনের। গত ১৪ মে বিএসইসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর এম খায়রুল হোসেনের মেয়াদ শেষ হয়। আর তার স্থলাভিষিক্ত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের ডীন প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।

    বিএসইসি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই বাজারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের পাশাপাশি পুঁজিবাজারে খারাপ আইপিও তালিকাভুক্ত হবে না বলেও বিনিয়োগকারীদের অভয় দিয়েছেন। এছাড়াও বিএসইসি’র নানামুখী পদক্ষেপে ধীরে ধীরে বিনিয়োগকারীদের আস্থায় পরিণত হচ্ছে পুঁজিবাজার।

    ঈদের পর গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে চার কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে। এতে প্রায় আট হাজার কোটি টাকা ফিরে পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ঈদের আগের শেষ সপ্তাহেও মোটা অঙ্কের অর্থ ফিরে আসে শেয়ারবাজারে। ফলে দুই সপ্তাহে শেয়ারবাজারে ফিরেছে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে এ অর্থ শেয়ারবাজারে ফিরেছে।

    বড় অঙ্কের অর্থ ফেরার সপ্তাহে বেড়েছে সবকটি মূল্য সূচক। সেই সঙ্গে লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। পাশাপাশি লেনদেনে অংশ নেয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ২৬০ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ৪২টির। আর ৫৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

    এতে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৩৩ হাজার ৬৮৫ কোটি টাকা। যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল তিন লাখ ২৫ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে সাত হাজার ৯৫৩ কোটি টাকা।

    তার আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন বাড়ে আট হাজার ২০৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ দুই সপ্তাহে টানা উত্থানে বাজার মূলধন বাড়ল ১৬ হাজার কোটি টাকার ওপরে। বাজার মূলধন বাড়ার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের পরিমাণ সম্মিলিতভাবে ওই পরিমাণ বেড়েছে।

    এদিকে গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৫০ দশমিক ৪০ পয়েন্ট। এর মাধ্যমে টানা সাত সপ্তাহ সূচকটি বাড়ল। এই উত্থানে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক বেড়েছে ৪০২ পয়েন্ট।
    প্রধান মূল্য সূচকের পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক। শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত এ সূচকটি গত সপ্তাহে বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৬১ পয়েন্ট। এ সূচকটিও টানা সাত সপ্তাহ বাড়ল।

    বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইর আর একটি সূচক ডিএসই-৩০। এ সূচকটি গত সপ্তাহে বেড়েছে ৫৫ দশমিক ২৪ পয়েন্ট। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৪৬ দশমিক শ‚ন্য ৫ পয়েন্ট এবং তার আগের সপ্তাহে বাড়ে ৫ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট।

    এদিকে আগের সপ্তাহের তুলনায় গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৭২৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৪৪৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ২৭৯ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ।

    আর গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৯০৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় দুই হাজার ২৩৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে ৬৭০ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

    গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনে ‘এ’ গ্রæপ বা ভালো কোম্পানির অবদান ছিল ৮৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এছাড়া ‘বি’ গ্রæপের অবদান ১৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ, ‘জেড’ গ্রæপের ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং ‘এন’ গ্রæপের দশমিক ৫৯ শতাংশ অবদান ছিল।

    গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে- বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, বেক্সিমকো, গ্রামীণফোন, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, ভিএফএস থ্রেড ডাইং এবং সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস।

    এদিকে করোনার প্রভাবে বিনিয়োগসহ অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিলে এর প্রভাব নেই পুঁজিবাজারে। দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৬১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৯-২০ অর্থবছরের জুলাই-জুন সময়ের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের (ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট) ওপর করা হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ চিত্র উঠে এসেছে।

    সংশ্লিষ্টরা জানান, অর্থনীতিতে চলছে মন্দাভাব। এসব কারণে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে। তবে বিদেশি বিনিয়োগ না বাড়লে দেশে সার্বিক বিনিয়োগ বাড়বে না। তাই মহামারির অর্থনৈতিক ক্ষতি পোষাতে যেকোনো মূল্যে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গেল অর্থবছরে দেশে এফডিআই এসেছে ৩১৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার, এর মধ্যে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ১৮০ কোটি ৪০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের চেয়ে এফডিআই কমেছে ৩৬ দশমিক ১৭ শতাংশ ও নিট কমেছে ৩১ দশমিক ৩৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরে (২০১৮-১৯) এফডিআই এসেছিল ৪৯৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার এবং নিট এফডিআই এসেছিল ২৬২ কোটি ৮০ লাখ ডলার।

    এদিকে গত অর্থবছরে দেশের পুঁজিবাজারে বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগ (পোর্টফোলিও ইনভেস্টমেন্ট)। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পুঁজিবাজারে নিট বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলারের। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দাঁড়ায় ২৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারে। সেই হিসাবে পোর্টফোলিও ইনভেস্টমেন্ট বেড়েছে ৬১ দশমিক ৪০ শতাংশ।
    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাস (জুলাই-মে) সময়ে পোর্টফোলিও ইনভেস্টমেন্ট ছিল মাত্র এক কোটি ২০ ডলার। কিন্তু অর্থবছরের শেষ মাস জুনে এসে তা দাঁড়ায় ২৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারে। অর্থাৎ এক মাসে পুঁজিবাজারে বিদেশিরা বিনিয়োগ করেছে ২৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার। জানা গেছে, আস্থার সংকট ও ধারাবাহিক দর পতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু পুঁজিবাজার উন্নয়নে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নানা উদ্যোগ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থায় নতুন নেতৃত্ব আসায় এখন বিনিয়োগকারীরা বিষয়গুলোকে ইতিবাচক দেখছে। এসব কারণে আস্থা ফিরছে বাজারে। বাড়ছে বিদেশি বিনিয়োগ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    বাড়ি

    বাড়ি বানাতে ২৭ লাখ টাকার ঋণ পাবেন যারা

    July 19, 2025
    ইলিশের দাম

    নাগালের বাইরে ইলিশের দাম, সরবরাহ কমের অজুহাত

    July 19, 2025
    স্টক মার্কেটে নতুনদের গাইড

    স্টক মার্কেটে নতুনদের গাইড: শুরু করার সহজ উপায়

    July 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    পেটের মেদ কমানোর সহজ উপায়

    পেটের মেদ কমানোর সহজ উপায়: আজই জেনে নিন!

    প্রধান উপদেষ্টা

    স্বাধীনতা রক্ষায় সেনাবাহিনীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

    two brothers marry same woman

    Two Brothers Marry the Same Woman in Himachal: A Traditional Polyandry Wedding Sparks Attention

    ইন্টারনেট

    পুরোনো লাইনেই ইন্টারনেটের স্পিড যেভাবে বাড়বে

    যাত্রাপথে নিরাপদ খাবার বাছাই

    যাত্রাপথে নিরাপদ খাবার বাছাই: ভ্রমণে সুস্থ থাকুন

    ওয়েব সিরিজ হট

    উল্লুর এই ৫টি ওয়েব সিরিজে রোমাঞ্চের ছোঁয়া, দেখার মতো গল্প!

    Realme 14 Pro Lite

    Realme 14 Pro Lite: AMOLED Display, 5200mAh Battery in Budget Phone

    Rain

    টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টিসহ ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

    how to remove virus from phone

    How to Remove Virus from Phone: Step-by-Step Guide

    Poco F7 Pro

    Xiaomi Poco F7 Pro Launched: Price Revealed

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.