আন্তর্জাতিক ডেস্ক : শনিবার রাতে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিদায়ের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের ইতিহাসের নতুন এক অধ্যায় লেখা হয়েছে। দেশটিতে প্রথমবারের মতো কোনো প্রধানমন্ত্রীকে অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা থেকে বিদায় জানানো হলো। ইমরান খানের বিদায়ের পর পাকিস্তানের রাজনীতি ও সরকার ব্যবস্থায় এখন যা ঘটতে পারে তার কয়েকটি সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
২০২৩ সালের আগস্টে বর্তমান অ্যাসেম্বলির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। বিরোধী দলগুলো এখনও যেহেতু নতুন নির্বাচন চায়নি, তার মানে ধরে যায় বর্তমান অ্যাসেম্বলি তার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারে। এরপর ৬০ দিনের মধ্যে একটি সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা।
বর্তমান অ্যাসেম্বলির মেয়াদ পূর্ণ করতে হলে নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে অ্যাসেম্বলির দলগুলো নতুন প্রার্থী দেবে।
অবশ্য বিরোধী দলগুলো জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য তাদের একমাত্র প্রার্থী হচ্ছেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) নেতা শেহবাজ শরিফ।
নতুন প্রধানমন্ত্রী ২০২৩ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা না করে অবিলম্বে সাধারণ নির্বাচনের ঘোষণা দিতে পারেন।
কয়েক জন সংবিধান বিশ্লেষক জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী পদে একাধিক প্রার্থী থাকলে এবং তারা কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট না পেলে অ্যাসেম্বলি ভেঙে দেওয়া হতে পারে এবং সাধারণ নির্বাচন হতে পারে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।