Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পানি কমে যাওয়াতে চিংড়ি মাছ উঠে এলো ডাঙ্গায়, মুহূর্তে তুমুল ভাইরাল
    Suggest Entertainment News অন্যরকম খবর ভিডিও

    পানি কমে যাওয়াতে চিংড়ি মাছ উঠে এলো ডাঙ্গায়, মুহূর্তে তুমুল ভাইরাল

    Shamim RezaJuly 13, 2022Updated:July 15, 20225 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : পানি কমে যাওয়াতে চিংড়ি মাছ উঠে এলো ডাঙ্গায়, মুহূর্তে তুমুল ভাইরাল। ভিডিওটি দেখুন নিউজের নিচে। এখন জেনে নিন চিংড়ি মাছের অজানা কিছু তথ্য, চিংড়ি একটি সন্ধিপদী (আর্থ্রোপোডা) প্রাণী। স্বাদু জলের চিংড়ির গণ প্যালিমন এর বিভিন্ন প্রজাতিকে একত্রে চিংড়ী বলে। চিংড়ির প্রতি দেহখণ্ডকে একজোড়া করে মোট উনিশ জোড়া উপাঙ্গ থাকে। অবস্থানের উপর ভিত্তিকরে এদেরকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

    চিংড়ি মাছ

    যথা-শির-উপাঙ্গ, বক্ষ-উপাঙ্গ ও উদর-উপাঙ্গ। চিংড়ির শির-উপাঙ্গ পাঁচ জোড়া, বক্ষ-উপাঙ্গ আট জোড়া এবং উদর-উপাঙ্গ ছয় জোড়া। শির-উপাঙ্গ ও বক্ষ-উপাঙ্গগুলো সেফালোথোরাক্সে এবং উদর-উপাঙ্গ উদরে অবস্থান করে। চিংড়ির একটি আদর্শ উপাঙ্গ তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত হয়। যথা-দেহের সাথে যুক্ত প্রোটোপোডাইট ভিতরের দিকের অংশ এন্ডোপোডাইট এবং বাইরের দিকের অংশ এক্সোপোডাইট প্রোটোপোডাইট আবার দুটি অংশ নিয়ে গঠিত হয় যাদের একটি কক্সোপোডাইট বা সংক্ষেপে কক্সা এবং এর সাথে যুক্ত আরেকটি অংশ হচ্ছে বেসিপোডাইট বা বেসিস ।

    অনেক সময় প্রোটোপোডাইট হতে একটি পাতলা অংশ তৈরি হয় যাকে এপিপোডাইট বলে। বাংলাদেশে সাধারণত তিন ভাবে চিংড়ি চাষ করা যায়। যথা : ১ . এককভাবে চিংড়ি চাষ; ২ . পর্যায়ক্রমে চিংড়ি ও ধান চাষ; ৩ .পর্যায়ক্রমে লবণ উৎপাদন ও চিংড়ি চাষ। এককভাবে চিংড়ি চাষ বলতে প্রধানত উপকূলীয় এলাকায় বাগদা চিংড়ির চাষকেই বোঝায়। যেখানে জোয়ার ভাটার প্রভাব রয়েছে সে এলাকা একক চিংড়ি চাষের জন্য উপযোগী।খুলনা জেলার চিংড়ি খামার গুলোর অধিকাংশই

       

    উপকূলীয় বাঁধের ভিতরে অবস্থিত। এগুলি এককভাবে চিংড়ি চাষের জন্য ব্যবহৃত হয়। একটি আদর্শ খামারে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য যেসব দিকে দৃষ্টি রাখা হয় তা হলো , খামারকে বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষার উদ্দেশ্যে বেষ্টনী বাঁধের ব্যবস্থা রাখা।

    বেষ্টনী বাঁধ সাধারণত ২-৩ মিটার উঁচু হয় , যেন সর্বোচ্চ জোয়ারের সময়ও বাঁধের ওপর দিয়ে পুকুরে পানি ঢুকতে না পারে। এছাড়া খামারে পানি ও চিংড়ির পোনা ঢুকানোর জন্য হেড ক্যানেল -এর ব্যবস্থা থাকে। প্রকল্প থেকে প্রয়োজনে পানি নিষ্কাশনের জন্য ফিডার ক্যানেল থাকে। অনেক সময় অভ্যন্তরীণ বাঁধ নির্মাণ করে খামারে পোনা প্রতিপালনের জন্য ছোট ছোট নার্সারি পুকুর তৈরি করা হয়।

    খামারের প্রতিটি পুকুরে সঠিক মাত্রায় পানির গভীরতা বহাল রাখতে স্লুইস গেট -এর ব্যবস্থা থাকে। স্লুইস গেট চিংড়ি খামারের অন্যতম প্রধান অবকাঠামো। বড় আকৃতির প্রধান স্লুইস গেট ফিডার ক্যানেলের মুখে বসাতে হয়। অল্প ব্যয় এবং

    রক্ষণাবেক্ষণের সুবিধার জন্য সাধারণত কাঠের গেট ব্যাবহার করা হয়।বড় আকারের খামার ২০-২২ একর পর্যন্ত হয়। খামারের নার্সারি পুকুরের আয়তন সাধারণত পালন পুকুরের দশভাগের এক ভাগ হয়ে থাকে। পালন পুকুরের গভীরতা ১ থেকে ১.৫ মিটার পর্যন্ত এবং নার্সারি পুকুরের গভীরতা অনধিক ০.৭৫ মিটার।

    প্রতিবার চিংড়ি চাষ শুরু করার আগে পুকুর থেকে পানি সম্পূর্ণ বের করে নিতে হয়। পুকুরে খাদ্যঘাটতি রোধের জন্য হেক্টরপ্রতি ২৫০ কেজি জৈব সার এবং ৫৯ কেজি অজৈব সার প্রয়োগ করতে হয়। সার প্রয়োগের পরে পানির গভীরতা ৪০-৫০ সেন্টিমিটার রেখে এক সপ্তাহ পর পোনা ছাড়তে হয়।খামারে সাধারণত দুই ভাবে পোনা মজুদ করা হয়। সারা বছরই উপকূলীয় নদী ও খালে চিংড়ির লার্ভা পাওয়া যায়। সাধারণত পানির উপরের স্তরে লার্ভা বাস করে।

    সে কারণে পানি প্রবেশ পথের স্লুইজ গেট এমনভাবে খুলে দেওয়া হয় যেন জোয়ারের সময় কেবল উপর স্তরের পানি ঘেরে প্রবেশ করে। এ পানির সঙ্গে চিংড়ির লার্ভা খামারে ঢুকে।ইদানিং প্রাকৃতিক উৎস থেকেও লার্ভা সংগ্রহ করে প্রথমে নার্সারী পুকুরের ও পরে পালন পুকুরে মজুদ করা হয়। নার্সারী পুকুরের জন্য একর প্রতি ২,৫০,০০০-৩,০০,০০০ পোনা এবং পালন পুকুরে একর প্রতি ১৫,০০০-৩০,০০০ পোনা ছাড়া হয়।

    খুলনা, সাতক্ষীরা , বাগেরহাট , চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলে সমুদ্র উপকূল থেকে প্রচুর পরিমাণ লার্ভা সংগ্রহ করে তা ব্যবহার করা হচ্ছে। হ্যাচারিতে উৎপাদিত লার্ভার পরিমাণ চাহিদার চেয়ে কম বলে অধিকাংশ খামার প্রাকৃতিক উৎসের উপর ই বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।বাগদা চিংড়ি সাধারণত ৪ মাসের মধ্যে গড়ে ৫০-৬০ গ্রাম ওজনের এবং তখন তা বাজারজাত করা হয়। উন্নততর পরিচর্যা ও ব্যবস্থাপনা করলে হেক্টর প্রতি ৫০০-৬০০ কেজি চিংড়ি উৎপাদন পর্যায়ক্রমে চিংড়ি ও ধান চাষ এ পদ্ধতিতে ঘেরের ভিতরে পুকুরে পালাক্রমে চিংড়ি ও ধান চাষ করা হয়।

    শীতকালে ঘেরের ভিতর জোয়ারের পানি ঢুকিয়ে চিংড়ি চাষ এবং বর্ষার আগে চিংড়ি আহরণ করে একই ঘেরে ধান ও অন্য মাছ চাষ করা হয়। জোয়ারের পানির সঙ্গে চিংড়ির লার্ভা ও অন্যান্য লোনা পানির মাছের পোনা প্রবেশ করে। বর্ষার শুরুতে জুন-জুলাই মাসে চিংড়ি ধরে নেওয়া হয়।পর্যায়ক্রমে লবণ উৎপাদন ও চিংড়ি চাষ চট্টগ্রামের বাঁশখালী ও কক্সবাজারের বিস্তীর্ণ উপকূলীয় এলাকায় পর্যায়ক্রমে একই জমিতে লবণ উৎপাদন ও চিংড়ি চাষের প্রথা চালু আছে। সেখানে নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত লবণ তৈরি করা হয়। মে মাস থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চিংড়ি চাষ করা হয়।

    স্বাদুপানির চিংড়ি চাষ স্বাদু পানিতে এখনো ব্যাপকভাবে চিংড়ি চাষ শুরু হয়। দেশে স্বাদু পানিতে চাষ উপযোগী চিংড়ি হচ্ছে গলদা চিংড়ি। তবে-ও চাষ করা সহজ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জলাশয় এর সর্বত্রই এ চিংড়ির বিচরণ। গলদা স্বাদু পানিতে বাস করলেও প্রজনন মৌসুমে ডিম ছাড়ার জন্য ঈষৎ লবণাক্ত পানিতে চলে আসে। তাই মোহনা ও খাড়ি অঞ্চলের নদীতে যেখানে জোয়ার ভাটা হয় সেখানে প্রাকৃতিক পরিবেশে এদের প্রচুর লার্ভা পাওয়া যায়।

    কৃত্তিম উপায়ে এখন কক্সবাজার , চট্টগ্রামের পটিয়া , নোয়াখালীর ব্যাকইয়ার্ড হ্যাচারি এবং আরো কয়েকটি হ্যাচারিতে গলদা চিংড়ির পোনা উৎপাদন করা হচ্ছে।আলো-বাতাস সমৃদ্ধ গাছপালা মুক্ত খোলা জায়গায় গলদা চাষের জন্য এক থেকে তিন বিঘা আয়তনের ৪-৫ ফুট গভীর আয়তাকার পুকুর সবচেয়ে ভালো। মাটি ও পানির গুণাগুণ পরীক্ষা করে উপযুক্ত পুকুরে হেক্টর প্রতি ২০,০০০-৫০,০০০ পোনা মজুদ করতে হয়।

    পুকুরে প্রাকৃতিক খাদ্য যেমন ভাসমান ছোট ছোট উদ্ভিদ ও জুপ্লাংকটন , কাকড়া , ঝিনুক ও শামুকের বাচ্চা , ছোট মাছ , মাছের ডিম , মৃত জলজপ্রাণী পচা অংশ ইত্যাদি গলদা চিংড়ির খাদ্য। দ্রুত ও সন্তোষজনক বৃদ্ধির জন্য সম্পূরক খাবার দিতে হয়। পুকুরে খাদ্য উৎপাদনের জন্য জৈব ও রাসায়নিক সার পরিমাণমতো দুই সপ্তাহ পর পর প্রয়োগ করলে চিংড়ি দ্রুত বড় হয়।মৎস্য অধিদপ্তর এর এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় ২০০৪-২০০৫ অর্থবছরে মোট চিংড়ির উৎপাদন ছিল ১,৯৫,৬৯০ মেট্রিক টন। এরমধ্যে অভ্যন্তরীণ জলাশয় থেকে সংগৃহীত হয়েছিল ১,৫১,৪২৯ মেট্রিক টন এবং সমুদ্র থেকে ৪৪,২৬১ মেট্রিক টন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    news suggest অন্যরকম উঠে এলো কমে খবর চিংড়ি চিংড়ি মাছ ডাঙ্গায়, তুমুল পানি প্রভা ভাইরাল ভিডিও মাছ মুহূর্তে যাওয়াতে
    Related Posts
    পাথর

    ছবিটি জুম করে পাথরের ভিড়ে লুকিয়ে থাকা পাখিটি খুঁজে বের করুন

    October 6, 2025
    অপটিক্যাল ইলিউশন

    ছবিটি জুম করে লুকিয়ে থাকা শিয়াল আর ঘোড়া খুঁজে বের করুন

    October 6, 2025
    কুকুর

    জুম করে ছবিতে লুকানো কুকুরটি খুঁজুন, ৯৯% মানুষ ব্যর্থ হন

    October 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    গোপন ইচ্ছা

    পুরুষরা যে গোপন ইচ্ছাটি নারীদের থেকে লুকিয়ে রাখেন

    World

    বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ দেশ কোনটি

    ChatGPT

    চ্যাটজিপিটিকে যে প্রশ্নগুলো করলে পড়তে পারেন বিপদে

    সবুজ ও লাল পেয়ারা

    সবুজ ও লাল পেয়ারার মধ্যে পুষ্টিগুণে কোনটি সেরা

    Riksha

    ব্যাটারিচালিত রিকশার ‘অভিশাপ’ মুক্ত হলো নিকুঞ্জ

    Ritabhari Chakraborty

    ঋতাভরী চক্রবর্তীর বিদ্যার দৌড় কতদূর? জানলে অবাক হবেন

    D4vd Celeste Rivas case update

    D4vd Not Involved in Celeste Rivas’s Death? Singer’s Lawyer Speaks as Investigation Continues

    Nokh

    কোন ভিটামিনের অভাবে নখ ফেটে যায়, জেনে নিন

    kantara chapter 1 worldwide box office collection

    Kantara Chapter 1 worldwide box office collection: Day 5 update

    NYT Connections Hints

    Today’s NYT Connections #849 Answers and Hints for October 7, 2025

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.