আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পুলিশ জানিয়েছে, মুসে ওয়ালাকে খুনের জন্য তিনটি গাড়ি ব্যবহার করেছিল খুনিরা। একটি বোলেরো, একটি টয়োটা কোরোলা এবং একটি মারুতি সুজুকি অল্টো।
পেট্রল পাম্পের একটি রসিদই পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসে ওয়ালার খুনিদের হদিস দিয়েছে। সেই রসিদের সূত্র ধরেই গ্যাংস্টার লরেন্্স বিষ্ণোই-সহ দশ দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, মুসে ওয়ালাকে খুনের জন্য তিনটি গাড়ি ব্যবহার করেছিল খুনিরা। তার মধ্যে একটি বোলেরো, একটি টয়োটা কোরোলা এবং একটি মারুতি সুজুকি অল্টো। মুসে ওয়ালাকে খুনের পর মানসা থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে খায়ালা গ্রামে বোলেরোটি পরিত্যক্ত অবস্থায় খুঁজে পেয়েছিল পুলিশ।
সেই বোলেরোতেই ২৫ মে জ্বালানি ভরানোর একটি রসিদ উদ্ধার করে পুলিশ। সেই রসিদের সূত্র ধরেই ফতেহবাদের একটি পেট্রল পাম্পে পৌঁছন তদন্তকারীরা। সেই পেট্রল পাম্পের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার পর প্রিয়াওয়ারাত নামে সোনিপতের এক দুষ্কৃতীকে চিহ্নিত করা যায়। এর পর বোলেরো গাড়ির চেসিস নম্বর থেকে মালিকের হদিস পায় পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্যাংস্টার লরেন্স ছাড়া যে ন’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা এই খুনের ষড়যন্ত্র, খুনের জন্য ব্যবহৃত অস্ত্র, গাড়ি সরবরাহ করেছিল। শুধু তাই-ই নয়, খুনের আগে রেইকিও করেছিল তারা।
গত ২৯ মে ভাই এবং এক প্রতিবেশীকে গাড়িতে নিয়ে বেরিয়েছিলেন মুসে ওয়ালা। মানসার কাছে তাঁকে গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয় দুষ্কৃতীরা। ৩০ রাউন্ড গুলি চালানো হয় স্বয়ংক্রিয় বন্দুক থেকে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।