Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে দুই ম্যুরালে ব্যয় ১১৭ কোটি টাকা
জাতীয়

পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে দুই ম্যুরালে ব্যয় ১১৭ কোটি টাকা

Shamim RezaSeptember 13, 20246 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে দুটি ম্যুরাল ও ম্যুরালের জন্য কিছু স্থাপনা নির্মাণেই ১১৭ কোটি টাকা ব্যয় করেছে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। ম্যুরাল নির্মাতা ও স্থপতিরা বলছেন, এত টাকা ব্যয় একেবারেই অস্বাভাবিক।

Padma Bridge

পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই ম্যুরাল নির্মাণের জন্য কোনো দরপত্র ডাকা হয়নি। অন্যতম ঠিকাদার ছিল রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে বালিশ-কাণ্ডে বিতর্কিত মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন লিমিটেড।

শুধু ম্যুরাল নির্মাণ নয়, অস্বাভাবিক ব্যয় করা হয়েছে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও। সেখানে ব্যয় করা হয়েছে ৮৯ কোটি টাকা। এ ক্ষেত্রেও উন্মুক্ত দরপত্র নয়, ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে নিজেদের পছন্দমতো। পদ্মা সেতু প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা বলেন, প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ করা হলে ম্যুরাল দুটি নির্মাণে ৫০ কোটি টাকাও লাগত না। ম্যুরালে ব্যবহার করা নির্মাণসামগ্রীর দু-তিন গুণ দাম ধরে ঠিকাদার বিল তুলে নিয়েছেন।

মাওয়া ও জাজিরায় ভূমি উন্নয়ন ও পাইলিং বাবদ ব্যয় দেখানো হয়েছে ৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকার কিছু বেশি। মাওয়া প্রান্তে উদ্বোধনী কমপ্লেক্স নির্মাণ, বৈদ্যুতিক কাজ, ফোয়ারা নির্মাণ ও শিল্পকর্ম বাবদ খরচ হয়েছে ৬৬ কোটি টাকা। একই কাজ জাজিরায় করতে ব্যয় হয়েছে ৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

২০২২ সালের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে তড়িঘড়ি করে দুই প্রান্তে ম্যুরাল নির্মাণ করা হয়। ম্যুরাল সেতুটির প্রকল্প প্রস্তাবে অন্তর্ভুক্ত ছিল না। ম্যুরাল ও সংশ্লিষ্ট স্থাপনার নাম দেওয়া হয়েছিল ইনোগ্রেশন বা উদ্বোধনী কমপ্লেক্স।

চূড়ান্ত বিলের নথি অনুসারে, উদ্বোধনী কমপ্লেক্সের নকশা প্রণয়ন ও তদারকি বাবদ ব্যয় দেখানো হয়েছে ৯৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা। মাওয়া ও জাজিরায় ভূমি উন্নয়ন ও পাইলিং বাবদ ব্যয় দেখানো হয়েছে ৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকার কিছু বেশি। মাওয়া প্রান্তে উদ্বোধনী কমপ্লেক্স নির্মাণ, বৈদ্যুতিক কাজ, ফোয়ারা নির্মাণ ও শিল্পকর্ম বাবদ খরচ হয়েছে ৬৬ কোটি টাকা। একই কাজ জাজিরায় করতে ব্যয় হয়েছে ৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে দুই প্রান্তের উদ্বোধনী কমপ্লেক্স তৈরিতে খরচ হয়েছে প্রায় ১১৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা। উদ্বোধনী এই কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে মূলত ম্যুরালকে কেন্দ্র করে।

সেতু বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দুই প্রান্তে দুটি উদ্বোধনী কমপ্লেক্সে একটি করে ম্যুরাল ও উদ্বোধনের ফলক রয়েছে। এর চারপাশে নির্মাণ করা হয়েছে বেদি। সামনে আছে ফোয়ারা। মাওয়া প্রান্তে কয়েকটি ও জাজিরায় একটি ইস্পাতের তৈরি মাছের ভাস্কর্য রয়েছে। মাওয়া প্রান্তে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার ম্যুরালের উচ্চতা ৯০ ফুট ও প্রস্থ ৪৫ ফুট। জাজিরা প্রান্তে ম্যুরালের উচ্চতা ৭২ ফুট ও প্রস্থ ৩৬ ফুট। ম্যুরাল দুটি মোট ৬ হাজার ৬৪২ বর্গফুটের।

ম্যুরাল দুটির নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয়েছে পদ্মা সেতু প্রকল্পের নদীশাসনের অংশ থেকে। সেতু বিভাগ সূত্রের দাবি, তৎকালীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশেই বিতর্কিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্সকে ম্যুরাল নির্মাণের কাজ দেওয়া হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে ওবায়দুল কাদের আত্মগোপনে রয়েছেন।

মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ হোসেন বলেন, তিনি মাওয়া উদ্বোধনী কমপ্লেক্স নির্মাণের কাজ করেছেন। তাঁর সঙ্গে ৫২ কোটি টাকার চুক্তি ছিল। ম্যুরাল নির্মাণে আরও কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করেছে বলে দাবি করেন তিনি।

আসিফ হোসেন আরও বলেন, চাপের মুখে ২৪ ঘণ্টা কাজ করতে হয়েছে। ৯ মাসের কাজ আড়াই মাসে শেষ করেছেন। বেশি ব্যয়ের বিষয়টি ঠিক নয়।

মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ‘বালিশ-কাণ্ড’ ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলের ছাদধসের ঘটনায় আলোচিত। ২০১৯ সালে রূপপুর প্রকল্পে আবাসিক ভবনের জন্য ‘অস্বাভাবিক’ দামে বালিশ কেনার ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তখন ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, যার মধ্যে ছিলেন মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ হোসেন। ওই কাজের অন্যতম ঠিকাদার ছিল মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন। এতে প্রতিটি বালিশ কিনতে খরচ দেখানো হয় ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। একেকটি বালিশ ভবনে তোলার মজুরি দেখানো হয়েছিল ৭৬০ টাকা।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ১০ তলাবিশিষ্ট শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের একাংশ গত ৩০ জানুয়ারি ধসে পড়ে। এই কাজের ঠিকাদারও মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন।

এদিকে ম্যুরাল নির্মাণকাজের তদারকির দায়িত্বে থাকা সেতু বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ রজব আলী বলেন, যেখানে ম্যুরাল নির্মাণ করা হয়েছে, সেটি ছিল নিচু। মাটি ভরাট ও পাইলিং করতে হয়েছে। এ জন্য ব্যয় বেশি। বিতর্কিত ঠিকাদার নিয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ দিতে গেলে কাজটি ছয় মাস পিছিয়ে যেত। উদ্বোধনের তাড়াহুড়ার মধ্যে ঠিকাদারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অবশ্য তাড়াহুড়ার নামে জনগণের টাকা অযৌক্তিকভাবে খরচের কোনো সুযোগ নেই। উন্মুক্ত দরপত্র করা হলে খরচ অনেক কম হওয়ার সুযোগ ছিল বলে মনে করেন অনেকে।

ম্যুরাল ও অন্যান্য স্থাপনার কাজ চারটি ভাগে ভাগ করা যায়। মাটি ভরাট, নকশা, স্থাপনা নির্মাণ ও ম্যুরাল তৈরি। দেখা গেছে, নকশা ও ম্যুরাল নির্মাণ বাবদ প্রতিষ্ঠানগুলোকে যে অর্থ দেওয়া হয়েছে, তা মোট ব্যয়ের সামান্য অংশ। নকশাকারী পেয়েছেন ৯৫ লাখ টাকা। ম্যুরাল শিল্পী জানিয়েছেন, তিনি প্রতি বর্গফুটে পেয়েছেন দুই হাজার টাকা। হিসাব করে দেখা যায়, এতে ব্যয় দাঁড়ায় ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।

ম্যুরালসহ উদ্বোধনী কমপ্লেক্সের নকশা প্রণয়ন ও নির্মাণকাজ তদারক করেন স্থপতি ফজলে করিম শিশির। তিনি বলেন, তাঁদের নকশায় নদীতীরে সৌন্দর্যবর্ধনসহ আরও অনেক কিছু ছিল। সময় স্বল্পতার জন্য কাজ কমানো হয়েছে। তিনি জানান, পদ্মা সেতুর দুই পারে উদ্বোধনী কমপ্লেক্সের জন্য ছয় লাখ বর্গফুট জায়গা পাকা করা হয়েছে।

জাজিরা প্রান্তে ম্যুরাল তৈরির কাজ করেছে নক্ষত্র নামের ভাস্কর্য ও মৃৎশিল্প খাতের একটি প্রতিষ্ঠান। শিল্পী আশরাফুল আলম ও মো. অহিদুজ্জামান সিরামিকের টুকরা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পুড়িয়ে রং টুকরা টুকরা করে ম্যুরাল তৈরি করেন। আশরাফুল আলম বলেন, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন তাঁদের সঙ্গে চুক্তি করে। প্রতি বর্গফুটের জন্য তাঁরা দুই হাজার টাকা করে নিয়েছেন।

ম্যুরাল নির্মাণে ১১৭ কোটি টাকা ব্যয় কতটা যৌক্তিক, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল খ্যাতিমান শিল্পী ও ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান এবং ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টের সহসভাপতি (জাতীয় বিষয়াদি) ও স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী নাকীর কাছে। তাঁরা দুজনই ব্যয়ের পরিমাণকে অস্বাভাবিক বলে উল্লেখ করেন।

ম্যুরাল নির্মাণে ১১৭ কোটি টাকা ব্যয় কতটা যৌক্তিক, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল খ্যাতিমান শিল্পী ও ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান এবং ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টের সহসভাপতি (জাতীয় বিষয়াদি) ও স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী নাকীর কাছে। তাঁরা দুজনই ব্যয়ের পরিমাণকে অস্বাভাবিক বলে উল্লেখ করেন।

জাতীয়ভাবে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকার মাওয়া ও জাজিরায় মূল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। মাদারীপুরে হয় সুধী সমাবেশ, যা রাজনৈতিক সমাবেশে রূপ নেয়। এর বাইরে প্রতিটি জেলায়ও বড় পর্দায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখানো ও আতশবাজি ফাটানোসহ নানা কর্মসূচি ছিল। পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে এই উদ্যাপনের পুরো ব্যয় ৮৯ কোটি টাকা বহন করা হয়েছে। কেনাকাটা কিংবা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঠিকাদার বা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি নিয়োগ দেওয়া হয় উন্মুক্ত দরপত্র ছাড়াই।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ভেন্যু (অনুষ্ঠানস্থল) তৈরি, সাজসজ্জা ও অনুষ্ঠানের পুরো কাজটি করেছে ইভেন্ট টাচ ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান। তাদের পেছনে ব্যয় হয় প্রায় ৩০ কোটি টাকা।

বিগত সরকারের আমলে বড় বড় অনুষ্ঠানের অনেকগুলোই ইভেন্ট টাচের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে দেখা যায়। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণ করা বঙ্গবন্ধু টানেলের একটি টিউবের কাজ শেষ হওয়ার পর যে অনুষ্ঠান হয়, সেটিও ইভেন্ট টাচ করেছিল। ঢাকা-আশুলিয়া উড়ালসড়কের নির্মাণকাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দায়িত্বে ছিল ইভেন্ট টাচ। সব কটিই সেতু বিভাগের অধীন। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন পদ্মা সেতু রেল লিংক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও তারা করেছে।

ইভেন্ট টাচের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেজর (অব.) এস এম মইনুল হাসান বলেন, যোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবেই ইভেন্ট টাচ কাজ পেয়েছে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে তারা ১৫ কোটি টাকার কিছু বেশি পরিমাণ অর্থের কাজ করেছে। সারা দেশে আতশবাজিসহ বিভিন্ন খরচের বিল তাঁর প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছিল।

পদ্মা সেতু প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, উদ্বোধনের দিন প্রতিটি জেলায় উদ্যাপনের জন্য প্রকল্প থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয়। বেশির ভাগ জেলা ১০-১৫ লাখ টাকা করে বরাদ্দ পেয়েছে। সবচেয়ে বেশি, প্রায় দুই কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল মাদারীপুরের জন্য। পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ক্রোড়পত্র ও স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশসহ অন্যান্য খাতে কিছু ব্যয় হয়েছে।

দুপাট্টা নামিয়ে স্টেজে দুর্দান্ত কায়দায় ড্যান্স দিলেন মুসকান বেবি

পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের আগে সিলেট অঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। তখন সেতু উদ্বোধনে বিপুল ব্যয় না করে বন্যার্তদের সহায়তায় সরকারকে জোর দেওয়ার আহ্বানও জানানো হয়েছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে। সমালোচনা হয়েছিল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ব্যয় নিয়েও। সূত্র : প্রথম আলো

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় ১১৭ Padma Bridge কোটি টাকা দুই পদ্মা প্রান্তে ব্যয়, ম্যুরালে ম্যুরালে ব্যয় সেতুর
Related Posts
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

সাংবাদিক আনিস আলমগীরের মুক্তি চায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

December 18, 2025
প্রবাসীদের নিবন্ধন

প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল ৪ লাখ ৮৩ হাজার

December 18, 2025
এনসিপি নেত্রী রুমী

রাজধানী থেকে এনসিপি নেত্রী রুমীর মরদেহ উদ্ধার

December 18, 2025
Latest News
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

সাংবাদিক আনিস আলমগীরের মুক্তি চায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

প্রবাসীদের নিবন্ধন

প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল ৪ লাখ ৮৩ হাজার

এনসিপি নেত্রী রুমী

রাজধানী থেকে এনসিপি নেত্রী রুমীর মরদেহ উদ্ধার

ভারতীয় ভিসা সেন্টার

ঢাকায় ভারতীয় ভিসা সেন্টারে নিয়মিত কার্যক্রম শুরু

প্রবাসীর নিবন্ধন

ভোট দিতে ৪ লাখ ৮৪ হাজার প্রবাসীর নিবন্ধন

প্রধান উপদেষ্টা

দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

নিরাপত্তা চাইলেন

ইসির কাছে নিরাপত্তা চাইলেন দুই সম্ভাব্য প্রার্থী

চাঞ্চল্যকর তথ্য

হাদিকে গুলি: শুটার ফয়সালকে নিয়ে আদালতে যে তথ্য দিলেন নুরুজ্জামান

মূল ভূমিকায়

প্রতিটি আন্দোলনের পেছনে মূল ভূমিকায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পরিবার: টুকু

মৃত্যুর খবর

সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদির মৃত্যুর খবর, যা জানালো ইনকিলাব মঞ্চ

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.