বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : দেশ মোবাইল নেটওয়ার্কের পঞ্চম প্রজন্মের দোড়গোড়ায় পৌঁছালেও এখনো মোবাইল ইন্টারনেটের ঝামেলা পিছু ছাড়েনি। ভিডিও ডাউনলোড, ইউটিউবিং ওয়েবসাইট ব্রাউজিংসহ নানান ঝামেলা পোহাতে হয় ব্যবহারকারীদের। কিছু পদ্ধতি অবলম্বনে এই ঝামেলা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া সম্ভব। মানে ফোনের ডাটা ফাস্ট করা যায়।
ক্যাশ ডাটা :
দীর্ঘদিন ক্যাশডাটা সাফ না করার কারণেও এর প্রভাব ডাটা কানেকশেনের উপর পড়ে। তাই, নিয়মিত মোবাইলের ক্যাশ ডাটা সাফ করতে হবে। এতে ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজের জায়গা বেড়ে যায়।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বন্ধ :
অনেক সময়ই অনেক অ্যাপ অপ্রয়োনীয়ভাবে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান থাকে। এর ফলে ডাটার উপর প্রভাব পড়ে। তাই অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বন্ধ রাখতে হবে। এতে ডাটা সাশ্রয়ও হবে।
অটো আপডেট :
ফোনের অনেক অ্যাপেই অটো আপডেট অন করা থাকে। ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকা এসব অ্যাপ অনেকাংশেই ফোনের কার্যক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলে। প্রয়োজনের সময় ম্যানুয়ালি আপডেট করতে হবে এসব অ্যাপ। তাই অটো অ্যাপ আপডেট বন্ধ করা থাকলে ফোনে ইন্টারনেট স্পিড বাড়বে।
নেটওয়ার্ক সেটিংস :
ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিংস এর কারণেও ইন্টারনেট স্পিড কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ফোনের সেটিংস থেকে অটো সিলেক্ট অপশনটি বন্ধ করে নির্দিষ্ট অপারেটর সিলেক্ট করে নেটওয়ার্ক সেটিংস করুন। এরপর ফোনটিকে একবার রিস্টার্ট করে নেওয়া যেতে পারে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।