জুমবাংলা ডেস্ক : অপটিক্যাল ইলিউশনের ছবিগুলি আমাদের চোখে বিভ্রান্ত করার জন্য। আবার অনেকে একঘেয়েমি দূর করতে এই ধরনের চ্যালেঞ্জগুলি গ্রহণ করেন। এগুলি যেমন মজাদার, তেমন আকর্ষণীয়। এর মাধ্যমে কার দৃষ্টিশক্তি কতটা ভালো, তা পরীক্ষা করার কি সহজ উপায়। এই প্রতিবেদনে তেমন একটি ধাঁধার চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসা হল।
ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন সারি সারি ছাতা রয়েছে। সবগুলিকে দেখতে একই রকম মনে হচ্ছে। কিন্তু এরই মধ্যে রয়েছে এমনই একটি ছাতা যা সবার থেকে আলাদা। এটি খুঁজে পাওয়া হল এই প্রতিবেদনের চ্যালেঞ্জ। দাবি করা হয়েছে, যাদের দৃষ্টিশক্তি প্রখর, কেবল তারাই সময়ের মধ্যে খুঁজে পাবেন। আপনি কি চ্যালেঞ্জটি নিতে প্রস্তুত?
এই চ্যালেঞ্জটিকে আরও প্রতিযোগী করে তোলা হয়েছে নির্ধারিত সময় দিয়ে। আসলে, যারা ১৫ সেকেন্ডের মধ্যে ওই ছাতাটি খুঁজে পাবেন তাদের দৃষ্টিশক্তির প্রশংসা করতেই হয় এবং তারা জিনিয়াস। এখন মনে মনে সময় গুনতে থাকুন আর আলাদা ছাতাটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। সময় শুরু হল এখন…
এ ধরণের চ্যালেঞ্জগুলি সমাধানের জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হল ছবিটি খুঁটিয়ে দেখা। অপটিক্যাল ইলিউশনের ছবিগুলি এমনভাবেই তৈরি করা হয় যাতে মানুষের চোখকে বিভ্রান্ত করে তোলে। তাই এই ছবিগুলি দেখতে সাধারণ মনে হলেও সমাধান করা বেশ কঠিন। সময় প্রায় শেষের দিকে…
আশা করি, আপনি এই চ্যালেঞ্জটি পূরণ করতে সক্ষম হয়েছেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা আলাদা ছাতাটি খুঁজে পেয়েছেন তাদের অভিনন্দন। আর যারা এখনো খুঁজে পাননি তাদের বিচলিত হওয়ার কিছু নেই, আমরা মার্ক করে বুঝিয়ে দিয়েছি। আলাদা ছাতাটি রয়েছে তিন নম্বর সারির ৬ নম্বর অংশে।
মাটিতে কুণ্ডলী হয়ে বসে আছে দানবআকৃতির বিশাল বড় কোবরা, ভাইরাল ভিডিও
ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ওই ছাতাটির হাতল সবার মত কালো নয়, লাল। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, নিয়মিত ধাঁধার সমাধানের মাধ্যমে মস্তিষ্কের সংযোগকারী কোষগুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে, ফলে যেকোন সিদ্ধান্তকে সহজেই নেওয়া যায়। তবে এর জন্য বিশেষ গাণিতিক দক্ষতার প্রয়োজন হয় না, একটু ভিন্নভাবে পর্যবেক্ষণ করলেই ছবির রহস্য বেরিয়ে আসে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।