Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দর্জির ছেলে পি কে হালদার, গ্রেফতারের খবরে এলাকায় চাঞ্চল্য
    জাতীয়

    দর্জির ছেলে পি কে হালদার, গ্রেফতারের খবরে এলাকায় চাঞ্চল্য

    May 15, 20225 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক: ভারতে গ্রেফতার হওয়া হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ ওঠা প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) তার সিন্ডিকেটের প্রধান সহযোগী ও কতিপয় সদস্যের পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের। ইতিপূর্বে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) হাতে গ্রেফতারকৃত তার তিন সহযোগী অবন্তিকা বড়াল, সুকুমার মৃধা ও তার মেয়ে অনিন্দিতা মৃধার বাড়ি একই উপজেলায়। দৈনিক ইত্তেফাকের প্রতিবেদক নাসিম আলী-এর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বিস্তারিত।

    দর্জির ছেলে পি কে হালদারসহ তারা সাধারণ পরিবারের সন্তান হয়েও বর্তমানে বিপুল অর্থ ও বিত্ত-বৈভবের মালিক। ঢাকায় দামি ফ্ল্যাটসহ দেশে বিদেশে রয়েছে তাদের অর্থ ও সম্পত্তি। পশ্চিমবঙ্গের অশোকনগরে তার প্রধান সহযোগী সুকুমার মৃধার মাধ্যমে কয়েকটি বাড়ি ও জমিজমা কিনেছেন তার প্রমাণ পেয়েছে ভারতের গোয়েন্দা বিভাগ।

    মৃত প্রণবেন্দু হালদারের বড় ছেলে পি কে হালদার নাজিরপুর উপজেলার দীঘিরজান, সুকুমার মৃধা ও তার মেয়ে অনিন্দিতার পৈত্রিক বাড়ি নাজিরপুর উপজেলার শেখমাটিয়া ইউনিয়নের বাকসি গ্রামে। সুকুমার মৃধার বাবার নাম রাজেন্দ্রনাথ মৃধা। তিনি ছিলেন গ্রাম্য চৌকিদার। পি কে হালদারের সহযোগী কাম বান্ধবী অবন্তিকা বড়াল ওরফে কেয়ার গ্রামের বাড়ি নাজিরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের আমতলা গ্রামে। পিরোজপুর শহরের খুমুরিয়া এলাকায়ও তাদের একটি বাড়ি রয়েছে। অবন্তিকার বাবা ছিলেন পিরোজপুর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের প্রভাষক প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা অরুণ কুমার বড়াল।

    এলাকায় খোঁজ নিয়ে ও এলাকাবাসীর সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, আলোচিত প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) বাবা মৃত প্রণবেন্দু হালদার পেশায় ছিলেন দর্জি। মা লীলাবতি হালদার ছিলেন একজন স্কুলশিক্ষক। প্রশান্ত কুমার দীঘিরজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও বাগেরহাটের সরকারি পিসি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। এরপর বুয়েটের মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নিয়ে বেক্সিমকো গ্রুপের জুট ফ্যাক্টরিতে চাকরি করেন। ১৫-১৬ বছর আগে ভিন্ন ধর্মের এক নারীকে বিয়ে করার পর থেকে পি কে হালদার গ্রামছাড়া। তার এই অর্থপাচারের কেলেঙ্কারি ফাঁস হওয়ার পর শিক্ষিকা মা আরেক ছেলে প্রীতিশ হালদারের বাড়ি ভারতের অশোকনগরে চলে যান। পিকে হালদারের আরেক ভাই প্রানেশ হালদারও কানাডায় অবস্থান করছেন বলে এলাকা থেকে জানা গেছে।

    দীঘিরজান গ্রামে তার এক প্রতিবেশী কলেজশিক্ষক অধ্যক্ষ দীপ্তেন মজুমদার জানান, প্রশান্ত হালদারকে একজন মেধাবী ছাত্র বলে এলাকাবাসী চিনতো। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার সঙ্গে তার তেমন কোনো যোগাযোগ ছিল না । মানুষ জানত তিনি অনেক বড় চাকরি করেন। ১৫-১৬ বছর আগে এক মুসলিম নারীকে বিয়ে করেছেন বলে গ্রামে প্রচার রয়েছে। ভিন্ন ধর্মের মেয়েকে বিয়ে করায় তিনি ধর্মত্যাগী হয়েছেন এরকম খবর ছিল। কুষ্টিয়ায় একটি জুট মিলসহ তার কোটি কোটি টাকার ব্যবসা ছিল বলে মানুষ জানে। অঙ্গন হালদার নামে নিজ গ্রামের জনৈক ব্যক্তি ম্যানেজার হিসেবে পি কে হালদারের ব্যবসা-বাণিজ্য দেখাশোনা করেন। দীঘিরজান গ্রামে মা লীলাবতীর নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন পি কে হালদার, তারও তত্ত্বাবধায়ক অঙ্গন হালদার। বর্তমানে পি কে হালদারের গ্রামের বাড়িতে পুরানো একটি কাঠের টিনশেড ঘর আছে, যেখানে তার চাচাতো ভাই দীপেন্দ্র নাথ হালদার বসবাস ও দেখাশুনা করে।

    দীঘিরজান গ্রামে ওই বাড়িতে গেলে পি কে হালদারের চাচাতো ভাই দীপেন্দ্র নাথ হালদার জানান, তারা এই বাড়ি দেখেশুনে রাখে। কিন্তু প্রশান্ত বা তার ভাইরা কেউই তাদের খোঁজ খবর রাখেন না। পিকে হালদারের এই কেলেঙ্কারির খবর শোনার পর তারাও অনেক ভয়ের আছে। শনিবার ভারতে পিকে হালদারের গ্রেফতারের খবরে তার নিকটজনের মধ্যে নতুন করে ভীতির সঞ্চার হয়েছে। এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে চাঞ্চল্যের।

    এদিকে তার আয়কর উপদেষ্টা বলে এলাকায় পরিচিত ও প্রধান সহযোগী সুকুমার মৃধা ছিলেন একই উপজেলার বাকসি গ্রামের চৌকিদার রাজেন্দ্রনাথ মৃধার ছেলে। বিগত ‘ওয়ান ইলেভেন’এর সময় থেকে নিজ গ্রাম নাজিরপুর, পিরোজপুর ও খুলনায় একজন দানশীল, শিক্ষানুরাগীসহ নানা নামে তার খ্যাতি ছড়াতে থাকে। পেশাগত জীবনে তিনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, খুলনার রূপসা কলেজের অধ্যক্ষসহ একাধিক চাকরি করেন এবং এসব প্রতিষ্ঠান থেকে দুর্নীতির দায়ে চাকরি হারান বলে জানা যায়। নিজ গ্রাম বাকসিতে রাজলক্ষ্মী ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠন গড়ে তুলে সরকারি খাস জমিতে মহাবিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন, বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাঁচটি মন্দির, দুঃস্থ ছাত্রীনিবাস, বৃদ্ধাশ্রম ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া এলাকায় অনেক মসজিদ ও মাদরাসা তিনি তৈরি করেছেন বলে তার প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সুভাষ চন্দ্র মণ্ডল দাবি করেন।

    সুকুমার মৃধার খুলনায় ‘আলোকিত বাংলাদেশ’ নামে অধুনালুপ্ত একটি সংবাদপত্রও ছিল । পার্শ্ববর্তী বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার আন্ধারমানিক গ্রামে ৫০ বিঘা জমিতে একটি হরিণের খামার গড়ে বন আইন লঙ্ঘন করে হরিণ বিক্রি ও মহলবিশেষকে ম্যানেজ করতে হরিণের মাংস ভোজ দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে সুকুমারের বিরুদ্ধে। তিনি পি কে হালদারের দেহরক্ষীর সঙ্গে নিজ মেয়ে অনিন্দিতার বিয়ে দিয়েছেন। তার বোন মঞ্জু রানীর দুই ছেলে স্বপন মিস্ত্রি ও উত্তম মিস্ত্রিও পি কে হালদারের অন্যতম সহযোগী। এই দুজনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে দুদক তাদের দেশের বাইরে যেতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও স্বপন ইতোমধ্যে ভারতে ও উত্তম নিরুদ্দেশ রয়েছেন।

    স্থানীয়ভাবে অভিযোগ পাওয়া যায়, পি কে হালদার মাঝে মাঝে সুকুমারের বাকসির রাজলক্ষ্মী ফাউন্ডেশনের গেস্টহাউসে মেয়ে বান্ধবীসহ রাত যাপন করতেন। দুই বোন, তাদের ছেলে ও স্বামীদের আর্থিক সচ্ছলতা না থাকায় সুকুমার তাদের পরিচয় দেন না বলে আত্মীয়স্বজনের আক্ষেপ রয়েছে। সুকুমারের স্ত্রী ঢাকায় সোনালী ব্যাংকে চাকরি করেন।

    দুদকের হাতে আটক পি কে হালদারের সহযোগী কাম বান্ধবী অবন্তিকা বড়াল ওরফে কেয়ার গ্রামের বাড়ি নাজিরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের আমতলা গ্রামে হলেও পিরোজপুর শহরের খুমুরিয়া এলাকায়ও তাদের একটি বাড়ি রয়েছে। অবন্তিকার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা অরুণ কুমার বড়াল ছিলেন সরকারি কলেজের প্রভাষক। অবন্তিকা বড়াল ও তার অপর দুই ছোট বোন খুমুরিয়া এলাকার বাসায় থেকে লেখাপড়া করেছে। পরে বাবা মারা যাওয়ার পরে এবং এখানকার লেখাপড়ার পাঠ শেষ করে অবন্তিকা ঢাকায় গিয়ে লেখাপড়া শুরু করে।

    জানা গেছে, বর্তমানে রাজধানীর ধানমন্ডির ১০/এ সাত মসজিদ রোডে দামি ফ্ল্যাট রয়েছে অবন্তিকার। কয়েক কোটি টাকা মূল্যের ওই ফ্ল্যাটে তার বিধবা মা অপর্ণা বড়াল ও অন্য দুই বোন বসবাস করছে। অবন্তিকা গ্রেফতার হওয়ার কয়েক দিন আগে তার মা অপর্ণা বড়াল পিরোজপুরের বাড়িতে এসেছিল। দুই তিন দিন থাকার পরই হঠাৎ করে আবার ঢাকায় চলে যান তিনি। জানা গেছে, অপর্ণা বড়াল পিরোজপুরে এসে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সরকারি ঘর বরাদ্দ পাওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ করেছেন। পিকে হালদার আটকের আগে তার বেশ কয়েকজন সহযোগী ঢাকায় দুদকের মামলায় কারাগারে রয়েছেন।

    যার মোবাইল ফোনের সূত্রে ধরেই খোঁজ মেলে পি কে হালদারের

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    এলাকায় কে খবরে গ্রেফতারের চাঞ্চল্য ছেলে জাতীয় দর্জির পি হালদার
    Related Posts
    bikkhove

    ঈদে বাসের ভাড়া ২০০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব মালিকদের

    May 13, 2025
    Warning About the Heatwave

    তাপপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দুঃসংবাদ

    May 13, 2025
    Current

    আগামীকাল যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

    May 13, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    iPhone
    আইফোনপ্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ
    bikkhove
    ঈদে বাসের ভাড়া ২০০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব মালিকদের
    OnePlus 12 Pro
    OnePlus 12 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Vivo X100 Pro
    Vivo X100 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Oppo Find X7 Ultra
    Oppo Find X7 Ultra: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Realme GT 5 Pro
    Realme GT 5 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Warning About the Heatwave
    তাপপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দুঃসংবাদ
    Modi
    ‘নিউক্লিয়ার ব্ল্যাকমেইল’ নিয়ে মোদির হুঙ্কার
    Gold
    আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে যত টাকা
    Samsung S25 Edge
    স্যামসাং নিয়ে এলো সবচেয়ে পাতলা স্মার্টফোন
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.