Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পরিবারসহ যেভাবে অভিনেত্রী লায়লা খানকে খুন করা হয়
    বিনোদন

    পরিবারসহ যেভাবে অভিনেত্রী লায়লা খানকে খুন করা হয়

    Shamim RezaJuly 22, 20225 Mins Read
    Advertisement

    বিনোদন ডেস্ক : ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সপরিবারে খুন করা হয় বলিউড অভিনেত্রী লায়লা খান ওরফে রেশমা প্যাটেলকে। ভারতের ইগাদপুরী বাগানবাড়িতে ছুটি কাটানোর সময় খুন হন লায়লা। বলিউডের এককালের সুপারস্টার রাজেশ খান্নার বিপরীতে একটি সিনেমায় অভিনয় করে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন লায়লা। তাঁর রূপের জাদুতে মোহিত হয়েছিলেন অনেকেই।

    অভিনেত্রী লায়লা খান

    লায়লার জন্ম পাকিস্তানে হলেও পরে তাঁরা সপরিবার ভারতে চলে আসেন। খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন মূল অভিযুক্ত তথা লায়লার মা সেলিনা খানের তৃতীয় স্বামী পারভেজ ইকবাল তক। অভিযোগ আনা হয়, রাগের মাথায় পরিবারের সব সদস্যকে খুন করেন পারভেজ।

    পারভেজ পুলিশকে জানিয়েছিলেন, দ্বিতীয় স্বামী আসিফ শেখের সঙ্গে সেলিনার ঘনিষ্ঠতা তাঁর অপছন্দ ছিল। তবে সম্পত্তির লোভেই এই হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সেই সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেয়নি পুলিশ। পরে এ ঘটনায় সম্পত্তি হাতানোর কারণকেও খুনের অন্যতম কারণ হিসেবে ধরে নেয় পুলিশ।

    তবে সত্যিই কি শুধু সম্পত্তির জন্য খুন না ভেতরে আরো কোনো জটিল রহস্য লুকিয়ে ছিল এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে? সেই সময় মুম্বাইয়ের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার হিমাংশু রায় জানিয়েছিলেন, জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় পারভেজ বয়ান দেন, লায়লার পুরো পরিবার তাঁকে ছেড়ে দুবাই চলে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। সেই কারণেই তিনি মনের দুঃখে সবাইকে মেরে ফেলেন।

    লায়লার বাবা তথা সেলিনার প্রথম স্বামী নাদিরশাহ প্যাটেলই প্রথম পুলিশের কাছে গিয়ে লায়লা এবং তাঁর মা সেলিনাসহ পরিবারের ছয় সদস্যের নিখোঁজ হওয়ার কথা জানিয়েছেন। সেলিনা (৫৯), তাঁর বড় মেয়ে আজমিনা প্যাটেল (৩২), মেজো মেয়ে লায়লা (৩০), যমজ সন্তান জারা এবং ইমরান (২৫), এবং আরেকজন আত্মীয় রেশমা সাগির খান (১৯) রাতারাতি নিখোঁজ হয়ে যান।

    এরপর জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ কিশতওয়ারে প্রধান অভিযুক্ত পারভেজকে অন্য একটি মামলায় গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর মামলাটি মুম্বাই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চে স্থানান্তরিত করা হয়। এর এক সপ্তাহ পর মুম্বাই পুলিশের একটি দল, ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ এবং চিকিৎসকদের সঙ্গে ইগাদপুরী বাগানবাড়ি থেকে পাঁচ নারী এবং এক পুরুষের মোট ছয়টি কঙ্কাল খুঁজে বের করে। কঙ্কাল পুঁতে রাখার ঘটনাস্থল চিনিয়ে দেন অভিযুক্ত পারভেজই। কঙ্কালের সংখ্যার সঙ্গে নিখোঁজদের সংখ্যার মিল অঙ্কের অনেকটা হিসাবই মিলিয়ে দেয়।

    কঙ্কালগুলোর ডিএনএ পরীক্ষা করে পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ছিল পুরুষ কঙ্কালের খুলি। এই কঙ্কালের খুলি আঘাতের জেরে প্রায় দুই ভাগ হয়ে গিয়েছিল।

    পুলিশ তদন্ত করার সময় জানতে পারে, ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে মৃতদের পরিবারের সব সদস্য খাওয়াদাওয়া করছিলেন। এরপর তাঁরা সবাই মধ্যরাত অবধি নাচ-গান করে উল্লাসে মাতেন। রাত ১টার দিকে তাঁরা বাড়ির দোতলায় যে যার ঘরে ঘুমোতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন সময়েই সেলিনা ও পারভেজের মধ্যে তুমুল কথা কাটাকাটি শুরু হয়।

    চিৎকার শুনে দোতলা থেকে একতলায় নেমে আসেন সবাই। তখনই সবার সামনে একটি ভারী ভোঁতা জিনিস দিয়ে সেলিনার মাথায় আঘাত করেন পারভেজ। তৎক্ষণাৎ মারা যান সেলিনা।

    এরপর উপস্থিত সবাই চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করলে তাঁদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু হয় পারভেজের। এরই মধ্যে পারভেজ শাকির হোসেনকে ডাক দেন। শাকিরকে বাগানবাড়ি দেখভালের জন্য কাশ্মীর থেকে নিয়ে এসেছিলেন পারভেজ। এরপর তাঁরা দুজন মিলে পুরো পরিবারকে খুন করেন।

    এরপর বাগানবাড়ির প্রাঙ্গণে একটি গর্ত করে মৃতদেহগুলো চাপা দিয়ে দেয় অভিযুক্তরা। কিছু গয়না, একটি লোহার রড এবং রক্তের দাগসহ দুটি ছুরিও ওই জায়গায় পুঁতে দেন তাঁরা। কঙ্কাল উদ্ধার করতে গিয়ে পুলিশ এই সরঞ্জামগুলোও উদ্ধার করে। পুলিশের কাছে পারভেজের দেওয়া বয়ান অনুযায়ী, তিনি এবং সেলিনা ২০০৯ সাল থেকে একসঙ্গে বসবাস করতেন। বিয়ে হয়েছিল আগেই। ২০১১-এর ২ ফেব্রুয়ারি লায়লাসহ তাঁদের পরিবারের সবাই ইগদপুরীর বাগানবা়ড়িতে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন।

    সেখানে গিয়ে পারভেজ জানতে পারেন যে লায়লা এবং সেলিনাসহ তাঁদের পরিবারের সবাই দুবাই যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। তবে তাঁকে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

    হত্যাকাণ্ডের দিন রাতে দুবাই যাওয়া এবং সেলিনার সঙ্গে তাঁর প্রাক্তন স্বামী আসিফের ঘনিষ্ঠতা, এই দুই বিষয়ে সেলিনা এবং পারভেজের তুমুল কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এর পরই রাগের মাথায় সবাইকে খুন করেন তিনি এবং তাঁর সহযোগী শাকির।

    হত্যার পর পারভেজ এবং শাকির ইগাদপুরী থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরে এক জায়গায় আশ্রয় নেন। সেখান থেকে লায়লাদের ওশিওয়ারার ফ্ল্যাটে যান তাঁরা। সেখানে টাকা-পয়সা এবং মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে গাড়ি করে কাশ্মীরে চলে যান। এই ঘটনা শুধু স্ত্রীর সঙ্গে সাবেক স্বামীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এবং সম্পত্তির জন্য করা হয়েছে, তা সহজে মেনে নেয়নি পুলিশ। শুরু হয় আরো তদন্ত।

    সেই সময়ের কিছু প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে নাকি অপরাধ-জগতের যোগ থাকলেও থাকতে পারে। আর তা নিছকই জল্পনা ছিল না। এর পোছনে ছিল নির্দিষ্ট কিছু তথ্য। মনে করা হচ্ছিল, লায়লার সঙ্গে দুবাইয়ের কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির বিয়ে হয়েছিল। আর সেই ব্যক্তির ইচ্ছাতেই না কি লায়লা পুরো পরিবারকে নিয়ে দুবাই চলে যাচ্ছিলেন। তবে এই তালিকায় ছিল না পারভেজের নাম। এ-ও হয়তো সেই প্রভাবশালী ব্যক্তির ইচ্ছাতেই। কিন্তু কে ছিলেন সেই প্রভাবশালী ব্যক্তি, তা কখনো সামনে আসেনি।

    আরো গুঞ্জন ছিল, নিষিদ্ধ জঙ্গিসংগঠন হরকাত-উল-জিহাদ আল-ইসলামীর সদস্য মুনির খানের সঙ্গে বিয়ে হয় লায়লার। লায়লার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল যে লায়লা জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তাইয়েবা (এলইটি)-কে মুম্বাইসংক্রান্ত অনেক তথ্য সরবরাহ করেছিলেন। এসব তথ্য দিয়ে এই জঙ্গিসংগঠন মুম্বাইয়ের বুকে নাশকতার ছক কষছিল। তবে পরে না কি তিনি এই তথ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেন।

    গরমে যা কম আর যা বেশি করবেন

    পাশাপাশি মনে করা হয়েছিল, অভিযুক্ত পারভেজ নিজে লস্কর-ই-তাইয়েবার সদস্য ছিলেন। এবং তাঁর মাধ্যমেই লায়লা বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করতেন। গুঞ্জন উঠেছিল, লায়লা তথ্য সরবরাহ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিতেই পারভেজ তাঁকে মারার সিদ্ধান্ত নেন। আসলে সেলিনা নন, পারভেজের আসল লক্ষ্য ছিলেন লায়লা। এবং এই হত্যাকাণ্ড থেকে জঙ্গি-যোগকে দূরে রাখতেই তিনি খুন করার কারণ হিসেবে গল্প ফেঁদেছিলেন। তাঁর কাছে না কি এমনটাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ওপরমহল থেকে।

    তবে শেষ পর্যন্ত পুলিশের হাতে এমন কোনো তথ্য উঠে আসেনি, যার থেকে প্রমাণ করা যায় যে এ ঘটনায় জঙ্গি যোগ ছিল। ২০১১ সালেই শেষ হয়ে যায় বলিউডের উঠতি নায়িকা লায়লার কাহিনি।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অভিনেত্রী অভিনেত্রী লায়লা খান করা খানকে খুন পরিবারসহ বিনোদন যেভাবে লায়লা হয়
    Related Posts
    Nick-Jonas

    পুনর্জন্মেও প্রিয়াংকাকে স্ত্রী হিসেবে চান নিক জোনাস

    August 3, 2025
    Shanta

    বরিশালের মেয়ে মডেল শান্তা ‘গুপ্তচর কি না’ খতিয়ে দেখছে ভারতের পুলিশ

    August 3, 2025
    ওয়েব সিরিজ

    ওয়েব সিরিজে সকল সীমা অতিক্রম করেছে এই অভিনেত্রীরা, একা দেখুন

    August 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Grow a garden taco fern

    How to Get Taco Fern in Grow a Garden: Unlock Rare Prismatic Seeds and Boost Profits Fast

    Fried Mutation

    Grow a Garden Fried Mutation Guide: How to Unlock This 8x Multiplier

    Faridganj

    টানা ৪০ দিন জামাতে নামাজ আদায় করে বাইসাইকেল পেল ৩২ শিশু-কিশোর

    IDEMITSU Honda India Talent Cup

    Tejash BA Dominates Honda Talent Cup Round 2 with Electrifying Coimbatore Victory

    Jenna Ortega movies

    Jenna Ortega’s Top 7 Impactful Movie Performances Revealed

    US Russia nuclear submarine

    যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

    Tears on a Withered Flower Chapter 64

    Tears on a Withered Flower Chapter 64 Release Date Confirmed for August 8, 2025

    humanoid robot

    Humanoid Robot Loads Laundry in Real Home: Figure’s Breakthrough Demo

    Netflix documentary "Filthy Rich"

    Netflix’s “Filthy Rich” Documentary Surges Amid White House Epstein Controversy

    BMW EV recall

    BMW Recalls 136 EVs Over Battery Frame Safety Concerns

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.