জুমবাংলা ডেস্ক : সপ্তাহের ব্যবধানে কিছুটা স্বস্তি এসেছে আলু ও পেঁয়াজের দামে। কেজিতে পেঁয়াজের দাম কমেছে ৫ থেকে ১০ টাকা এবং নতুন ও পুরান আলু কমেছে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) কেরানীগঞ্জের জিনজিরা, আগানগর ও রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।
ক্রেতা-বিক্রেতারা জানান, কিছুটা স্বস্তি এসেছে আলু ও পেঁয়াজের বাজারে। কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে পেঁয়াজের দাম। আর আলুর দাম কমেছে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকায়। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকায়। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে যথাক্রমে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা ও ১০০ টাকায়।
বিক্রেতারা বলেন, পাইকারি পর্যায়ে দাম কমায়, খুচরা পর্যায়েও এর প্রভাব পড়েছে। এছাড়া ভোর থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হওয়ায় বাজারে ক্রেতা কম। এতে নিম্নমুখী পেঁয়াজের দাম।
এদিকে, পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১০৪ টাকায়। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়।
বাজারে দাম কমেছে নতুন ও পুরান আলুর। প্রতি কেজি নতুন আলু ১০০ টাকা ও পুরান আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। আর গত সপ্তাহে নতুন ও পুরান আলু বিক্রি হয়েছে যথাক্রমে ১১০ টাকা ও ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়।
বিক্রেতারা জানান, সরকার ভারত থেকে আলু আমদানির সিদ্ধান্তের পর থেকেই দাম কমতির দিকে। বাজারে সরবরাহ অব্যাহত থাকলে দাম আরও কমবে।
আর পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি নতুন আলু ৮০ থেকে ৯০ টাকা ও পুরান আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৪ টাকায়।
এদিকে, বাজারে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২২০ টাকা, ভারতীয় রসুন ২০০ টাকা ও আদা বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা কেজিতে। আর অপরিবর্তিত রয়েছে শুকনা মরিচের দাম। বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৪২০ টাকায়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।