Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home প্রতি ৪ টাকার ইন্টারনেট বিক্রি করা হচ্ছে ২৫-৩৫ টাকায়
    জাতীয়

    প্রতি ৪ টাকার ইন্টারনেট বিক্রি করা হচ্ছে ২৫-৩৫ টাকায়

    Shamim RezaSeptember 6, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দেশের সেলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংকের ব্যবসায়িক উল্লম্ফন ঘটিয়েছে মোবাইল ইন্টারনেটের ডাটা বিক্রিতে। বিগত কয়েক বছরে এ বাবদ বড় মুনাফা আদায় করে নিয়েছে অপারেটররা। প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রতি গিগাবাইট মোবাইল ইন্টারনেট ডাটা সরবরাহে ব্যয় হচ্ছে সোয়া ২ থেকে সোয়া ৫ টাকার মতো। গড়ে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৪ টাকায়। এর মধ্যে গ্রামীণফোনের ব্যয় ২ টাকা ২৬ পয়সা। আর রবি আজিয়াটার ব্যয় হয় ৫ টাকা ২৮ পয়সা। বাংলালিংকের আর্থিক বিবরণীতে ডাটার ব্যয়সংক্রান্ত বিশদ কোনো তথ্য প্রকাশ না হলেও খাতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, প্রতি গিগাবাইট মোবাইল ডাটায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যয় রবির কাছাকাছি।

    Internet

    যদিও অপারেটর প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, মোবাইল ইন্টারনেট ডাটা সরবরাহে গড়ে যে ৪ টাকা খরচের কথা বলা হচ্ছে, প্রকৃতপক্ষে তাদের ব্যয় হয় তার চেয়ে বেশি। রেগুলেটরি ফি, সরকারকে প্রদেয় ভ্যাট, ট্যাক্স, স্পেকট্রাম ক্রয়, সেবা বিক্রয়, মার্কেটিং, বিজ্ঞাপন, বিটিআরসির সঙ্গে রেভিনিউ শেয়ারিং, সামাজিক দায়বদ্ধতা তহবিলের প্রদত্ত অর্থও এর সঙ্গে যুক্ত হয়। এসব হিসাব করলে ইন্টারনেট সরবরাহের ব্যয় আরো বেশি হয়।

    দেশে ইন্টারনেট সেবার সম্প্রসারণে গত কয়েক বছরে ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) থেকে কেনা ব্যান্ডউইডথের মূল্য কমেছে। ডাটার ব্যবহার বেড়েছে। পাশাপাশি আইএসপি অপারেটরদের দেয়া ব্রডব্যান্ড সংযোগেরও গ্রাহক বেড়েছে। তবে সিংহভাগ গ্রাহকই সেলফোন অপারেটরদের ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করছে। ফোরজি প্রযুক্তি অপারেটরদের ডাটাভিত্তিক সেবা আরো সম্প্রসারণের সুযোগ এনে দিয়েছে। এটিকে কাজে লাগিয়ে অপারেটররা ব্যবসা করলেও বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ তুলছেন গ্রাহক।

    মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোনের ২০২৩ সালের আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ‘অপারেটরটির নেটওয়ার্ক ব্যবস্থাপনায় সাত ধরনের ব্যয় হয়। এসব ব্যয়ের মধ্যে রয়েছে ট্রাফিক চার্জ, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও সেবা খাতের ব্যয়, বেতন-ভাতা, সেবা ব্যবস্থাপনা, গাড়ি ব্যবস্থাপনা, অন্যান্য কার্যক্রম ও ব্যবস্থাপনা, তেল ও জ্বালানি খরচ। মূলত ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনায় সরাসরি সম্পৃক্ত এসব সেবা ব্যয়। এ সাত ধরনের ব্যয়ে মোট খরচ হয় ৩ হাজার ১০৪ কোটি ৭ লাখ টাকা।

    এর মধ্যে নেটওয়ার্ক ট্রাফিক চার্জ হিসেবে ব্যয় হয় ৮৩০ কোটি ১৩ লাখ টাকা, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও সেবা খাতে ব্যয় হয় ১৬৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, বেতন ভাতায় ৮৪৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা, সেবা ব্যবস্থাপনায় ২৯৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, গাড়ি ব্যবস্থাপনায় ৩২ কোটি ১০ লাখ টাকা, অন্যান্য কার্যক্রম ও ব্যবস্থাপনায় ২৯৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা এবং জ্বালানি বাবদ ৬৩১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা খরচ হয়।

    পুরো বছরে কোম্পানিটির সাবস্ক্রিপশন ও ট্রাফিক রেভিনিউ বাবদ আয় হয় ১৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ ভয়েস, ডাটা ও মেসেজিংয়ের মাধ্যমে কোম্পানিটি এ পরিমাণ অর্থ গ্রাহকদের কাছ থেকে পেয়েছিল। এর বিপরীতে কোম্পানিটির খরচ হয়েছিল ৩ হাজার ১০৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। ১৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকার মধ্যে ডাটা বিক্রি বাবদ আয় হয়েছিল ৪ হাজার ৫৪১ কোটি টাকা। নন ডাটা রেভিনিউ আয় হয়েছিল ১১ হাজার ৯২ কোটি টাকা।

    কোম্পানির মোট আয়ের ৩০ দশমিক ২১ শতাংশ ডাটা রেভিনিউ বাবদ আয় হয়। কোম্পানিটির মূল ব্যয় ৩ হাজার ১০৪ কোটি টাকার ২৯ শতাংশ ব্যয় হয় এ খাতে। অর্থাৎ কোম্পানিটির মোট ব্যয়ের ৯৩১ কোটি ৪১ লাখ টাকা ডাটা বাবদ ব্যয় হয়েছে।

    অপারেটর সূত্রে জানা যায়, গ্রামীণফোনের বর্তমান ডাটা ব্যবহারকারী রয়েছে ৪ কোটি ৬৬ লাখ। গ্রাহকপ্রতি মাসে ৭ দশমিক ৪ জিবি ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহার করা হয়। সে হিসেবে এক বছরে ৪১৩ কোটি ৮০ লাখ ৮০ হাজার জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করেন গ্রামীণফোন গ্রাহকরা। প্রতি গিগাবাইট ইন্টারনেটের মূল্য পড়ে ২ টাকা ২৬ পয়সা।

    সেলফোন অপারেটররা ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) থেকে প্রতি মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস) ব্যান্ডউইডথ কিনছে ১৩০ থেকে ১৫০ টাকায়। কোম্পানিগুলো মূলত আইআইজি থেকে স্পিড (গতি) ক্রয় করে। এসব স্পিডকে ক্যাপাসিটি আকারে বিক্রি করে গ্রাহকদের কাছে। এক এমবিপিএস গতির সংযোগে মাস শেষে ডাটা ব্যবহারের পরিমাণ দাঁড়ায় সর্বোচ্চ ২ হাজার ৫৯২ গিগাবাইট (জিবি)। এ হিসাবে প্রতি জিবি ডাটা কিনতে অপারেটরদের ব্যয় হয় ৫-৬ পয়সা। তবে সংযোগ বিচ্ছিন্নতাসহ অন্যান্য খাতে ৩০ শতাংশ অপচয় সমন্বয় করা হলেও তা দাঁড়ায় ১ হাজার ৮১৪ জিবি। এতে প্রতি জিবি ডাটা কিনতে অপারেটরদের ব্যয় হয় সর্বনিম্ন ৭ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৯ পয়সা। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অপারেটরদের অন্যান্য খরচ। আরেক মোবাইল অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেডের আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, একই ধরনের ব্যয় হয় কোম্পানিটিতেও। কোম্পানিটির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও সেবা খাতে ব্যয় হয় ২৬৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকা, ইন্টারকানেকশন ও রোমিং চার্জ বাবদ ব্যয় হয় ৪৮৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা, নেটওয়ার্ক অপারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণে ১ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা, বেতন-ভাতায় ৪৫৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, গাড়ি ব্যবস্থাপনায় ২২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা, সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণে ১০২ কোটি ৮৩ লাখ টাকা এবং ভবন ব্যবস্থাপনায় ১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা ব্যয় হয়। অর্থাৎ কোম্পানিটি প্রত্যক্ষ সেবায় ৩ হাজার ১১৭ কোটি টাকা ব্যয় করে।

    কোম্পানিটি ২০২৩ সালে গ্রাহকদের কাছ থেকে আয় করে ৯ হাজার ২১৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে ডাটা রেভিনিউ বাবদ আয় হয় ৩ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা। বাকি ৫ হাজার ২২৭ কোটি টাকা নন-ডাটা তথা ভয়েস কল, মেসেজিং ও অন্যান্য সেবায়।

    বিশ্লেষণে দেখা যায়, কোম্পানিটির মোট আয়ের ৪৩ দশমিক ২৮ শতাংশ ডাটাভিত্তিক সেবা থেকে আয় হয়। অর্থাৎ মোট ৩ হাজার ১১৭ কোটি টাকার মধ্যে ১ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা ডাটাভিত্তিক সেবায় ব্যয় হয়। সালটিতে ২৫৫ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার জিবি ডাটা গ্রাহকদের সরবরাহ করে রবি। অর্থাৎ প্রতি জিবি ডাটায় কোম্পানিটির প্রত্যক্ষ ব্যয় ৫ টাকা ২৮ পয়সা।

    এর বাইরেও বড় ধরনের ব্যয় রয়েছে এ দুই কোম্পানির। এসব ব্যয়ের বড় একটি অংশ সরকারকে দিতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক, সিম কার্ড প্রতি ৩০০ টাকা কর, ৪৫ শতাংশ করপোরেট কর, টেলিকম পণ্য আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক ইত্যাদি।

    এছাড়া বিটিআরসির কাছ থেকে স্পেকট্রাম বরাদ্দ নিতে হয় অপারেটরদের। ২০২২ সালের ৩১ মার্চ অনুষ্ঠিত সর্বশেষ নিলামে ১০ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা মূল্যের স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। অপারেটরদের কাছ থেকে এ ধরনের তরঙ্গ বরাদ্দ সরকারের রাজস্ব আয়ের বড় উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। এছাড়া বিটিআরসির রেগুলেটরি ফি, সামাজিক দায়বদ্ধতা তহবিলেও অর্থ প্রদান করতে হয় সেলফোন অপারেটরদের।

    ২০২৩ সালে বাংলালিংকের ডিজিটাল কমিউনিকেশনের ডাটা ও নন ডাটা খাতে আয় ছিল ৬ হাজার ৫৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ডাটা রেভিনিউ ছিল ২ হাজার ১৭১ কোটি টাকা। অন্যদিকে নন ডাটা খাতে আয় হয়েছে ৩ হাজার ৮৮৩ কোটি টাকা। বর্তমানে অপারেটরটির ডাটা গ্রাহক ২ কোটি ৬২ লাখ।এ বছর অপারেটরটি গ্রাহকদের কাছে ১৬৬ কোটি ৯৫ লাখ জিবি ডাটা বিক্রি করে।

    ব্যয় ও ইন্টারনেটের দাম নির্ধারণ বিষয়ে জানতে চাইলে রবি অজিয়াটা লিমিটেডের মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন ম্যানেজার শামীম আহমেদ বণিক বার্তাকে বলেন, ‘এ ধরনের অযৌক্তিক প্রশ্নে রবি কোনো মন্তব্য করবে না।’ গ্রামীণফোনের পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে কেউ মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

    প্রতি গিগাবাইট ডাটায় ব্যয়ের সঙ্গে সেলফোন অপারেটরদের বিক্রয়মূল্যের ব্যবধান সম্পর্কে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. বিএম মইনুল হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, ‘জিনিসগুলোকে আমাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। ডাটা সরবরাহে অপারেটররা গ্রাহকের কাছ থেকে মূল্য নিজেদের ব্যয়ের সঙ্গে সংগতি রেখেই গ্রহণ করবে। কিন্তু তা হতে হবে যৌক্তিক মাত্রায়। এজন্য নাগরিকদের কাছে সে তথ্য প্রকাশ করতে হবে। বিনিয়োগকারীরা ব্যবসা করবেন। কিন্তু সেখানে লুকোচুরি থাকবে কেন? অপারেটরদের ব্যয়ের তথ্য প্রকাশ করতে হবে। আমাদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে বিষয়টি পরিষ্কার করতে হবে। তাদের ব্যয় কত হয়, কীভাবে হয়। প্রয়োজনে নিয়ন্ত্রক সংস্থাই দাম নির্ধারণ করে দেবে।’

    গত এক বছরে গ্রাহকদের সেলফোন টকটাইম ব্যবহার কমেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডাটাভিত্তিক যোগাযোগ অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে মানুষ এখন সহজেই যোগাযোগ করতে পারছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, স্কাইপি, ইমো, জুম, মিট, লিংকডইনের মতো ডিজিটাল মাধ্যম। টেক্সট, ভয়েস কল, ছবি-ভিডিও আদান-প্রদানের মতো কাজ সহজেই করা যায়। এনক্রিপ্টেড এসব অ্যাপে অর্থেরও সাশ্রয় হয়। ফলে টকটাইম ও এসএমএসের চেয়ে এসব অ্যাপকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে ব্যবহারকারীরা।

    জানতে চাইলে বিডিজবস ডটকমের সিইও ও প্রতিষ্ঠাতা এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ফাহিম মাশরুর বণিক বার্তাকে বলেন, ‘মোবাইল ইন্টারনেটের ডাটা মূল্য নিয়ে আমরা এরই মধ্যে কথা বলেছি। মন্ত্রণালয়কে আমরা অনানুষ্ঠানিকভাবে একটি প্রস্তাব দিয়েছি। এ খাতকে কীভাবে আরো সুন্দরভাবে ঢেলে সাজানো যায়, তার জন্য আমরা কথা বলছি। কোম্পানিগুলো বেশি দাম নির্ধারণের মাধ্যমে বাড়তি মুনাফা আদায় করছে। এ দাম কমিয়ে আনতে হবে।’

    তিনি আরো বলেন, ‘অপারেটরদের শহরকেন্দ্রিক মনোযোগ বেশি। কিন্তু গ্রামে তাদের মনোযোগ নেই। ফলে গ্রাম এলাকায় ফোরজি সেবা পর্যাপ্ত নয়। এর জন্য অপারেটরদের প্রচুর ডাটা অব্যবহৃত থাকে। এসব অব্যবহৃত ডাটার অর্থ তুলে নেয়া হয় গ্রাহকদের কাছ থেকে।’

    বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে অপারেটরদের নিজস্ব নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ১৫ হাজার ৫৩৩ কোটি মিনিট ‘অন-নেট কল মিনিট’ বিক্রি করে অপারেটররা। এর আগের বছর এর পরিমাণ ছিল ১৬ হাজার ৩৭৪ কোটি মিনিট। অর্থাৎ ২০২১-২২ অর্থবছরে ৮৪১ কোটি ৫১ লাখ মিনিট বেশি বিক্রি করে টেলিকম অপারেটরগুলো। ২০২০-২১ অর্থবছরে গ্রাহকদের ব্যবহৃত টকটাইমের পরিমাণ ছিল ১৬ হাজার ৭৯৯ কোটি মিনিট। অর্থাৎ ২০২০-২১ অর্থবছরের তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪২৪ কোটি ৩ লাখ মিনিট টকটাইম কম ব্যবহার হয়।

    অন্যদিকে কমেছে এসএমএসের ব্যবহারও। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৮৯০ কোটি ৬৬ লাখ এসএমএস অভ্যন্তরীণভাবে গ্রাহকরা ব্যবহার করে। এর আগের অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫৯৯ কোটি ৬২ লাখ এসএমএস। অর্থাৎ এক অর্থবছরের ব্যবধানে ৭০৮ কোটি ৯৫ লাখ এসএমএস কমে যায়। ২০২০-২১ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল আরো বেশি। সেবার ৩ হাজার ৩৯ কোটি ৫৮ লাখ এসএমএস আদান-প্রদান হয় গ্রাহকদের মধ্যে। পরের বছরের তুলনায় সেবার ৪৩৯ কোটি ৯৫ লাখ বেশি এসএমএস বিনিময় করে গ্রাহকরা।

    এ তিন অর্থবছরে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১২ কোটি ৯৪ লাখ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল দেশে। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ১২ কোটি ৬২ লাখ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে ছিল ১২ কোটি ৯ লাখ।

    স্ক্রিনশট ফাঁসের হুম.কি দিলেন নাজনীন চুমকি

    সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘টেলিকম অপারেটরদের ডাটা প্রাইস, টকটাইম প্রাইস নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। বেশি দামে ইন্টারনেট ক্রয় নিয়ে আমাদের সাধারণ গ্রাহকরাও বিরক্ত। ইন্টারনেটের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ নিয়ে আমরা শিগগিরই কাজ শুরু করব।’

    সুত্র : বনিক বার্তা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ২৫-৩৫ ৪ ইন্টারনেট ইন্টারনেট বিক্রি করা টাকায়, টাকার প্রতি বিক্রি হচ্ছে
    Related Posts
    জুলাই পুনর্জাগরণ

    সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা আয়োজনের নির্দেশ

    July 9, 2025
    নির্বাচনের সব প্রস্তুতি

    ডিসেম্বরের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

    July 9, 2025
    Rain

    আগামীকাল বৃষ্টি হবে কিনা, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

    July 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    uae-golden-visa

    যেভাবে মিলবে আরব আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা

    salman-khan

    অবশেষে বিয়ের ইঙ্গিত দিলেন সালমান খান!

    Best LED TV under 40000 in Bangladesh

    Best LED TV under 40000 in Bangladesh

    best WordPress plugins for affiliate marketing

    Best WordPress Plugins for Affiliate Marketing

    Karbonn Mobile Innovations

    Karbonn Mobile Innovations:Leading the Affordable Smartphone Revolution

    Kimberly Loaiza

    Kimberly Loaiza: Mexico’s Social Media Empress and Musical Powerhouse

    জুলাই পুনর্জাগরণ

    সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা আয়োজনের নির্দেশ

    create an online portfolio for free

    How to Create an Online Portfolio for Free: Step-by-Step Guide

    Loren Gray

    Loren Gray: TikTok Royalty’s Reign Over Music and Fashion

    4K Home Theater Projector

    Transform Your Living Room: The Ultimate Guide to Choosing a 4K Home Theater Projector

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.