লাইফস্টাইল ডেস্ক : আদা খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই ভালো। চিকিৎসকরা সব সময়ই বলেন আদা খাওয়ার জন্য। কিন্তু সেই সঙ্গে তারা এটাও বলেন যে, সব অবস্থায় আদা খাওয়া মোটেই উচিত নয়। তাই জেনে নিন, কখন কখন এড়িয়ে চলবেন আদা!
১। আদার মধ্যে এমন অনেক পদার্থ থাকে যা পেশীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ও হজমে সাহায্য করে। প্রেগন্যান্সিতে বেশি আদা খেলে তা পেশীর সংকোচন ঘটিয়ে প্রিটার্ম লেবরের সম্ভাবনা থাকে। তাই অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আদা খান।
২। আদা শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে। ওবেসিটি বা ডায়াবেটিসের সমস্যায় তাই আদা খুবই উপকারি। আবার হিমোফিলিয়ার সমস্যা থাকলে আদার এই গুণ নেগেটিভ প্রভাব ফেলতে পারে। হিমোফিলিয়া বংশগত ডিজঅর্ডার। হিমোফিলিয়ার ওষুধের সঙ্গে আদা খেলে তা ওষুধের প্রভাবে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
৩। হাইপারটেনসন বা ডায়াবেটিসের ওষুধ খেলে আদা খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভাল। আদা রক্তকে পাতলা করে রক্তচাপ কমিয়ে দেয়। তাই সাধারণ ভাবে আদা খাওয়া উপকারি হলেও ইনসুলিনের মতো ওষুধের প্রভাব কমিয়ে দিতে পারে আদা।
৪। যদি আপনি ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করে থাকেন তা হলে আদাযুক্ত খাবার বা আদা চা খাওয়া এড়িয়ে চলুন। আদার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। যা পাকস্থলীর পিএইচ মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে পৌষ্টিকতন্ত্রকে উত্তেজিত করে তোলে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।