বিনোদন ডেস্ক : প্রতি শুক্রবারই থাকত তাঁর ছবির রিলিজ। টানা এত বছর কাজ করার কারণে তিনি প্রসেনজিৎ থেকে গ্রাম বংলার মানুষের কাছে হয়ে গেলেন পয়েনজিৎ।একটা সময় ছিল যখন হিরোদের মুখ থেকে চোখা চোখা সব সংলাপ শোনার জন্য মুখিয়ে থাকত দর্শক। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সংলাপ ‘আমি চুরি করিনি মা…’ এখন জনপ্রিয় নতুন প্রজন্মের মধ্যে। তবে কেন ওমন দাঁত কিড়মিড় কেন বলেছিলেন বুম্বা যার জন্য আজও হাসির খোরাক হতে হয় এবার সেই রহস্যফাঁস করলেন বুম্বা দা।
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বাংলা সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় তারকা। প্রায় তিন দিনশক ধরে টানা কাজ করে চলেছেন তিনি। একটা সময় বাংলা সিনেমাকে প্রায় একা কাঁধে টেনে নিয়ে গিয়েছেলেন সকলের প্রিয় বুম্বাদা। প্রতি শুক্রবারই থাকত তাঁর ছবির রিলিজ। টানা এত বছর কাজ করার কারণে তিনি প্রসেনজিৎ থেকে গ্রাম বংলার মানুষের কাছে হয়ে গেলেন পয়েনজিৎ। তবে সময় পালটে যে সিনেমায় গল্প বলার ধরন বদলেছে।
সিনেমার হিরোর কনসেপ্টের আমূল পরিবর্তন এসেছে। একটা সময় ছিল যখন হিরোদের মুখ থেকে চোখা চোখা সব সংলাপ শোনার জন্য মুখিয়ে থাকত দর্শক। সেরকমই প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় একাধিক সংলাপ যেন বিখ্যাত হয়েছে তেমনই কিছু সংলাপের জন্য বেশ হাসাহাসি হয়েছে তাঁকে নিয়ে। ভাইরাল মিমের যুগে বুম্বাদার সংলাপ রীতিমত কনটেন্ট। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সংলাপ ‘আমি চুরি করিনি মা…’ এখন জনপ্রিয় নতুন প্রজন্মের মধ্যে। তবে কেন ওমন দাঁত কিড়মিড় কেন বলেছিলেন বুম্বা যার জন্য আজও হাসির খোরাক হতে হয় এবার সেই রহস্যফাঁস করলেন তিনি।
একটা সময় ছিল প্রায় তিন সিফটে কাজ করতে অভিনেতা। একদিন জল তেষ্টার প্রায় গলা শুকিয়ে যাচ্ছিল অভিনেতার। সেই সময় মেক আপ রূমে একটা জলের জগ তুলে খেয়ে নিতেই বোঝেন দাঁড়ি গোপ লাগানোর গাম। আর তার ফলে মুখে আটকে যায় সেই মোক্ষম সময় তাঁর মা আসায় তখন সেই সংলাপের জন্ম। এই ঘটনাটা বুম্বা দা জানান একটি স্ট্যান্ড আপ শো-তে। যার নেপথ্যে রয়েছে দেব।
বিয়ের আগে বিছানায় যাওয়া কি ঠিক? প্রশ্নের জবাবে যা বলেছিলেন অক্ষয়
আসলে ৩০ সেপ্টেম্বর বড় পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে দেব ও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় অভিনীত ‘কাছের মানুষ’ ছবিটি। সেই ছবির প্রচারের জন্য এক অভিনব আইডিয়া পেয়েছেন দেব। তিনি জানান এই ছবির প্রচারের জন্য বু্ম্বা দা স্ট্যান্ড আপ কমেডি করতে হবে। তবে এতেই থেমে না গিয়ে দেবে বুম্বাদা কে বলেন, আসলে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলে লোক হাসাতে হবে। খনিকটা হতবাক হয়ে প্রসেনজিতের প্রশ্ন, ‘আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী আছে, যেটা জেনে লোক হাসবে!’ আর ঠিক এরপরই দেব বলেন ‘এই যে ৪ টি বিয়ে’। এরপরেই একটু ভেবে, কর গুনে প্রসেনজিৎ বলেন ‘নাহ তিনটে’। সম্প্রতি হওয়া এই স্ট্যান্ড আপ শো-তে তিনি তাঁর ও দেবশ্রী রায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুলেছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।