জুমবাংলা ডেস্ক : র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেছেন, ‘২০১৭ সালে র্যাব প্রথম কিশোর গ্যাং কালচার আবিষ্কার করে। আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি। পদক্ষেপ নেওয়ার পরও অনেকে এসব কার্যক্রম থেকে সরে আসছে না। কিশোর গ্যাং কালচারের সঙ্গে জড়িত ১১০০ সদস্যকে আমরা আইনের আওতায় নিয়ে এসেছি।’
শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সারা বাংলাদেশে কিশোর গ্যাং দমনে ও এর সঙ্গে যারা জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে যেসব আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন তা নেওয়া হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার আল মঈন বলেন, ঢাকা উদ্যান, আদাবর, শ্যামলী, মোহাম্মদপুরসহ র্যাব-২ এর এলাকায় গত তিন মাসে এ ধরনের কিশোর গ্যাং বা যারা বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ছিল তাদের ৮০ থেকে ৯০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারের পর তারা জামিনে বেরিয়ে আসে। কিছুদিন আত্মগোপনে থাকার পর আবার তারা একত্রিত হয়ে একই অপরাধ করতে থাকে।
তিনি বলেন, র্যাব তথ্য উপাত্ত ও ভিডিও ফুটেজের ওপর ভিত্তি করে অপরাধীদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করে। নিয়মিত মামলা দিয়ে তাদের আইনের আওতায় আনার পর অনেকেই জামিনে মুক্তি পেয়ে বেরিয়ে আসছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কিশোর গ্যাং কিংবা সন্ত্রাসীরা যখন আত্মগোপনে বা বাইরে থাকে তখন তারা আধিপত্য বিস্তারের জন্য কারো ছত্রছায়ায় এ কাজগুলো করে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।