ধর্ম ডেস্ক : রমজানের শেষ দশ দিনকে বলা হয় নাজাতের ১০ দিন। এসময় মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্যান্য সময়ের চেয়ে এই ১০ দিন বেশি ইবাদত করতেন।
Table of Contents
তারাবির নামাজ পড়া
রমজানে মহানবী (সা:) সারারাত জেগে ইবাদত করতেন। তারাবির নামাজের পাশাপাশি তিনি নফল নামাজ পড়তেন।
এতেকাফ করা
এতেকাফ ছিল মহানবী (সা:) এর সারা বছরের ইবাদত। এমনকি জীবনের শেষদিকেও এতেকাফ করেছেন তিনি।
পরিবারকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া
রমজানের শেষ দশকে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেমন নিজে ইবাদত করতেন, তেমন পরিবারের সদস্যদের জাগিয়ে দিতেন রাত্রে নামাজ পড়ার জন্য।
লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করা
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে লাইলাতুল কদরের সন্ধান কর”। আরেক হাদিসে তিনি বলেছেন, ‘এ মাসে (রমজানে) এমন একটি রাত আছে, যা হাজার রাতের চেয়ে উত্তম। যে এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো, সে সত্যিই বঞ্চিত হলো। ’
রমজানের বিজোড় রাতগুলোতে বেশিবেশি দোয়া করার জন্য উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া বিশেষ একটি দোয়া আছে:
“হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন”।
তাওবা ইস্তেগফার বাড়িয়ে দেওয়া
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি রমজান মাস পেলো অথচ নিজের গোনাহ মাফ করাতে পারলো না, সেই ব্যাক্তি ধ্বংস হোক।
সাদাকাতুল ফিতরা আদায় করা
ঈদের আরকি গরীব দুঃখীদের সাদাকাতুল ফিতরা আদায় করতে হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।