বিনোদন ডেস্ক : তিনি ছিলেন হৃত্বিক রোশন-শাহরুখ খানের ছবির অন্যতম পরিচিত মুখ। হৃত্বিকের সেই ছবির নাম ‘কই মিল গেয়া’। এই ছবিতে হৃত্বিক রোশনের সঙ্গে একগুচ্ছ শিশু শিল্পী কাজ করেছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যারা এখন বেশ পরিণত। তবে অধিকাংশ শিশু শিল্পীকেই একটা সময়ের পর আর বিটাউনে ফিরে আসতে দেখা যায়নি। শৈশবে করা তাদের বিশেষ বিশেষ চরিত্রই সারা জীবন পরিচিতি হয়ে থেকে গিয়েছে। হানসিকা মচওয়ানি তাদের মধ্যেই অন্যতম।
একের পর এক বিতর্কে যার নাম গত কয়েক বছরে বারবার উঠে আসে। তার মা রীতিমতো নাকি তাকে হরমোনের ইঞ্জেকশন দিতেন। কীভাবে কিছুদিনের মধ্যেই মেয়ে হানসিকা এত বড় হয়ে গেল!
বলিউডে রাতারাতি জায়গা করার জন্য কিংবা রাতারাতি সকলের নজরে আসার জন্যই কি বড্ড তাড়া ছিল তার মায়ের। এমন প্রশ্ন বারবার ফিরে আসতে দেখা গিয়েছে অতীতে। যা নিয়ে চরম ট্রোলের শিকারও হতে হয় হানসিকাকে। তবে এসব মানতে নারাজ তার মা এবং তিনি নিজে। তার মায়ের কথায় কেন তিনি এমনটা করবেন তার নিজের সন্তানের সঙ্গে। এগুলোর কারণে বড় প্রভাব পরে শরীরে। প্রশ্ন তুলেছিলেন নিজেই।
যদিও হানসিকা এসব বিষয় নিজেকে বেশ গুটিয়ে রেখে ছিলেন। মুখ খুলতে নাড়াচ্ছিলেন তিনি। হানসিকাকে স্পষ্ট বলতে শোনা যায় ট্রোলিং খুব একটা গুরুত্ব দেন না।
তবে এবার আর চুপ থাকা নয়। ট্রোল নিয়ে সপাট জবাব দিয়ে বসলেন হানসিকা। স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন তিনি সুচের ভয় জীবনে কোনদিন ট্যাটু করালেন না, আর সেই তিনি নাকি শরীর বাড়ানোর জন্য একের পর এক ইনজেকশন নিয়েছেন?
শাড়ির আড়ালে কাজলের সঙ্গে উদ্দাম রোমান্সে মাতলেন খেসারি লাল যাদব
এটা কখনোই বাস্তব নয়। ফলে এতদিন তার দিকে কটাক্ষের আঙুল তুলেছেন যারা, তাদের প্রত্যেককেই রাতারাতি চুপ করিয়ে দিলেন চর্চায় থাকা এই সুন্দরী।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।