লাইফস্টাইল ডেস্ক : চিনি বা মিষ্টি বেশি খাওয়া ছাড়াও কিছু কারণে ব্লাড সুগার বেড়ে যেতে পারে। স্ট্রেস, ঘুমের অভাব, কৃত্রিম মিষ্টি, অপর্যাপ্ত ফাইবার গ্রহণ ও বার্ধক্যের কারণে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। অনেকেরই ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে। এই রোগে আক্রান্তের শরীরে নানা জটিলতা তৈরি হতে পারে।
স্ট্রেস এবং ভয়
শারীরিক বা মানসিক চাপের কারণে ব্লাড সুগার বেড়ে যায়। মানসিক চাপ বাড়লে রক্তে শর্করার মাত্রা ভীষণ ভাবে বেড়ে যায়।
কম প্রোটিনযুক্ত খাবার
স্বল্প প্রোটিনযুক্ত খাবার রক্তে ব্লাড সুগার বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই যতটা সম্ভব প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। প্রোটিনের মাত্রা কমে গেলেই সুগার বেড়ে যেতে পারে।
কৃত্রিম সুইটেনার
অ্যাস্পার্টাম বা সুক্রোলোজের মতো কৃত্রিম সুইটেনারগুলি সুগার বাড়িয়ে দেওয়ার কারণ হতে পারে। তাই সুগার ফ্রি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো। তা ছাড়া এই ধরনের দ্রব্য কিডনির জন্য ক্ষতিকর।
ঘুমের অভাব
ঠিকমত ঘুম না হলে হরমোনের ভারসাম্য ব্যাহত হতে পারে যার ফলে ইনসুলিন প্রতিরোধের এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি হয়। এ ছাড়া কম ঘুম হলে বেশি মিষ্টিযুক্ত খাবার খেতে ইচ্ছে করে যা সুগারের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।
বার্ধক্যজনিত সমস্যা
বয়স বাড়লেও রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ফাইবার
রক্ত প্রবাহে চিনির শোষণকে ধীর করতে সহায়তা করে, স্থিতিশীল রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। কম ফাইবার এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট বেশি পরিমাণে খাবার বেশি খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যেতে পারে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।