অনেকেই এ কথা স্বীকার করবে যে, ক্রেতাদের বড় অংশ কখনোই ট্র্যাডিশনাল ল্যাপটপের ভক্ত ছিলো না। একই রকম স্পেসিফিকেশন সহ ডেস্কটপ কম্পিউটারের তুলনায় তারা সবসময় খুব ধীর এবং বেশি দামি মনে হতো। কিন্তু তারপর এলো বিচ্ছিন্ন করা যায় এরকম কীবোর্ড। 2-ইন-1 ট্যাবলেট এ ধরনের ফিচার ছিলো এবং এ ফিছারটি পূর্বের নিয়ম সব বদলে দিয়েছে।
A Decade Ago: Tablets vs. Phones
দশ বছর আগে ট্যাবলেট জনপ্রিয় হয়েছিল। তখন আমাদের ফোনে ছোট স্ক্রিন এবং গরম হয়ে যাওয়ার সমস্যা ছিল। কিন্তু আজ ফোনগুলো বিশাল স্ক্রিন সহ বেশ বিকশিত হয়েছে। তাই, শুধু গেমিং এবং মুভি দেখার জন্য একটি সামান্য বড় ডিভাইসে বিনিয়োগ করা এখন আর বিশেষ কিছু মনে হচ্ছে না। একইভাবে, ল্যাপটপকে একটি ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা যায়। কিন্তু একজন কিশোর হিসেবে তারা সেরা মূল্যের গেমিং কম্পিউটার ক্রয় করতে চাইতো।
The Rise of the 2-in-1: Why It’s a Game-Changer
উইন্ডোজ চালিত একটি 2-ইন-1 পিসি দুটি আলাদা ডিভাইস কেনার প্রয়োজনীয়তা দূর করে। আপনি অনায়াসে ট্যাবলেট মোড এবং ল্যাপটপ মোডের মধ্যে স্যুইচ করতে পারেন। একে তরে ক্রিয়েটিভিটির কোনো ঘাটতি হবে না। এটি কাজ, বিনোদন, পড়া এবং গেমিংয়ের জন্য নিখুঁত ডিভাইস। আমার Lenovo Miix 510 নির্বিঘ্নে ট্যাবলেট মোডে রূপান্তরিত করা সম্ভব হয় যখন আমি কীবোর্ডটি আলাদা করি। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘুরতে পারে এবং প্রয়োজনে এটি ভার্চুয়াল কীবোর্ড প্রদর্শন করে।
The Cost-Saving Benefit
একটি 2-ইন-1-এ বিনিয়োগ করার অর্থ হল আপনি একটি আলাদা ট্যাবলেট কেনা থেকে বাঁচতে পারবেন। আপনি আরও আরও শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সহ ডিভাইস পাচ্ছেন ও টাকা সেভ হবে। অনেক 2-ইন-1 ল্যাপটপ একটি বিচ্ছিন্নযোগ্য বা অন্তর্নির্মিত কীবোর্ডের সাথে আসে যা আপনাকে কিছু অতিরিক্ত টাকা খরচ হওয়া থেবে বাঁচাবে।
ট্র্যাডিশনাল ল্যাপটপের বিপরীতে, 2-ইন-1 মডেলগুলো টাচ স্ক্রিন সহ আসে। এর ফলে মাউসের প্রয়োজন হবে না। ডিভাইসটি বেশি স্পেস নিবে না। এতে জায়গা বাঁচবে। কিবোর্ড ৩৬০ ডিগ্রী পর্যন্ত ফোল্ড করা যাবে। এর ফলে আরামদায়ক স্টাইলে ডিভাইসটি ব্যবহার করা যাবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।