Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রহস্যের আড়ালে টাইটানিক, সমুদ্রের নিচে যেভাবে আছে
    আন্তর্জাতিক

    রহস্যের আড়ালে টাইটানিক, সমুদ্রের নিচে যেভাবে আছে

    Shamim RezaJune 24, 20237 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইতিহাসের সবচেয়ে বিশাল এবং বিলাসবহুল স্বপ্নের জাহাজ টাইটানিক আটলান্টিক মহাসাগরে ১২,৪৬৭ ফুট পানির নিচে সমাহিত হয়ে আছে। টাইটানিক নামক বিশাল জাহাজের সাথে পরিচিত নয় এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া বেশ কষ্টকর। জন ক্যামেরুনের ‘টাইটানিক’ সিনেমার পরে টাইটানিকের পরিচিতি পায় নতুন এক ভিন্ন রূপে। সেই ডুবে যাওয়ার দৃশ্য দেখে কাঁদেনি এমন লোকও খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু আসলেই টাইটানিক ডুবেছিল নাকি এর পিছনেও আছে কোন রহস্য!! পৃথিবীর মানুষের কাছে আজও টাইটানিক চিরকালই রহস্যের আড়ালে রয়ে গেছে। বিজ্ঞানীরা বিভিন্নভাবে গবেষণার জন্য এখনো এটা নিয়ে অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন। বিজ্ঞানীদের ভাষ্যানুযায়ী বলা হচ্ছে যে- পানি আর বরফের প্রকোপে ডুবে থাকা টাইটানিক ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে। তারা মনে করে টাইটানিকের অবস্থা যদি এইভাবে চলতে থাকে তাহলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে টাইটানিক সাগরের বুকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

    Titanic

    ১৯১২ সালের ১৫ই এপ্রিল আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যায় টাইটানিক। আর এই দুর্ঘটানায় প্রাণ হারায় ১৫১৭ জন। ইতিহাসে একই সাথে এত প্রাণহানী বিরল ঘটনা। আর এই প্রাণহানী ঘটেছিল টাইটানিক নামে এক বিশাল জাহাজডুবির ঘটনায়। জাহাজটি আশ্চর্যজনকভাবে ডুবে গেলেও আজ পর্যন্ত একে ঘিরে মানুষের আগ্রহ এতটুকু কমেনি।

    দীর্ঘ ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধান শুরু করে একদল বিজ্ঞানী। রবার্ট বালার্ড নামক ফরাসি বিজ্ঞানী টাইটানিককে খুঁজে বের করেন। ১৯৮৫ সালে এর অবস্থান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। আনসিংকেবল টাইটানিক এখন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২ হাজার ৬০০ ফুট নিচে আটলান্টিকের তলদেশে স্থির হয়ে আছে। দ্বিখণ্ডিত জাহাজটির দুটো টুকরো ১৯৭০ ফুট দূরে অবস্থান করছে। টাইটানিকের সম্মুখভাগ সমুদ্রতলে ৬০ ফুট মাটির গভীরে প্রোথিত। ১৪ জুলাই ১৯৮৬, ঘটনার ৭৪ বছর পর টাইটানিক পুনরাবিষ্কৃত হয়।

    ‘টাইটান’ ছিল গ্রিক পুরানের শক্তিশালী দেবতা। তার নামানুসারে এই জাহাজের নাম রাখা হয়েছিল ‘টাইটানিক’। এটি আসলে জাহাজটির সংক্ষিপ্ত নাম। এর পুরো নাম ছিল ‘আর এম এস টাইটানিক’। ‘আর এম এস’ এর অর্থ হচ্ছে ‘রয়্যাল মেল স্টিমার’। অর্থাৎ পুরো জাহাজটির নাম ছিল ‘রয়্যাল মেল স্টিমার টাইটানিক’ RMS TITANIC (RMS-Royel Mail Ship)। এটি ছিল ব্রিটিশ শিপিং কোম্পানি হোয়াইট স্টার লাইনের মালিকানাধীন। এটি তৈরি করা হয় ইউনাইটেড কিংডম-এর বেলফাস্টের হারল্যান্ড ওলফ্ শিপইয়ার্ডে। জন পিয়ারপন্ট মরগান নামক একজন আমেরিকান ধনকুবের এবং ইন্টারন্যাশনাল মার্কেন্টাইল মেরিন কোং-এর অর্থায়নে ১৯০৯ সালের ৩১ মার্চ সর্বপ্রথম টাইটানিকের নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং তখনকার প্রায় ৭.৫ মিলিয়ন (বর্তমান প্রায় ১৬৫ মিলিয়ন) ডলার ব্যয়ে এর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় ৩১ মার্চ ১৯১২ সালে। এর দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৮৮২ ফুট দুই ইঞ্চি (প্রায় ২৬৯.১ মিটার) এবং প্রস্থ ছিল প্রায় ৯২ ফিট (২৮ মিটার)। এ জাহাজটির ওজন ছিল প্রায় ৪৬ হাজার ৩২৮ লং টন। পানি থেকে জাহাজটির ডেকের উচ্চতা ছিল ৫৯ ফুট (১৮ মিটার)।

    টাইটানিক জাহাজটি একই সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৫৪৭ জন প্যাসেঞ্জার ও ক্র বহন করতে পারত। ব্যয়বহুল এবং চাকচিক্যের দিক থেকে তখনকার সব জাহাজকেই ছাড়িয়ে গিয়েছিল। টাইটানিকের ফার্স্ট ক্লাস যাত্রীদের জন্য বিলাসবহুল ডাইনিংয়ের ব্যবস্থা ছিল। সেখানে একই সঙ্গে ৫৫০ জন খাবার খেতে পারত। এছাড়াও এর অভ্যন্তরে ছিল সুদৃশ্য সুইমিং পুল, জিমনেসিয়াম, স্কোয়াস খেলার কোট, ব্যয়বহুল তুর্কিস বাথ, ব্যয়বহুল ক্যাফে এবং ফার্স্ট ক্লাস ও সেকেন্ড ক্লাস উভয় যাত্রীদের জন্য আলাদা বিশাল লাইব্রেরি। তখনকার সব আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটেছিল এ জাহাজটিতে। এর বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাও ছিল খুবই উন্নত ধরনের। এ জাহাজের ফার্স্ট ক্লাসের জন্য তিনটি এবং সেকেন্ড ক্লাসের জন্য একটিসহ মোট চারটি লিফটের ব্যবস্থা ছিল।

    জাহাজের ফার্স্ট ক্লাস যাত্রীদের জন্য সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্যাকেজটিতে আটলান্টিক একবার অতিক্রম করতেই ব্যয় করতে হতো তখনকার প্রায় ৪ হাজার ৩৫০ ডলার (যার বর্তমান মূল্য প্রায় ৯৫ হাজার ৮৬০ ডলার বা বর্তমান বাংলাদেশি টাকায় ৬৭ লাখ টাকারও বেশি)।

    টাইটানিক প্রায় ৬৪টি লাইফবোট বহন করতে সক্ষম ছিল, যা প্রায় ৪০০০ লোক বহন করতে পারত। কিন্তু টাইটানিক আইনগতভাবে যত লাইফবোট নেওয়া দরকার তার চেয়ে বেশি ২০টি লাইফবোট নিয়ে যাত্রা করেছিল যা টাইটানিকের মোট যাত্রীর ৩৩% বা মাত্র ১ হাজার ১৭৮ জন যাত্রী বহন করতে পারত।

    টাইটানিকের ক্যাপ্টেন ছিলেন বিশ্বজুড়ে ‘নিরাপদ ক্যাপ্টেন’, ‘মিলিয়নিয়ার ক্যাপ্টেন’ ইত্যাদি বিভিন্ন নামে খ্যাত এবং ১৫ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ইংল্যান্ডের রাজকীয় কমান্ডার এডওয়ার্ড জন স্মিথ। তার নেতৃত্বে টাইটানিক ১৯১২ সালের ১০ এপ্রিল ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।

    Titanic

    ১৪ এপ্রিল ১৯১২ তারিখ রাতে নিস্তব্ধ সমুদ্রের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রিরও কাছাকাছি নেমে যায়। আকাশ পরিষ্কার থাকলেও চাঁদ দেখা যাচ্ছিল না। সামনে আইসবার্গ (বিশাল ভাসমান বরফখণ্ড) আছে এ সংকেত পেয়ে জাহাজের ক্যাপ্টেন জাহাজের গতি সামান্য দক্ষিণ দিকে ফিরিয়ে দেন। সেদিনই দুপুর এবং বিকেলের দিকে দুটি ভিন্ন ভিন্ন জাহাজ থেকে রেডিওর মাধ্যমে যোগাযোগ করে টাইটানিকের সামনে বড় একটি আইসবার্গ আছে বলে সতর্ক করে দেয় টাইটানিককে। কিন্তু টাইটানিকের রেডিও অপারেটরদের অবহেলার কারণে এই তথ্য টাইটানিকের মূল যোগাযোগ কেন্দ্রে পৌঁছায়নি। সেদিনই রাত ১১:৪০-এর সময় টাইটানিকের পথ পর্যবেক্ষণকারীরা সরাসরি টাইটানিকের সামনে সেই আইসবার্গটি দেখতে পায় কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। টাইটানিকের ফার্স্ট অফিসার মুর্ডক আকস্মিকভাবে বামে মোড় নেওয়ার অর্ডার দেন এবং জাহাজটিকে সম্পূর্ণ উল্টাদিকে চালনা করতে বা বন্ধ করে দিতে বলেন। তবুও টাইটানিককে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি। মোড় নিতেই ডানদিকের আইসবার্গের সঙ্গে প্রচণ্ড ঘষা খেয়ে সমুদ্রের অতল গভীরে ১৫ এপ্রিল তারিখে সমাহিত হয় টাইটানিক জাহাজের।

    ১৯১২ সালে ডুবে যাওয়া এ জাহাজটি সাইড স্ক্যান সোনার পদ্ধতিতে ১৯৮৫ সালে পুনরায় আবিষ্কার করা হয়। এর আগে টাইটানিককে পুনরাবিষ্কারের সব প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়। সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে প্রায় ১২৪৬৭ ফুট বা ৩৮০০ মিটার নিচে নীরবে সমাহিত হয়ে আছে টাইটানিক, হয়ত থাকবেও চিরদিন। বিজ্ঞানীরা নানা গবেষণার জন্য এখনো এ বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন। পানি আর বরফের প্রকোপে ডুবন্ত টাইটানিক আস্তে আস্তে ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যেই টাইটানিক সাগরবক্ষে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।

    বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত জাহাজডুবির ঘটনা, টাইটানিকের এমন কিছু ছবি প্রকাশ পেয়েছে যা আগে কখনো দেখা যায়নি। প্রথমবারের মত টাইটানিকের পূর্ণ আকারের ডিজিটাল স্ক্যান এই ছবিগুলো। যা গভীর-সমুদ্র ম্যাপিং পদ্ধতি ব্যবহার করে আটলান্টিকের ৩৮০০ মিটার (১২০০০ ফুট) পানির নিচে অবস্থিত টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের একটি পূ্র্ণাঙ্গ চিত্র তুলে ধরেছে। ক্যামেরায় তোলা ৭ লক্ষ ছবির সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে এই ছবিগুলো।

    ছবিগুলো পুরো জাহাজের একটি অসাধারণ থ্রিডি ভিউ তুলে ধরেছে। মনে হচ্ছে যেন জাহাজটির ধ্বংসাবশেষের চারপাশ থেকে সব পানি নিষ্কাশন করে ফেলা হয়েছে।

    বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, ১৯১২ সালে ডুবে যাওয়া এই জাহাজটির সাথে ঠিক কি ঘটেছিল তা জানতে নতুন একটি সুযোগ তৈরি করতে পারে এই ছবিগুলো।

    ১৯৮৫ সালে ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকে টাইটানিককে ঘিরে ব্যাপক অনুসন্ধান হয়েছে। কিন্তু জাহাজটি এতটাই বিশাল যে- পানির নিচে গভীর অন্ধকারে, ক্যামেরাগুলি কেবল ক্ষয়িষ্ণু জাহাজের কিছু স্ন্যাপশট দেখাতে পারে, পুরো জাহাজটি কখনোই দেখাতে পারেনি।

    নতুন প্রকাশিত এই ডিজিটাল স্ক্যানটি ধ্বংসাবশেষের একটি পরিপূর্ণ দৃশ্য তুলে ধরেছে। জাহাজটি দুটি অংশে ভাগ হয়ে সমূদ্রতলে পড়ে আছে। ভাঙা জাহাজটিকে ঘিরে রয়েছে বিশাল ধ্বংসস্তূপ।

    স্ক্যানটি ২০২২ সালের গ্রীষ্মে ম্যাগেলান লিমিটেড নামের একটি গভীর-সমুদ্র ম্যাপিং কোম্পানি এবং আটলান্টিক প্রোডাকশন কোম্পানি মিলে তৈরি করেছে। একইসাথে তারা প্রকল্পটি সম্পর্কে একটি তথ্যচিত্রও তৈরি করছে।

    টাইটানিকের এই ডিজিটাল স্ক্যান তৈরি করতে তাদের সময় লেগেছে ২০০ ঘণ্টারও বেশি। তারা টাইটানিকের প্রতিটি কোণ থেকে ছবি তুলেছে। প্রায় ৭ লক্ষ ছবির সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে টাইটানিকের এই ডিজিটাল ছবিটি।

    এই অভিযানের পরিকল্পনা এবং নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ম্যাগেলানের গেরহার্ড সিফার্ট। তিনি জানান, এটি তার হাতে নেওয়া সবচেয়ে বড় আন্ডারওয়াটার স্ক্যানিং প্রকল্প। টাইটানিক যেখানে আছে, মহাসাগরের সেই স্থানটির গভীরতা প্রায় ৪ হাজার মিটার। এটি তাদের কাজের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। তীব্র স্রোতও জয় করতে হয়েছে তাদের। তিনি বলেন, আমরা জাহাজের কোনও কিছু স্পর্শ করিনি, যাতে ধ্বংসাবশেষের ক্ষতি না হয়।

    তিনি আরও বলেন, আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল- প্রতি বর্গসেন্টিমিটারের মানচিত্র তৈরি করা। তা না হলে পুরো জাহাজের চিত্র তুলে ধরা সম্ভব ছিলনা। কিছু কিছু স্থানে ধ্বংসাবশেষ কাদামাটিতে ডুবে ছিল। সেগুলো স্ক্যান করা ছিল খুব কঠিন। হারিয়ে যাওয়ার ১০০ বছর পরেও জাহাজটির বডি অনেকটা ভালো আছে। এখনও তাৎক্ষণিকভাবে দেখে চেনা যায়- এটাই টাইটানিক।

    পার্ক স্টিফেনসন আরও বলেন, স্ক্যানগুলো রিসার্চ করে ১৯১২ সালের সেই ভয়ানক রাতে টাইটানিকের সঙ্গে কী ঘটেছিল, সে সম্পর্কে নতুন ধারণা পাওয়া যেতে পারে। আমরা সত্যিই হিমশৈলের সঙ্গে জাহাজের সংঘর্ষের ধারণাটি বুঝতে পারি না। জাহাজটি কীভাবে সমুদ্রের তলদেশে আঘাত হানে, সেটিও এখন গবেষণা করা যেতে পারে।

    বড় হয়ে গিয়েছে অগ্নিপথ সিনেমার সেই ‘শিক্ষা’, সৌন্দর্যে টেক্কা দেবে অভিনেত্রীদেরকেও

    সর্বশেষ ২০১৮ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়। কিন্তু ২০ জুন ২০২৩ ধ্বংসাবশেষ খুঁজতে যাওয়া ‘টাইটান’ সাবমেরিনও উধাও হয়ে যায় এবং ৫ জন যাত্রী নিহত হন। টাইটানিকের জাহাজের পাশেই ‘টাইটান’ সাবমেরিনেরও সলিল সমাধি ঘটে। টাইটানিকের জীবনে আসলে কি হয়ছে তা হয়ত কোন দিন জানা যাবে না, রহস্যের আড়ালেই রয়ে গেছে টাইটানিক জাহাজ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আছে, আড়ালে আন্তর্জাতিক টাইটানিক টাইটানিক জাহাজ নিচে যেভাবে রহস্যের সমুদ্রের
    Related Posts
    Soudi

    বিশ্বের শীর্ষ দাতা দেশ সৌদি, সবচেয়ে বেশি অনুদান পেয়েছে যেসব দেশ

    July 13, 2025
    Trump

    ইইউ-মেক্সিকোর ওপর ৩০% শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

    July 13, 2025
    Air-India

    এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্তের চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

    July 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Superman Movies Box Office

    Superman Movies Box Office: James Gunn’s Superman Reboots DC With $120M Opening

    google pixel 10 europe prices leak

    Google Pixel 10 Europe Prices Leak Ahead of Official Launch Event

    realme 15 pro launch

    Realme 15 Pro Launch Confirmed with 7000mAh Battery, 6500 Nits 144Hz Display and Snapdragon 7 Gen 4

    superman movies box office

    Superman Movies Box Office Day 2: ₹16.25 Cr in India, Regional Occupancy Soars

    OpenAI teacher training

    চার লাখ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেবে ওপেনএআই

    Sara

    বলিউডের নতুন চমক কে এই সারা অর্জুন?

    Soudi

    বিশ্বের শীর্ষ দাতা দেশ সৌদি, সবচেয়ে বেশি অনুদান পেয়েছে যেসব দেশ

    Charli D'Amelio: TikTok's Dance Queen Revolutionizing Social Media

    Charli D’Amelio: TikTok’s Dance Queen Revolutionizing Social Media

    Trump

    ইইউ-মেক্সিকোর ওপর ৩০% শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

    JoJo Siwa: The Bowtastic Force Revolutionizing Youth Entertainment

    JoJo Siwa: The Bowtastic Force Revolutionizing Youth Entertainment

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.