লাইফস্টাইল ডেস্ক : কিসমিস হচ্ছে আঙ্গুর ফলের শুকনো রুপ। গবেষণা আনুযায়ী সোনালী বাদামী রং এর চুপসানো ভাঁজ হওয়া এই ফলটি খুবই শক্তিদায়ক। এতে আছে ভিটামিন বি ৬ ,আয়রণ, পটাসিয়াম,ক্যালসিয়াম।পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, এতে থাকা বোরন কাজ করে শিশুর মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে।
আঙ্গুর ফলের শুকনো রুপ হিসেবে পরিচিত কিসমিস। মিস্টি খাবারের স্বাদ এবং সৈান্দর্য বাড়ানোর জন্য এটি ব্যবহৃত হচ্ছে প্রতিনিয়িতই। আঙ্গুরের ফ্রুক্টোজগুলো সূর্য্যের তাপে জমাট বেঁধে পরিণত হয় কিশমিশে। আর এভাবেই তৈরী করা হয় মিস্টি স্বাদের কিশমিশ। শুধু খাবারের রুপ বাড়াতে নয়, ছোট্ট কিসমিশের জনপ্রিয়তা আছে পুষ্টিগুণের কারণেও। কিসমিসে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরে অতিরিক্ত শাক্তির যোগান দিতেও কাজ করে। প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে আছে ৩০৪ কিলোক্যলরি শক্তি ।
কোয়ান্টাম বাস্তবতা ও মাল্টিভার্স: এক যুগান্তকারী ব্যাখ্যা
গবেষণা বলছে, ভিটামিন বি ৬ বা পাইরোডক্সিন ছাড়াও আছে আয়রণ, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার । আছে বোরন যা কাজ করে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে । আরো আছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস যেটি কাজ করে জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণে। রক্তস্বল্পতা কমাতেও কাজ করে কিসমিস। এতে থাকা আয়রণ রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে কাজ করে অ্যানিমিয়া নিয়ন্ত্রণে। হৃদপিন্ড ভালো রেখে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও কাজ করে এটি । প্রাকৃতিক চিনি থাকায় নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপও। কিসমিসে আছে ফাইবার, যেটি কাজ করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে। এছাড়াও এসিডিটি ও পেট ফাঁপাজনিত রোগেও কাজ করে কিসমিস। দাঁতের ক্ষয় ও ভঙ্গুরতা থেকে সুরক্ষা প্রদান করে কিসমিসে থাকা অলিনিলীক এসিড।
তবে এলার্জি জনিত সমস্যায় খেতে হবে নিয়ম মেনে -পরামর্শ পুষ্টিবিজ্ঞানীদের।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।