Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রাসেলস ভাইপার, কীভাবে চিনবেন ও প্রতিরোধ করবেন
    লাইফস্টাইল

    রাসেলস ভাইপার, কীভাবে চিনবেন ও প্রতিরোধ করবেন

    June 22, 20243 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশের অত্যন্ত বিষধর সাপের মধ্যে একটি রাসেলস ভাইপার। এটি ‘চন্দ্রবোড়া’ নামেও পরিচিত। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন জেলায় ভয়ঙ্কর এই সাপের উপদ্রব বেড়েছে উদ্বেগজনকহারে। বিশেষ করে পদ্মা তীরবর্তী কয়েকটি জেলা ও চরাঞ্চলের মানুষ এই সাপের ছোবলে আক্রান্ত হচ্ছেন।

    russells-viper

    রাসেলস ভাইপারের কামড়ে ৯০ শতাংশ রোগী মারা যাচ্ছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। বিষধর এই সাপটি চিনতে না পারায় চিকিৎসা নিতে দেরি করায় মৃত্যর ঘটনা বাড়ছে। শুধু বাংলাদেশে নয়, পুরো বিশ্বে প্রতি বছর সাপের কামড়ে যত মানুষ মারা যায়, তার উল্লেখযোগ্য একটি অংশ কেবল এ সাপের কামড়েই মারা যায়। ‘কিলিং মেশিন’ বিশ্বজুড়ে রাসেলস ভাইপারের দুর্নাম রয়েছে।

    ভারতের মোদিনীপুর বিষয়ক ওয়েবসাইট মিডনাপুর ডট ইন-এর বন্যপ্রাণী বিষয়ক উপদেষ্টা রাকেশ সিংহ দেব বিস্তারিত একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন এ সাপের ওপর। সাপটির শনাক্তের বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন, রাসেলস ভাইবার সাপের দেহ মোটাসোটা, লেজ ছোট ও সরু হয়ে থাকে। মাথা চ্যাপ্টা ত্রিকোণাকার। মাথার তুলনায় ঘাড় অনেকটাই সরু। শরীরের রঙ বাদামি, হলদে বাদামি অর্থাৎ কাঠ রঙের হওয়ায় শুকনো পাতার মধ্যে এই সাপ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে। সাপটির জিহ্বার রঙ বাদামি বা কালো। সারা গায়ে স্পষ্ট বড়ো গাঢ় বাদামি গোলগোল দাগ থাকে, এই দাগগুলোর মাথা ছুঁচালো।

    অনেকসময় দাগগুলো একসঙ্গে দেখতে শিকলের মতো লাগে। গোলাকার দাগগুলো দেখতে অনেকটাই চাঁদের মতো। দাগগুলোর চারপাশে কালো রঙের বর্ডার থাকে, তার মধ্যে সাদা বা হলুদের ছিটে লক্ষ্য করা যায়। পেটের দিকের আঁশ এর রঙ সাদা। এদের বিষদাঁত লম্বা। বিষদাঁতের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫-১৬ মিমি পর্যন্ত হয়ে থাকে। রাসেলস ভাইপারের বিষদাঁত পৃথিবীতে দ্বিতীয় সবচেয়ে বৃহৎ দাঁত।

    গায়ের রঙ এবং প্যাটার্নের মিল থাকায় অনেকেই বিষহীন বালুবোড়া সাপের সঙ্গে বিষাক্ত রাসেলস ভাইবারকে গুলিয়ে ফেলেন। এছাড়া অনেকে ছোট অজগর ভেবে ভুল করেন। কিন্তু ভালো করে পর্যালোচনা করলে সহজেই সাপ দুটোর মধ্যে পার্থক্য করা যায়।

    সাধারণত সব সাপ মানুষকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে, কিন্তু রাসেলস ভাইপার সাপের স্বভাব ঠিক উল্টো। এরা সচরাচর পালিয়ে যায় না। নিজেদের বিপন্ন মনে করলে আক্রমণ করে বসে। বিষধর সাপ হিসেবে পৃথিবীতে রাসেলস ভাইপারের অবস্থান পঞ্চম। কিন্তু হিংস্রতা আর আক্রমণের দিক থেকে এর অবস্থান প্রথম। আক্রমণের ক্ষেত্রে এই সাপ এত ক্ষিপ্র যে, ১ সেকেন্ডের ১৬ ভাগের ১ ভাগ সময়ের ভেতরে কামড়ের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে। এরা প্রচণ্ড জোরে হিস হিস শব্দ করতে পারে।

    ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, রাসেলস ভাইবার সাপের কামড়ের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিকভাবে কিংবা কয়েক ঘণ্টা পরে শুরু হতে পারে। প্রতিক্রিয়া শুরু হওয়ার বিষয়টি কামড়ের গভীরতা, বিষের মাত্রা, সাপের দৈর্ঘ্য ও বয়সের ওপর নির্ভর করে।

    ভয়ঙ্কর বিষাক্ত, হিংস্র ও দুঃসাহসী এই সাপের কামড়ের একটি স্লো মোশন ভিডিও তৈরি করেছে বিবিসি। ভিডিওটি দেখুন।

    YouTube video

    মিডনাপুর ডট ইন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাসেল ভাইবার সাপের কামড়ে তীব্র জ্বালাযন্ত্রণা শুরু হয়। কামড়ের জায়গা দ্রুত ফুলতে থাকে, দংশনের স্থান থেকে চুঁইয়ে রক্ত বের হতে পারে। চোখের কোণ, দাঁতের মাড়ি, নাক বা যে কোনো কাটা অংশ থেকে, থুতুর সঙ্গে, বমি, প্রস্রাব বা পায়খানার সঙ্গে রক্ত আসতে পারে। চোখ লাল হয়ে যায়, কোমরের দিকে ও পাঁজরের নিচের দিকে ব্যথা শুরু হয়। সারা শরীর বিশেষ করে পা ফুলতে থাকে।

    রাসেলস ভাইপার সাপের বিষ তীব্র রক্তধ্বংসকারী বা হোমটক্সিন প্রকৃতির। এই বিষে শরীরের রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে। ফলে ফুসফুস বা কিডনি বিকলের কারণে রোগী মারা যেতে পারে। উপযুক্ত চিকিৎসা না করালে কামড়ের একদিন থেকে ১৪ দিনের মধ্যেও রোগীর মৃত্যু হতে পারে।

    হলুদ রঙের শাড়িতে উদ্দাম ড্যান্স দিয়ে ঝড় তুললো এই অভিনেত্রী

    সাপে কামড়ালে আতঙ্কিত না হয়ে শান্ত থাকতে হবে। যে জায়গা কামড়েছে, সেই জায়গা খুব বেশি নড়াচড়া করানো যাবে না। সাপে কামড়ানোর পর প্রথম ১০০ মিনিট খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওই সময়ের মধ্যে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া গেলে রোগী সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন। যেহেতু রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে রোগীর কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, তাই রোগীকে এমন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত যেখানে ডায়ালাইসিসের সুব্যবস্থা রয়েছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Russell's Viper করবেন কীভাবে? চিনবেন প্রতিরোধ ভাইপার রাসেলস রাসেলস ভাইপার লাইফস্টাইল
    Related Posts
    মেয়ে

    বিয়ের পর মেয়েদের কোমর চওড়া হয়ে যায় কেন

    June 13, 2025
    ডেটিং এ্যাপ

    ডেটিং অ্যাপে প্রেমের ফাঁদ, সঙ্গী খুঁজতে গিয়ে যা ঘটতে পারে আপনার সঙ্গে

    June 13, 2025
    নারীর ইচ্ছা

    সপ্তাহের কোন দিন নারীর ইচ্ছা তীব্রতর হয়

    June 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    জুমার দিন

    ইসলামে জুমার দিনের গুরুত্ব ও বিশেষ আমল: সাপ্তাহিক ঈদ ও ক্ষমা লাভের সুবর্ণ সুযোগ

    তাপপ্রবাহ

    আরও তিনদিন দেশের ২৬ জেলায় চলমান থাকবে তাপপ্রবাহ

    Honor X6c

    গ্লোবাল বাজারে লঞ্চ হল Honor X6c স্মার্টফোন, দেখুন স্পেসিফিকেশন ডিটেইলস

    মিষ্টি

    ২০১৭ সালে আমাকে কালা জাদু করা হয়েছিল, ২২ দিন আইসিউতে ছিলাম: মিষ্টি জান্নাত

    OnePlus

    প্রকাশ্যে এল OnePlus Nord 5 ফোনের গুরুত্বপূর্ণ লঞ্চ ডিটেইলস

    কিংস তৃতীয় চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড

    যুক্তরাজ্যে ‘কিংস তৃতীয় চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

    বর্ষাকালে ভ্রমণ

    বর্ষাকালে ভ্রমণে গেলে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী

    REDMAGIC

    চীনে লঞ্চ হল REDMAGIC Gaming Tablet 3 Pro ট্যাবলেট, দেখুন ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন

    ভিপি নুর

    পটুয়াখালীর গলাচিপায় অবরুদ্ধ ভিপি নুর, উদ্ধারে সেনাবাহিনী

    লোক-দেখানো

    লোক-দেখানো ইবাদতের বাহ্যিক কিছু লক্ষণ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.