Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ৪ লক্ষ টাকা কেজি দামের জাফরান চাষের পদ্ধতি!
    Suggest Entertainment News অর্থনীতি-ব্যবসা কৃষি

    ৪ লক্ষ টাকা কেজি দামের জাফরান চাষের পদ্ধতি!

    Saiful IslamMay 23, 2022Updated:July 17, 20228 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : জাফরান পৃথিবীর অন্যতম দামী মসলা, ইহা ‘রেড গোল্ড’ নামেও পরিচিত। প্রাচীন যুগে পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে জাফরানের সুগন্ধ ও উজ্জ্বল রঙের গুরুত্ব অনুধাবন করে এ জাফরান ব্যবহার সম্ভ্রান্ত পরিবারের মধ্যে ব্যাপক প্রচলন ছিল। এ ফসলের আদিস্থান গ্রীস। জাফরানের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় তা ধীরে ধীরে কান্দাহার, খোরাসান, কাশ্মীরের বনেদী মহলে ব্যবহারের প্রয়োজনে ভারত উপমহাদেশে এর বিস্তার ঘটে।ইউরোপিও ইউনিয়নভুক্ত অনেক দেশেই জাফরান চাষ প্রচলন আছে। আফগানিস্থান, ইরান, তুরস্ক, গ্রীস, মিশর, চীন এ সব দেশে কম বেশি জাফরানের চাষ হয়ে থাকে। স্পেন ও ভারতের কোন কোন অংশে বিশেষ করে কাশ্মীরে এ ফসলের চাষ অনেক বেশি। তবে অন্য দেশের তুলনায় স্পেনে জাফরান উৎপাদন পরিমাণ অত্যাধিক।

    রপ্তানীকারক অন্যতম দেশ হিসাবেও স্পেন সুপরিচিত। বিশ্বের মোট চাহিদার প্রায় শতকরা ৭০ ভাগ জাফরান স্পেন রপ্তানী করে থাকে। যে সব দেশ স্পেন থেকে জাফরান আমদানী করে তাদের মধ্যে জার্মান, ইতালি, আমেরিকা, সুইজারল্যান্ড, ইউকে ও ফ্রান্স অন্যতম। ফুটন্ত ফুলের গর্ভদন্ড (স্টিগমা) সংগ্রহ করে তা থেকে জাফরান প্রাপ্তি একটা ব্যয় বহুল ও প্রচুর শ্রম নির্ভর (লেবার ইনটেনসিভ) কাজ।একই কারণে এ দামী মসলা চাষে অনেকেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। প্রথম বছর রোপিত সব গাছে ফুল আসেনা, এ সময় প্রায় শতকরা ৪০-৬০ ভাগ গাছে ফুল আসতে পারে। এক গ্রাম জাফরান পেতে saffron প্রায় ১৫০টা ফুটন্ত ফুলের প্রয়োজন হয়। পরের বছর একেক গাছ থেকে প্রায় ২-৩টা করে ফুল দেয়। তবে তৃতীয় বছর থেকে প্রতি বছরে জাফরান গাছ ৫-৭ টা করে ফুল দিতে সক্ষম।

    জাফরানের ইংরেজি নাম ‘সাফরন’, ক্রোকোআইডি (Crocoideae) পরিবার ভুক্ত। এর বৈজ্ঞানিক নাম : Crocus sativus এ গাছ লম্বায় প্রায় ৩০ সে.মিটার হয়। প্রতি ফুলে ৩টা স্ত্রী অঙ্গ (Stigma) থাকে, তবে তাতে পুরুষ অঙ্গ (Anther) থাকে মাত্র ৩টা। খাবার সু-স্বাদু করার জন্য বিশেষ করে বিরিয়ানী, কাচ্চী, জর্দা ও কালিয়াসহ নানা পদের দামী খাবার তৈরীতে জাফরান ব্যবহার করা হয়।এছাড়াও বিয়ের অনুষ্ঠানে জর্দা তৈরীতে প্রাকৃতিক আকর্ষণীয় রং আনতে এবং দামী বাহারী পান বিপণনে জাফরান অন্যতম উপাদান। মুখমন্ডল আকর্ষণীয় করতে ও ত্বকের উজ্জ্বল রং আনার জন্য স্বচ্ছল সচেতন রমণীরা প্রাচীন কাল থেকে জাফরান ব্যবহার করে থাকে। বিউটি পার্লারে রূপচর্চায় জাফরান অন্যতম উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

    বংশ বিস্তার: গাছের মোথা বা বালব (অনেকটা পেঁয়াজের মত) সংগ্রহ করে তা বংশ বিস্তারের কাজে ব্যবহার করা হয়। এক বছর বয়স্ক গাছ থেকে রোপন উপযোগী মাত্র দু’টা মোথা (ইঁষন) পাওয়া যায়। তবে ৩-৪ বছর পর একেক গাছ থেকে ৫-৭টা মোথা পাওয়া যেতে পারে। নূতন জমিতে রোপন করতে হলে ৩-৪ বছর বয়স্ক গাছ থেকে মোথা সংগ্রহ করে তা জমিতে রোপন করতে হবে। একই জমিতে ৩-৪ বছরের বেশি ফসল রাখা ঠিক নয়। মোথা বা বালব উঠিয়ে নূতন ভাবে চাষ ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।জমি নির্বাচন: প্রায় সব ধরনের জমিতে জাফরান ফলানো যায়। তবে বেলে-দোঁআশ মাটি এ ফসল চাষে বেশি উপযোগী। এঁটেল মাটিতে জাফরানের বাড় বাড়ন্ত ভাল হয় না, তবে এ ধরনের মাটিতে কিছু পরিমান বালু ও বেশি পরিমাণ জৈব সার মিশিয়ে এ মাটিকে উপযোগী করা যায়। জলাবদ্ধ সহনশীলতা এ ফসলের একেবারেই নেই।

    এ জন্য পানি নিষ্কাশন সুবিধাযুক্ত উঁচু বা মাঝারী উঁচু জমি এ ফসল চাষের জন্য নির্বাচনে প্রাধান্য দেয়া প্রয়োজন। মাটির পি এইচ ৬-৮ হলে বেশি ভাল হয়। ছায়া বা আধা ছায়ায় এ ফসল ভাল হয় না। পর্যাপ্ত রোদ ও আলো-বাতাস প্রাপ্তি সুবিধা আছে এমন স্থানে এ ফসল আবাদ ব্যবস্থা নিতে হবে।

    পরিবারিক প্রয়োজন মেটাতে সাধারণত বাগানের বর্ডার এলাকাতে এ ফসল চাষ প্রচলন আছে। অনেকে ছাদে, পটে বা ছোট ‘বেড’ তৈরী করে নিয়েও সেখানে সীমিত আকারে জাফরান চাষ করে পরিবারের চাহিদা পূরণ করে থাকে। অনেকে এক মিটার চওড়া ও তিন মিটার লম্বা এবং ১৫ সে.মিটার উঁচু বীজতলা তৈরী করে নিয়ে তাতে জাফরান চাষ করে থাকে। এ ব্যবস্থায় পরিচর্যা গ্রহন ও ফুল থেকে স্টিগমা (গর্ভদন্ড) সংগ্রহ করা সুবিধা হয়। বাণিজ্যিকভাবে চাষের ক্ষেত্রে বীজতলার আকার লম্বায় ৮-১০ মিটার করা হয়। চাষ পদ্ধতি: তৈরী বীজ তলা সরেজমিন হতে প্রায় ১৫ সে.মিটার উঁচু হবে। প্রতিটা জাফরানের বালব বা মোথা ১০-১২ সে.মিটার দূরত্বে ছোট গর্ত তৈরী করে তা ১২-১৫ সে.মিটার গভীরতায় রোপন করতে হবে। তাতে এ মাপের বীজ তলার জন্য প্রায় ১৫০টা জাফরানের মোথার প্রয়োজন হয়। বর্ষা শেষ হওয়ার পূর্বক্ষণে জুলাই- আগষ্ট মাসে এ ফসলের মোথা বা বালব (ইঁষন) রোপন করা হয়।

    শুরুতে বেশি গভীর ভাবে জমি চাষ করে বা কোদাল দিয়ে কুপিয়ে জমি আগাছা মুক্ত ও লেবেল করে নেয়া প্রয়োজন। জমি তৈরী কালে প্রতি শতক জমিতে পঁচা গোবর/আবর্জনা পঁচা সার ৩০০ কেজি, টিএসপি ৩ কেজি এবং এমওপি ৪ কেজি প্রয়োগ করে ভালোভাবে মাটির সাথে সমস্ত সার মিশিয়ে হালকা সেচ দিয়ে রেখে দিয়ে দু’সপ্তাহ পর জাফরান বালব রোপন উপযোগী হবে। বসতবাড়ি এলাকায় এ ফসল চাষের জন্য বেশি উপযোগী। এ ফসল একবার রোপন করা হলে ৩-৪ বছর পর্যন্ত ফুল দেয়া অব্যাহত থাকে। বর্ষার শেষে আগষ্ট মাসে মাটি থেকে গাছ গজিয়ে ফেব্রুয়ারী মাস পর্যন্ত গাছের বৃদ্ধি ও ফুল দেয়া অব্যাহত থাকে। মে মাসের মধ্যে গাছের উপরিভাগ হলুদ হয়ে মরে যায়। মোথা মাটির নিচে তাজা অবস্থায় বর্ষাকাল পর্যন্ত বেঁচে থাকে। এ সময় গাছের অবস্থিতি উপরি ভাগ থেকে দেখা যায়না।

    গাছের বৃদ্ধি ও ফুল: গাছে শীতের প্রারম্ভে অর্থাৎ অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ফুল আসে। বড় আকারের মোথা লাগানো হলে সে বছরই কিছু গাছে ফুল ফুটতে পারে। শীতকালে গাছের বাড় বাড়ন্ত ভাল হয়। শীত শেষে এ বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়। গাছের বয়স এক বছর হলে অতিরিক্ত ১টা বা ২টা মোথা পাওয়া যায়। তিন বছর পর রোপিত গাছ থেকে প্রায় ৫টা অতিরিক্ত মোথা পাওয়া যাবে, যা আলাদা করে নিয়ে নূতন ভাবে চাষের জন্য ব্যবহার উপযোগী হবে। পরিচর্যা: এ ফসল আবাদ করতে হলে সব সময় জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে। মাঝে মাঝে নিড়ানী দিয়ে হালকা ভাবে মাটি আলগা করে দেয়া হলে মাটিতে বাতাস চলাচলের সুবিধা হবে এবং গাছ ভালোভাবে বাড়বে। শুকনো মৌসুমে হালকা সেচ দেয়া যাবে। তবে অন্য ফসলের তুলনায় সেচের প্রয়োজনীয়তা অনেক কম। বর্ষায় পানি যেন কোন মতে জমিতে না জমে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পানি জমে থাকলে রোপিত বালব পঁচে যাবে।

    আপদ ও রোগ বালাই: এক প্রকারের ইঁদুর, চিকা ও খরগোস জাফরানের পাতা, ফুল এমনকি গাছের মোথা খেতে পছন্দ করে, মোথা যত খায় নষ্ট করে তার দ্বিগুণ। এ জন্য এ ধরনের উপদ্রব দেখা গেলে প্রয়োজনীয় ফাঁদ ব্যবহার করে অথবা মারার জন্য ঔষুধ ব্যবহার করে তা দমন ব্যবস্থা নিতে হবে। গাছ ঢলে পড়া রোগ: এক ধরনের মাটিতে বসবাসকারী ছত্রাকের (পিথিয়াম, রাইজোক টোনিয়া) আক্রমণে গাছের গোড়া নরম হয়ে গাছ বাদামী রং ধারন করে গাছ হেলে পড়ে। প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে লগন/রিডোমিল-গোল্ড অথবা কার্বোন্ডাজিম দলীয় ছত্রাক নাশক (জাষ্টিন/ব্যাভিস্টিন) স্প্রে করে সুফল পাওয়া যাবে। শিকড় পচা রোগ: এটা জাফরানের খুব ক্ষতিকর রোগ। এ রোগের আক্রমণে শিকড় পঁচে গাছ মারা যায়। এ রোগ যথেষ্ট ছোঁয়াচে, এ জন্য বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা দরকার এবং আক্রান্ত জমিতে দু-এক বছর জাফরান চাষ করা যাবে না। একই বাগানে ৩-৪ বছর ধরে জাফরান আবাদ অব্যাহত রাখা হলে এ রোগের উপদ্রব বাড়ে। এ জন্য তিন বছর ফসল নেয়ার পর চতুর্থ বছর মোথা উঠিয়ে নিয়ে নূতন ভাবে অন্য জমিতে এ ফসল চাষ ব্যবস্থা নিতে হবে। পরবর্তী ২ বছর এ রোগাক্রান্ত জমিতে আর জাফরান চাষ করা উচিত হবে না।

    জাফরান সংগ্রহ: রোপনের প্রথম বছর সাধারণত ফুল আসে না। তবে জাফরানের রোপিত বালব আকারে বেশ বড় হলে সে বছরই জাফরান গাছ থেকে মাত্র একটা ফুল ফুটতে পারে। পরের বছর প্রতি গাছে পর্যায়ক্রমে ২-৩ টা ফুল আসবে। দু’বছরের গাছে ৪-৫টা এবং তিন বছরের গাছে ৭-৮টা ফুল দিবে। জাফরানের স্ত্রী অঙ্গ ৩টা থাকে এবং পুরুষ অঙ্গ ও ৩’টা থাকে। গাছে অক্টোবর মাস থেকে ফুল দেয়া আরম্ভ করে এবং নভেম্বর মাস পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকে।

    তবে এ ফুল ফোটা মৌসুমী তাপমাত্রার উপর অনেকটা নির্ভর করে। ফুটন্ত ফুলের গন্ধের মাত্রা কিছুটা তীব্র। ফুল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে গর্ভদন্ড (ঝঃরমসধ) গাছ থেকে ছেঁটে সংগ্রহ করা প্রয়োজন। এ দন্ডের অগ্রভাগের অংশ তুলনায় চওড়া বেশি বা মোটা হয়। এ অংশের রং গাঢ় লালচে হয়। নীচের অংশ অনেকটা সুতার মত চিকন এবং হালকা হলুদ রঙের হয়। উপরের অংশ জাফরান হিসাবে ব্যবহৃত হয়, নিচের চিকন অংশের গুণাগুণ তেমন ভালো হয় না। সংরক্ষণের আগে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে যেন তা ভালোভাবে শুকানো হয়। অন্যথায় জাফরান বেশি দিন রাখা যাবে না, প্রকৃতিক গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।ফুল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে ফুলের স্টিগমার বা গর্ভদন্ডের প্রয়োজনীয় অংশ কেঁচি দিয়ে বা অন্য ভাবে ছেঁটে নিয়ে তা চওড়া একটা পাত্রে পরিষ্কার কাগজ বিছিয়ে নিয়ে তার উপর সংগৃহীত জাফরান রোদে শুকানোর ব্যবস্থা নেয়া হয়।

    এ সময় রোদে দেয়ার জন্য জাফরান সংরক্ষিত পাত্রটা কিছু উঁচু স্থানে টেবিল/টুলে রাখতে হবে এবং কোন মতেই যেন বাতাস বা অন্য কোন প্রাণীর উপদ্রবে পড়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। জাফরান শুকানোর জন্য এক ধরনের যন্ত্র (ডেসিকেটর বা ড্রায়ার) ব্যবহার করা হয়। জাফরান সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কাজ অতি ধৈর্য্যরে সাথে করতে হয় যা অনেকটা চা সংগ্রহের মত। ফসল সংগ্রহ, পরবর্তীতে প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ ও বিপণন এ কাজগুলো উৎপাদনকারী সব দেশেই মহিলারা করে থাকে।

    এ দেশেও এ গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সম্পাদনের জন্য আগ্রহী মহিলাদের সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ দেয়া অতি জরুরী হবে। দু-তিন দিন পড়ন্ত রোদে শুকানোর পর তা আর্দ্রতা রোধক পাত্রে সংরক্ষণ করতে হবে। কড়া রোদে বা বৃষ্টিতে ভেজার আশঙ্কা থাকলে বাড়ীর বারান্দায় বা জানালার ধারে সুরিক্ষত স্থানে এ মূল্যবান জাফরান শুকানোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

    সাবধানতা: জাফরান অত্যান্ত দামী ফসল। এ জন্য অসাধু ব্যবসায়ীরা এতে ভেজাল দিয়ে ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করার অহরহ দৃষ্টান্ত আছে। ক্রেতাকে অবশ্যই জাফরান ক্রয় কালে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। সব চেয়ে ভাল হয় বাড়ির ছাদে বা সবজী বাগানে কিছু সংখ্যক গাছ লাগিয়ে নিজেই উৎপাদন করা বা উৎপাদনে অন্য কাউকে উৎসাহিত করে সেখান হতে নিজ প্রয়োজন মেটানো।

    জাফরান চাষে করণীয়: প্রত্যেক হর্টিকালচার সেন্টারে সুবিধামত স্থানে ২-৩টা স্থায়ী বীজ তলায় এ দামী গুরুত্বপূর্ণ হাইভ্যালু ফসলের আবাদ ব্যবস্থা নেয়া অত্যাবশ্যক। পার্শ্ববর্তী যে কোন দেশ থেকে দু-একশত জাফরান বালব সংগ্রহ করে চাষের উদ্যোগ নেয়া জরুরী। জাফরান বালব সংগ্রহের ক্ষেত্রে বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্প প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে তা প্রত্যেক হর্টিকালচার সেন্টারে বিশেষ করে নূরবাগ জার্মপ্লাজম হর্টিকালচার সেন্টারে চাষ ব্যবস্থা নিয়ে মাতৃ বাগানের উৎস সৃষ্টি করতে পারে। লেখকঃ সাবেক মহাপরিচালক,কৃষি সম্প্রসাররণ অধিদপ্তর।

    গাছের ছায়ায় চাষ করতে পারেন দ্বিগুণ লাভের সালাদ কচু

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৪ news suggest অর্থনীতি-ব্যবসা কৃষি কেজি চাষের জাফরান টাকা দামের পদ্ধতি লক্ষ
    Related Posts

    এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল বিকাশ

    July 16, 2025
    কেন পতন হচ্ছে ডলারের

    কেন পতন হচ্ছে ডলারের? নেপথ্যে কী

    July 16, 2025
    bd-bank

    অতিরিক্ত মুনাফার প্রলোভন: লেনদেনে সতর্ক করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

    July 16, 2025
    সর্বশেষ খবর

    এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল বিকাশ

    স্মার্টফোনে নিরাপদ থাকার কৌশল

    স্মার্টফোনে নিরাপদ থাকার কৌশল: আপনার ডিজিটাল জীবন সুরক্ষিত রাখুন!

    সারজিস

    গোপালগঞ্জ কোনো ব্যক্তি বা দলের সম্পত্তি নয়, এটা বাংলাদেশের: সারজিস

    গোপালগঞ্জে পুলিশের

    গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন দিলো নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

    ট্রাম্পকে পুতিনের 'বোকা

    পুতিনের ফাঁদে ট্রাম্প? সিএনএন বলছে চাঞ্চল্যকর কথা

    নিয়োগ

    ৪ পদে ৫ জনকে নিয়োগ দেবে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর

    ডিজিটাল মার্কেটিং

    ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন: শূন্য থেকে সাফল্যের বাংলা গাইড

    গুঞ্জন তবে সত্যি

    গুঞ্জন তবে সত্যি? কবীরের প্রেমেই কৃতি!

    ঝড়ের আঘাত হতে পারে

    ঝড়ের আঘাত হতে পারে ৭ জেলায়, সতর্ক থাকুন!

    মিউচুয়াল ফান্ড

    মিউচুয়াল ফান্ড সম্পর্কে জানুন: ভবিষ্যত সুরক্ষিত করার বিজ্ঞান ও শিল্প

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.