বিনোদন ডেস্ক : দক্ষিন কোরিয়ায় সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। তাই বিটিএস তারকারাও সেই নিয়মের বাইরে নন। বর্তমানে বিটিএসে তিন তারকা বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন জিন, জে-হোপ আর সুগা। গত বছর সামরিক প্রশিক্ষণ শুরু করেছে ব্যান্ডটির জ্যৈষ্ঠ সদস্য জিন।
অন্যদিকে বিটিএস সদস্য সুগা একজন সোশ্যাল সার্ভিস এজেন্ট হিসেবে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। আর চলতি বছরের এপ্রিল মাসে যোগ দিয়েছেন আরেক সদস্য জে-হোপ। তাদের সাথে যোগ দিচ্ছেন প্রশিক্ষণে খুব শীঘ্রই যুক্ত হতে যাচ্ছেন বাকি আরও চার তারকা- আরএম, জিমিন, ভি এবং জাংকুক।
বিটিএস ব্যান্ডের সদস্য আরএম, জিমিন, ভি এবং জাংকুকের দক্ষিণ কোরিয়ার রীতি মেনে এখনো বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ নেয়া হয়নি। তাই প্রশিক্ষণ শুরু করতে ব্যান্ডটির এই চার সদস্য ইতিমধ্যেই নিজের নাম অন্তর্ভুক্তির প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।
এদিকে বিটিএস ব্যান্ড এর পক্ষ থেকে ভক্তদের উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়েছে বার্তা। তাদের প্রশিক্ষণ নিরাপদে শেষ করতে ভক্তদের কাছে সমর্থন চেয়েছেন তারা। প্রশিক্ষন শেষ হতে তাদের সময় লাগতে পারে ২০২৫ সাল।
কেননা তিনি নিয়মিত প্রশিক্ষণের জন্য যে শারীরিক যোগ্যতা, সেটি পূরণ করতে পারেননি।
সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য গত জুন মাস থেকে বিটিএস নিজেদের কার্যক্রমে বিরতি দিয়েছে। এর আগে বিটিএস সদস্যদের প্রশিক্ষণের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেয়া হবে কি-না, সেটি নিয়ে বহু বিতর্ক হয়েছে। কেননা তারা কে-পপ সঙ্গীতের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার হয়ে বিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছে এবং দেশটির ভাবমূর্তি বাড়িয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার অলিম্পিক জয়ী খেলোয়াড় কিংবা ক্লাসিক্যাল সংগীতের কিছু শিল্পীদের জন্য বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণের বিষয়টি কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিথিল হলেও বিশ্ববিখ্যাত কে-পপ তারকাদের জন্য সেটি প্রযোজ্য হয়নি।
যেখানে ভারী পাথর নিজেরাই চলে, বিজ্ঞানীদের গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
এদিকে কোরিয়ান পপ মিউজিককে বিশ্বজুড়ে আরও ছড়িয়ে দিতে গত সেপ্টেম্বর মাসে বিটিএসের সাত সদস্যই নিজেদের মিউজিক লেবেলের সাথে চুক্তি নবায়ন করেছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।