Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কোন ধরনের সঞ্চয়পত্র বেশি লাভজনক
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    কোন ধরনের সঞ্চয়পত্র বেশি লাভজনক

    Saiful IslamMarch 16, 20235 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : সঞ্চয়পত্র মানেই অর্থ থাকবে ‘নিরাপদ’, সুদও পাওয়া যায় ভালোই। তাই জাতীয় সঞ্চয়পত্রকে বেছে নেন সাধারণ মানুষ। সঞ্চয়পত্র অনুযায়ী সুদের হারের তারতম্যও আছে। আবার মেয়াদের আগে ভাঙালে সুদ কমে যায়। তবে এমন সঞ্চয়পত্রও আছে যে, এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগে ভাঙালে সুদই পাওয়া যায় না।

    সঞ্চয়পত্র

    দেশে চার ধরনের সঞ্চয়পত্রের মধ্যে রয়েছে:

    ১.পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র,
    ২.পরিবার সঞ্চয়পত্র,
    ৩. তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র
    ৪. পেনশনার সঞ্চয়পত্র

    কিন্তু সবগুলো সমান হারে সুদ দেয় না। সবচেয়ে বেশি মুনাফা পাওয়া যায় পেনশনার সঞ্চয়পত্র থেকে। সুদের হার মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সুতরাং বলাই যায় সেরা সঞ্চয়পত্র এটি। তবে সমস্যা হচ্ছে এই সঞ্চয়পত্র কিনতে হলে অবসরপ্রাপ্ত হতে হবে।

    পরিবার সঞ্চয়পত্রেও কিন্তু মুনাফা মোটেই কম নয়। পাঁচ বছর মেয়াদ শেষে এই সঞ্চয়পত্রে মুনাফা পাওয়া যায় ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ হারে। পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে সুদের হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র তিন বছর মেয়াদি। এই সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে সুদের হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ।

    পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র

    পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে সুদহার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। তবে মেয়াদ পূর্তির আগে ভাঙালে সুদ প্রথম বছর শেষে ৯ দশমিক ৩৫, দ্বিতীয় বছর শেষে ৯ দশমিক ৮০, তৃতীয় বছর শেষে ১০ দশমিক ২৫ এবং চতুর্থ বছর শেষে ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এ সঞ্চয়পত্রেও ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের বিপরীতে সুদের ওপর উৎসে কর ৫ শতাংশ, এর বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদের ওপর উৎসে কর ১০ শতাংশ। বাংলাদেশি নাগরিক যে কেউ এই সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন। একক নামে ৩০ লাখ যুগ্ম-নামে ৬০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যাবে।  পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র শুধু সঞ্চয় অধিদপ্তর থেকে কেনা যাবে।

    তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র

    তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। যেকোনো শ্রেণি-পেশার নাগরিক এটি কিনতে পারেন। এ সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ তিন বছর। তবে মেয়াদ পূর্তির আগে ভাঙালে কিছু সুদহার কম হবে। যেমন তিন বছর শেষে সুদের হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, দুই বছর শেষে ১০ দশমিক ৫০ এবং এক বছর শেষে ১০ শতাংশ। ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে উৎসে কর ৫ শতাংশ, বিনিয়োগ এর ওপরে গেলেই উৎসে কর ১০ শতাংশ।

    কিনতে পারবেন যারা- সব শ্রেণি ও পেশার বাংলাদেশি নাগরিক। অটিস্টিকদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/ অন্য যেকোনো অটিস্টিক সহযোগী প্রতিষ্ঠান (যাদের সঞ্চয়পত্রের মুনাফা অটিস্টিকদের সহায়তায় অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে) যা সংশ্লিষ্ট জেলা সমাজসেবা কার্যালয় কর্তৃক প্রত্যয়নকৃত।

    পরিবার সঞ্চয়পত্র

    গ্রাহকদের কাছে বেশি আকর্ষণীয় পাঁচ বছর মেয়াদি ‘পরিবার সঞ্চয়পত্র’। সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয় এই সঞ্চয়পত্রে। সরকার পেনশনারদের জন্য সবচেয়ে বেশি সুদ দিলেও এর পরই অবস্থানে পরিবার সঞ্চয়পত্র। মেয়াদ শেষে মুনাফা পাওয়া যায় ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ হারে। তবে বছরভিত্তিক সুদ ভাগ করা আছে। যেমন প্রথম বছর শেষে ৯ দশমিক ৫০, দ্বিতীয় বছর শেষে ১০, তৃতীয় বছর শেষে ১০ দশমিক ৫০ এবং চতুর্থ বছর শেষে ১১ শতাংশ। ১ লাখ টাকায় প্রতি মাসে সুদ ৯৬০ টাকা। উৎসে কর ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের বিপরীতে সুদের ওপর ৫ শতাংশ, এর বেশি বিনিয়োগের সুদের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ। একক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এছাড়া পরিবার সঞ্চয়পত্রের মুনাফা মাসিক কিস্তিতে তোলা যায়।

    কারা কিনতে পারবেন- ১৮ বছরের বেশি যেকোনো বাংলাদেশী নারী, যেকোনো বাংলাদেশি শারীরিক প্রতিবন্ধী (পুরুষ ও মহিলা) এবং ৬৫ বা তার তদুর্ধ্ব যেকোনো বাংলাদেশি (পুরুষ ও মহিলা) নাগরিক।

    পেনশনার সঞ্চয়পত্র

    পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ পাঁচ বছর। সঞ্চয়পত্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুদ পাওয়া যায় পেনশনার সঞ্চয়পত্রে। যার হার ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফা মাসিক ও ত্রৈমাসিক উভয় ভিত্তিতে তোলা যায়। এ সঞ্চয়পত্রে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের বিপরীতে অর্জিত সুদের ওপর কোনো উৎসে কর কাটা হয় না। এর বেশি বিনিয়োগের সুদের বিপরীতে উৎসে কর ১০ শতাংশ। একক নামে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে।

    পেনশনার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন যারা- অবসরপ্রাপ্ত সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা/কর্মচারী, সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য এবং মৃত চাকরিজীবীর পারিবারিক পেনশন সুবিধাভোগী স্বামী, স্ত্রী ও সন্তান।

    সঞ্চয়পত্রে যেসব শর্ত রয়েছে

    এখন পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে হলে গ্রাহকের বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হয়। গত বছরের জুলাই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক সার্কুলার জারি করে জানায়, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সঞ্চয়পত্র ও ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাবে পাঁচ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থ আইন, ২০২২-এর ৪৮ ধারা যথাযথ পরিপালনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। এ  ছাড়া ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা টাকা ১০ লাখ অতিক্রম করলেও রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে ব্যাংকে। এ কারণে এক শ্রেণির গ্রাহক সঞ্চয়পত্র বিমুখ হচ্ছেন।

    এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের বাজেটে দুই লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বা পোস্টাল সেভিংস কিনতে হলে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। নতুন নিয়মে একক নামে ৫০ লাখ এবং যৌথ নামে ১ কোটি টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না। গ্রাহক পেনশনার হলে একক নামে এক কোটি এবং যৌথ নামে দেড় কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন।

    জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) যত টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে, তা দিয়ে গ্রাহকদের আগে বিনিয়োগ করা সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধ করা সম্ভব হয়নি। উল্টো ৩ হাজার ১০৭ কোটি টাকা সরকার তার কোষাগার ও ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়ে শোধ করেছে।

    তথ্য বলছে, ডিসেম্বর মাসে মোট ৫ হাজার ৫৪২ কোটি ৩৭ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। মুনাফা ও আসল পরিশোধ করা হয়েছে ৭ হাজার ৩৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা। ফলে নিট বিক্রির পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ১৪৯০ কোটি ৯৪ লাখ টাকায়। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৪০ হাজার ৪৭১ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর বিপরীতে মুনাফা ও মূল বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ৪৩ হাজার ৫৭৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে ছয় মাসে যা বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে ৩ হাজার ১০৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে সরকার।

    চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রথম ছয় মাসে এই খাত থেকে এক টাকাও নীট ঋণ পায়নি সরকার, উল্টো ৩ হাজার ১০৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা কোষাগার ও ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে আগের নেওয়া ঋণ শোধ করেছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা কোন ধরনের বেশি লাভজনক সঞ্চয়পত্র,
    Related Posts
    reserve

    দেশের রিজার্ভ কত, জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক

    August 17, 2025
    টাকা

    পাচারের অর্থে বিদেশে ৪০ হাজার কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান

    August 17, 2025
    ডলার

    বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩০.৮১ বিলিয়ন ডলার

    August 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    স্বামী-স্ত্রী

    কোরআনের বর্ণনায় স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক

    পরীমনি

    শ্বাসকষ্ট নিয়ে ছেলেসহ হাসপাতালে ভর্তি পরীমনি

    ফোন

    পুরোনো ফোন বিক্রির আগে যা অবশ্যই করবেন

    গ্রোক এআই

    যেকোনো ছবি থেকে ভিডিও বানানোর ফিচার আনল ‘গ্রোক এআই’

    ডাক্তার

    ‘আমার অভিযোগ একশ্রেণির ডাক্তারদের বিরুদ্ধে, সব ডাক্তারের বিরুদ্ধে নয়’

    নবীজি (সা.)

    নবীজি (সা.) -এর অপছন্দনীয় কথা

    বিড়াল

    বিড়ালের সাধারণ আঁচড়ও হতে পারে মারাত্মক সংক্রমণের কারণ

    তারেক

    একটি জবাবদিহির পরিবেশ দেশে তৈরি করা একান্ত প্রয়োজন: তারেক রহমান

    স্ট্রেস

    অফিসে স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে আনুন এই ৭ উপায়ে

    নিরাপত্তা নিশ্চয়তা

    ইউক্রেনের জন্য ‘নিরাপত্তা নিশ্চয়তা’ দিতে রাজি পুতিন: মার্কিন দূত

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.