Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষার স্কলারশিপ, আইইএলটিএসে ৫.৫–এ আবেদন
    শিক্ষা

    দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষার স্কলারশিপ, আইইএলটিএসে ৫.৫–এ আবেদন

    November 2, 20247 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষা লাভের নেপথ্যে মূল আকর্ষণ হচ্ছে, দেশটির আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। পাঠ্যক্রমে ইংরেজি ভাষার গুরুত্বের ফলে নিজেদের পছন্দমতো বিষয় নির্বাচন করতে পারেন বিদেশি ছাত্রছাত্রীরা। তবে খণ্ডকালীন কাজের জন্য কোরিয়ান ভাষায় পারদর্শিতা জরুরি। এটি পড়াশোনার পাশাপাশি জীবনধারণকেও সহজ করে তুলবে। বিশেষত স্কলারশিপ অর্জনের ক্ষেত্রে আলাদা মাত্রা যোগ করতে পারে এ ভাষা দক্ষতা। উপরন্তু ভর্তিপ্রক্রিয়া চলাকালীন স্কলারশিপ নিশ্চিত করা গেলে তা ভিসা প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রেও সহায়ক হবে। চলুন, দেশটিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো জেনে নেওয়া যাক—

    South Korea

    দক্ষিণ কোরিয়ায় কেন পড়তে যাবেন
    আন্তর্জাতিক সংস্থা ওইসিডির (অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) তালিকাভুক্ত দেশগুলোর একটি দক্ষিণ কোরিয়া। একাডেমিক কৃতিত্ব ও প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষিত ও পেশাদার ফোরামে দেশটির রয়েছে একটি অভিজাত অবস্থান।

    গত কয়েক বছরে কিউএস ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ শতকে রয়েছে দেশটির ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এগুলো হলো—সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (৩১), কোরিয়া অ্যাডভান্সড ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (৫৩), ইয়োনসেই বিশ্ববিদ্যালয় (৫৬), কোরিয়া ইউনিভার্সিটি (৬৭) ও পোহং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (৯৮)।

    দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতি যথেষ্ট স্থিতিশীল হওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের চাকরি নিয়ে তেমন বিড়ম্বনা পোহাতে হয় না। প্রতিটি জব সেক্টর একদম শিক্ষানবিশ পর্যায় থেকে জব স্যাটিসফেকশন নিশ্চিত করায় কাজে পাওয়া যায় নিরাপদ ভবিষ্যতের সম্ভাবনা।

    জীবনযাত্রার খরচ–সংক্রান্ত বৃহৎ অনলাইন ডেটাবেজ নাম্বিও অনুসারে বিশ্বে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহে দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান দ্বিতীয়। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমবর্ধমান মাথাপিছু আয় এবং ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মতো বিশেষণগুলোও যুক্ত হয়েছে দেশটির চলমান প্রেক্ষাপটের সঙ্গে। সর্বোপরি প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মধ্যে বসবাসের জন্য পূর্ব এশিয়ার সেরা গন্তব্য এই দেশ।

    দক্ষিণ কোরিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয় কোনগুলো
    বিশ্বব্যাপী স্বনামধন্য দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম সারির ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলো—সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া অ্যাডভান্সড ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইয়োনসেই বিশ্ববিদ্যালয়, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি, পোহং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, সুংকিউনকওয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, হ্যানিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়, উলসান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, দেগু গিয়াংবুক ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ও কিউং হি ইউনিভার্সিটি।

    পড়াশোনার জন্য জনপ্রিয় বিষয়
    অর্থনীতি, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং, ফাইন্যান্স, ফ্যাশন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট, ডিজাইন মিডিয়া, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বায়োটেকনোলজি।

    আবেদনের উপায়
    প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রী ভর্তির জন্য নিজস্ব অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে। তা ছাড়া ভর্তি কার্যক্রম শুরুর সময়কাল এবং পূর্বশর্তগুলোও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। তাই চূড়ান্ত আবেদনের আগে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট চেক করা উচিত।

    ভর্তির আবেদনগুলো সাধারণত সেমিস্টারের ক্লাস শুরু হওয়ার অন্তত তিন থেকে চার মাস আগে জমা নেওয়া হয়। গড়পড়তায় অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির মৌসুম প্রধানত দুটি। প্রথমটি হলো স্প্রিং সেমিস্টার, যার আবেদন গ্রহণ মার্চ থেকে জুন মাসে শুরু হয়ে সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চলে।

    দ্বিতীয়টি হলো ফল সেমিস্টার, যে মৌসুমের আবেদন গ্রহণ সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর অবধি শুরু করা হয়। আর ভর্তির যাবতীয় কার্যক্রম শেষ হয় মে থেকে জুন মাসের মধ্যে।

    ভর্তির আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

    * সম্পূর্ণ পূরণকৃত আবেদনপত্র

    * পাসপোর্ট

    * পাসপোর্ট সাইজের ছবি

    * উচ্চমাধ্যমিক সনদ বা সমমানের ডিপ্লোমা

    * ইংরেজি ভাষা দক্ষতা সনদ: টোয়েফল (ন্যূনতম ৭১) বা আইইএলটিএস (কমপক্ষে ৫ দশমিক ৫)

    * পার্সোনাল স্টেটমেন্ট

    * ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা আর্থিক সহায়তার হলফনামা

    * লেটার অব রিকমেন্ডেশন

    * সিভি

    * পিতামাতার পাসপোর্ট বা পরিচয়পত্র (এনআইডি)

    * মাস্টার্সে আবেদনের জন্য অতিরিক্ত নথি

    * ব্যাচেলর ডিগ্রি বা সমমানের ডিপ্লোমা সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট

    * কাজের অভিজ্ঞতা (প্রোগ্রাম বিশেষে প্রযোজ্য)

    * পিএইচডি আবেদনের নথি

    * স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমমানের ডিপ্লোমা সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট

    * মাস্টার্স থিসিস বা গবেষণার প্রস্তাবনা

    স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন
    আবেদন অনুযায়ী ভর্তির অফার লেটার প্রাপ্তির পরপরই প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে ভিসার কাজ শুরু করা। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের দীর্ঘমেয়াদি অধ্যয়নের উদ্দেশ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার ডি-২ ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এই ভিসায় প্রাথমিকভাবে ২ বছর পর্যন্ত মেয়াদ মঞ্জুর করা হয়। আর একক এন্ট্রি ভিসার মেয়াদ ৩ মাস। আবেদনের জন্য সরাসরি চলে যেতে হবে কোরিয়ান ভিসা পোর্টালে https://www.visa.go.kr/openPage.do?MENU_ID=1020408 । এই লিংকের ফরম পূরণের সময় ভিসার জন্য দরকারি সব নথিপত্র আপলোড করতে হবে। তারপর ই-ফরমটি বারকোডসহ প্রিন্ট করে আপলোডকৃত নথির হার্ড কপিসহ একত্রে কোরিয়ান দূতাবাস বা কনস্যুলেটে জমা দিতে হবে।

    ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
    * প্রিন্ট করা স্টুডেন্ট ভিসার আবেদনপত্র বা ই-ফরম

    * গত ৬ মাসের মধ্যে তোলা পাসপোর্ট সাইজের ১ কপি রঙিন ছবি

    * দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছার দিন থেকে পরবর্তী ন্যূনতম ৬ মাসের মেয়াদসহ বৈধ পাসপোর্ট

    * কভার বা ফরোয়ার্ডিং লেটার

    * দক্ষিণ কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছ থেকে প্রাপ্ত ভর্তির অফার লেটার

    * জন্মসনদ

    * সিটি করপোরেশন বা ইউনিয়ন অফিস কর্তৃক ইস্যুকৃত পারিবারিক সম্পর্কের সার্টিফিকেট

    * আবেদনকারীর নিজের বা গ্যারান্টরের আর্থিক সামর্থ্য প্রমাণ করার জন্য তাঁর ব্যাংক স্টেটমেন্ট

    * আবেদন সংক্রান্ত ও অধ্যয়নের জন্য বিদেশে বসবাসের নিমিত্তে পিতামাতার অনাপত্তিপত্র (এনওসি)

    * পিতামাতার জাতীয় পরিচয়পত্র

    * বাংলাদেশ পুলিশ কর্তৃক প্রদত্ত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।

    * শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রমাণ সাপেক্ষে যাবতীয় সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট।

    এই নথিগুলো অবশ্যই বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ৩ মাসের মধ্যে নোটারিকৃত হতে হবে। আবেদনের সঙ্গে এগুলোর আসল ও ফটোকপি উভয়ই জমা দিতে হবে।

    * জাতীয়ভাবে স্বীকৃত যক্ষ্মা পরীক্ষা কেন্দ্র দ্বারা গত ৩ মাসের মধ্যে জারিকৃত যক্ষ্মা পরীক্ষার ফলাফল

    * ২ বছরের মধ্যে জারিকৃত ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সার্টিফিকেট (টোয়েফল বা আইইএলটিএস)

    * কোরিয়ান ভাষা দক্ষতার শংসাপত্র (দক্ষিণ কোরিয়া স্বীকৃত): কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা বা এই ভাষার প্রোগ্রামগুলোতে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

    ভিসা আবেদন জমা প্রদান
    আবেদনপত্রসহ যাবতীয় নথিপত্র নিয়ে কনস্যুলেটে যাওয়ার আগে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। এর জন্য https://www.g4k.go.kr/cipl/0100/login.do লিংকে গিয়ে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অতঃপর এ অ্যাকাউন্টের অধীনে নথিপত্র জমাদানের জন্য নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ের জন্য আবেদন করা যাবে। এই আবেদনের সময় প্রদানকৃত নাম, ফোন নম্বর, ই–মেইল ঠিকানা, পাসপোর্ট বা এনআইডি ভিসার আবেদনের সঙ্গে হুবহু মিল থাকতে হবে।

    মনোনীত নির্দিষ্ট দিনক্ষণের ব্যাপারে ফোন নম্বর ও ই–মেইল ঠিকানায় জানানো হবে।

    কনস্যুলেটের ঠিকানা: ৪, মাদানি অ্যাভিনিউ, বারিধারা, ঢাকা-১২১২ বাংলাদেশ

    ভিসার কাগজপত্র জমা দেওয়ার জন্য কনস্যুলেটরে যাওয়ার সময় প্রতি কার্যদিবসে (রোববার থেকে বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা।

    ভিসা সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণের আনুষঙ্গিক খরচ

    * চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে আবেদন জমা করার পর থেকে ৭ থেকে ১৫ দিন সময় লাগতে পারে। অবশ্য নথিপত্রে জটিলতা থাকলে এ সময় আরও প্রলম্বিত হতে পারে। এ সময় অনলাইনে ভিসার সর্বশেষ অবস্থা জানা যেতে পারে। তার জন্য যেতে হবে https://www.visa.go.kr/openPage.do?MENU_ID=10301- লিংকে।

    * ভিসা প্রস্তুত হয়ে গেলে তা ভিসা পোর্টাল, এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে প্রার্থীকে জানানো হবে। আর ভিসা সরবরাহের সময় প্রতি কার্যদিবসে বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টা।

    * ৯০ দিনের বেশি মেয়াদের একক প্রবেশাধিকার বিশিষ্ট ডি-২ ভিসার ফি ৬০ মার্কিন ডলার বা ৬ হাজার ৬০০ টাকা। দক্ষিণ কোরিয়ান দূতাবাস অনুসারে এখানে ডলারের নির্ধারিত বিনিময় হার মার্কিন ডলার প্রতি ১১০ বাংলাদেশি টাকা। কনস্যুলেট অফিসে ভিসার কাগজপত্র জমা দেওয়ার সময় এই ফি পরিশোধ করতে হবে।

    পড়াশোনা ও জীবনযাত্রার সম্ভাব্য খরচ
    বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যয়নের বিষয় ও ডিগ্রির পর্যায়ের ওপর ভিত্তি করে পড়াশোনার খরচ ভিন্ন হয়ে থাকে। তার মধ্যে ব্যাচেলর কোর্সগুলোতে প্রয়োজন হয় সাধারণত ৪৩ লাখ থেকে ৩ কোটি ৩৯ লাখ কোরিয়ান ওন। এই বাজেট ৩ লাখ ৭০ হাজার ১৯ থেকে ২৯ লাখ ১৭ হাজার ১২৫ টাকার (১ দক্ষিণ কোরিয়ান ওন = শূন্য দশমিক শূন্য ৮৬ বাংলাদেশি টাকা) সমান। আর স্নাতকোত্তরের জন্য বাজেট রাখতে হবে ৫০ লাখ ৭০ হাজার থেকে ৫ কোটি ৮ লাখ ওন। পরিমাণটি ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৮ থেকে ৪৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৮৫ টাকার সমতুল্য।

    জীবনযাত্রার খরচের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর হচ্ছে রাজধানী সিউল। অপর দিকে বুসান ও ইঞ্ছনের মতো শহরগুলোর নিত্যনৈমিত্তিক খরচ যথেষ্ট কম।

    দক্ষিণ কোরিয়ায় স্কলারশিপের সুবিধা
    অধ্যয়ন ও জীবনযাত্রার বাজেটের অর্থ সংকুলানের জন্য দেশটিতে রয়েছে পর্যাপ্ত স্কলারশিপের সুবিধা। ইয়নসেই ইউনিভার্সিটিতে স্নাতক প্রোগ্রামের জন্য পূর্ণ, অর্ধেক বা প্রতি সেমিস্টারের এক-তৃতীয়াংশ অর্থসহায়তার ব্যবস্থা রয়েছে।

    একইভাবে কোরিয়া ইউনিভার্সিটিও আংশিক বা সম্পূর্ণ অধ্যয়ন খরচ বহন করে থাকে।

    হ্যানিয়াং ইন্টারন্যাশনাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ারর্ডস অধ্যয়ন ফি ৭০, ৫০ বা ৩০ শতাংশ মওকুফ করে।

    বেশ কিছু বেসরকারি ও সরকারি প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন পর্যায়ে অধ্যয়নের জন্য পূর্ণ তহবিল প্রদান করে। তার মধ্যে স্যামসাং গ্লোবাল হোপ স্কলারশিপ প্রোগ্রাম পূর্ণ টিউশন ফি ছাড়াও আন্ডারগ্র্যাজুয়েটদের প্রতি সেমিস্টারে দেয় ৩৯ লাখ ওন (৩ লাখ ৩৫ হাজার ৫৯৮ টাকা)। গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের প্রতি সেমিস্টারে ৩৫ থেকে ৫০ লাখ ওন দেওয়া হয়। তহবিলটি প্রায় ৩ লাখ ১ হাজার ১৭৮ থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার ২৫৪ টাকার সমতুল্য।

    গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট উভয় পর্যায়ে পূর্ণ অর্থসহায়তা দেয়।

    খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ
    খণ্ডকালীন চাকরির জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে অবশ্যই ন্যূনতম এক সেমিস্টার শেষ করতে হবে। এই শর্তে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ছাত্রছাত্রীরা প্রতি সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা ও গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা ৩০ ঘণ্টা কাজ করতে পারবেন। প্রচলিত ডিগ্রি সম্পন্ন হওয়ার পর, যাঁরা থিসিসে কাজ করছেন, তাঁরাও সপ্তাহে ৩০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজের অনুমতি পান। লিপস্কলার অনুসারে, খণ্ডকালীন কিছু চাকরি ঘণ্টাপ্রতি মজুরি হলো—

    · * ক্যাশিয়ার: ৯ থেকে ১০ হাজার ওন

    * সেলস অ্যাসোসিয়েট: ১১ থেকে ১২ হাজার ওন

    * প্যাকেজ হ্যান্ডলার: ১৩ থেকে ১৪ হাজার ওন

    · * লেকচারার: ৫১ থেকে ৫৫ হাজার ওন

    · * প্রাইভেট টিউশন: ২৬ থেকে ২৮ হাজার ওন

    · * গবেষণা সহকারী: ১২ থেকে ১৩ হাজার ওন

    * প্রশাসনিক সহকারী: ৬ থেকে ৭ হাজার ওন।

    তথ্যসূত্র: ইউএনবি নিউজ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৫.৫–এ আইইএলটিএসে আবেদন উচ্চশিক্ষার কোরিয়ায়! দক্ষিণ শিক্ষা স্কলারশিপ
    Related Posts

    মাধ্যমিকের অসচ্ছল, এতিম ও দুস্থ শিক্ষার্থীরা পাবে সরকারের সহায়তা

    May 3, 2025

    চবিতে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিককে মারধরের হুমকি ছাত্রদল নেতার

    May 3, 2025
    JU

    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

    May 3, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    Naga-Shovita
    বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় নাগা-শোভিতাকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন!
    IMF
    আইএমএফ বেশি শর্ত দিলে সরে আসবে বাংলাদেশ
    Digital Marketing Mastery
    Top Online Courses for Digital Marketing Mastery
    Study Effectively for Exams
    How to Study Effectively for Exams: Top Proven Strategies
    Memorize Fast and Easily
    How to Memorize Fast and Easily: Proven Techniques
    Study Schedule for Students
    Daily Study Schedule for Students: Maximize Your Learning
    House Rental Checklist
    House Rental Checklist: Essential Things to Check
    Decorate Small Bedroom
    How to Decorate Small Bedroom for Maximum Space
    Gold Price
    এক লাফে ভরিতে ৩৫৭০ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম
    Fix a Leaking Tap
    How to Fix a Leaking Tap: Easy DIY Guide
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.