জুমবাংলা ডেস্ক : চলতি বছরের শুরু থেকে দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমতে থাকে। বয়ে যায় শৈত্যপ্রবাহ। ফলে শীতের তীব্রতা ছিল বেশি। জানুয়ারি মাস প্রায় শেষের পথে। বাকি দিনগুলোতেও তাপমাত্রা একই রকম থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
আবহাওয়াবিদদের মতে, আগামী দুই দিন রাতের তাপমাত্রা তুলনামূলক বেশি থাকবে, ঠাণ্ডা লাগবে দিনে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা থাকতে পারে; কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত চলতে পারে কুয়াশার দাপট। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
গত ১১ জানুয়ারি দেশের উত্তরের কিছু কিছু জেলায় শুরু হয় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, সাথে ঘন কুয়াশা আর উত্তরের হিম হাওয়ার দাপট। জানুয়ারির ২০ তারিখের পর শৈত্যপ্রবাহের বিস্তার বাড়তে থাকে। তীব্র ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে প্রায় পুরো দেশ।
দেশের বড় এলাকাজুড়ে তাপমাত্রা ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে সেটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদফতর। তাপমাত্রা ছয় থেকে আট ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করলে মাঝারি এবং আট থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।