বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : স্মার্টফোনে বিভিন্ন প্রয়োজনে নানা ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে ব্যাংকিং, বিল প্রদান, মেসেজিং, ছবি-ভিডিও এডিটিংসহ বিভিন্ন অ্যাপ ইনস্টল করেন ব্যবহারকারীরা। হ্যাকার বা সাইবার অপরাধীরা এসব অ্যাপের মাধ্যমে আড়ালে থেকে অনেক সময় ম্যালওয়্যার ছড়ায়।
সম্প্রতি একটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যাকডোর ম্যালওয়্যারের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকেরা। ম্যালওয়্যারটির নাম জ্যাম্যালিসিয়াস। এই ম্যালওয়্যার এরই মধ্যে গুগল প্লে স্টোর থেকে ৩ লাখের বেশি ডিভাইসে প্রবেশ করেছে। ফক্স নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
গবেষকদের মতে, ১৩টি অ্যাপের মাধ্যমে এ ম্যালওয়্যার ছড়ানো হচ্ছে। অ্যাপগুলো হলো স্টেপ কিপার: ইজি পেডোমিটার, ট্র্যাক ইওর স্লিপ, এসেন্সিয়াল হরোস্কোপ ফর অ্যান্ড্রয়েড, থ্রিডি স্কিন এডিটর ফর পিই মেইনক্রাফট, লোগো মেকার প্রো, অটো ক্লিক রিপিটার, কাউন্ট ইজি ক্যালোরি ক্যালকুলেটর, সাউন্ড ভলিউম এক্সটেন্ডার, লেটার লিংক, নিউমেরোলজি: পারসোনাল হরোস্কোপ অ্যান্ড নাম্বার প্রেডিকশনস, সাউন্ড ভলিউম বুস্টার, অ্যাস্ট্রোলজিকাল নেভিগেটর: ডেইলি হরোস্কোপ অ্যান্ড ট্যারোট, ইউনিভারসাল ক্যালকুলেটর।
কোমরের নিচে এইরকম টোল সাদৃশ্য চিহ্ন রয়েছে? তাহলে যা ঘটবে আপনার সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা বলছেন, ২০২০ সালের মাঝামাঝি থেকেই এ অ্যাপগুলো ব্যবহারকারীরা ডাউনলোড করে আসছেন। আর সে সময় থেকেই জ্যাম্যালিসিয়াস ম্যালওয়্যার ব্যবহারকারীদের ডিভাইসের ক্ষতি করে চলেছে। তাই অ্যাপ ডাউনলোড ও ইনস্টলের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত সবার।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।