বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : অনেকেই স্মার্টফোন, ডেস্কটপ, ল্যাপটপে অনেক বেশি ব্রাইটনেস দিয়ে রাখেন। আবার অনেকে কমিয়ে রাখেন। তবে স্মার্টফোনে সর্বোচ্চ কত ব্রাইটনেস দেওয়া ভালো জানেন কি? ব্রাইটনেস অনেক বাড়িয়ে রাখা কিন্তু ফোনের জন্য ভালো নয়। এতে ব্যাটারির চার্জ অনেক বেশি শেষ হয়। এছাড়াও কম রাখলেও অনেক সমস্যা হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কত ব্রাইটনেস রাখতে হবে স্মার্টফোনে।
অনেকে মনে করেন ফোনের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা চোখের জন্য ভালো। কেউ আবার ভাবেন, মোবাইল ফোনের ব্রাইটনেস সব সময় বাড়িে রাখা উচিত। যাতে চোখের উপর বাড়তি চাপ না পড়ে! তবে বিশেষজ্ঞরা এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট কোনো মত দিতে পারেননি। কারণ ফোনের ব্রাইটনেস সেট করার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম নেই।
তবে চোখের জন্য ভালো হয় এজন্য স্মার্টফোনের ব্রাইটনেস ৫০ শতাংশের মধ্যে রাখতে পারেন। এছাড়াও অটো মোড ব্যবহার করতে পারেন। এতে দিন বা রাতের আলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্মার্টফোনের ব্রাইটনেস অটো সেট হয়ে যাবে।
অন্ধকারে ফোন বেশি ব্যবহার না করাই ভালো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ফোনের ব্রাইটনেস সব সময় আশেপাশের আলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সেট করা উচিৎ। অর্থাৎ বাইরে বেরোলে ব্রাইটনেস বেশি, ঘরে থাকলে কম।
এছাড়াও ফোন বা ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ কেনার সময় এর ডিসপ্লে এবং তার নেট উজ্জ্বলতা সম্পর্কে জেনে নিন। বর্তমানে সব স্মার্ট গ্যাজেটে অ্যামোলেড ডিসপ্লে দেওয়া হয়। যা খুব স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করা যায়। এমনকি ব্রাইটনেসও থাকে চোখ সহনীয়। এছাড়াও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলেন, স্মার্টফোনের সর্বোচ্চ ৩০০-১৫০০ নিট হওয়া ভালো। ল্যাপটপে ২০০-৬০০ নিট ও ডেস্কটপ মনিটরের জন্য সর্বোচ্চ ১০০-৫০০ নিট পর্যন্ত ভালো।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।