লাইফস্টাইল ডেস্ক : বোতলে একটি জীবিত বা মৃত সাপ রেখে তাতে চাল, গম বা অন্যান্য শস্যের সঙ্গে অ্যালকোহল যোগ করা হয়। সেই মিশ্রণ কয়েক মাস পর্যন্ত গাঁজন প্রক্রিয়ায় রাখা হয়। এর সাথে ফরমালডিহাইডও যোগ করা হয়। নিউজ ১৮
চীন ছাড়াও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার উত্তর কোরিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, জাপান এবং কম্বোডিয়া জুড়ে তৈরি হয় এই স্নেক ওয়াইন। হুইস্কি রেইডার্স
বলা হয় কুষ্ঠ রোগ, অতিরিক্ত ঘাম, চুল পড়া, শুষ্ক ত্বকের চিকিৎসা হয় এই ওয়াইন দিয়ে। এই ওয়াইনকে টনিক হিসেবে দেখা হয়। ইয়াহু
এটি পশ্চিম চীনের কোনও এক রাজবংশের লোকজন প্রথম প্রস্তুত করেছিল। এরপর থেকে খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এটি। এই ওয়াইন সাধারণত ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। টাইমস নাউ
ভিয়েতনামে সাপকে উষ্ণতা এবং পুরুষত্বের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেই কারণে স্নেক ওয়াইন ভিয়েতনামে বেশ জনপ্রিয়। সুইস ইনফো
কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্নেক ওয়াইনে ব্যথা নাশককারী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন করেন, এটি পান করা নিরাপদ কিনা? বিশেষজ্ঞরা বলেন, এর উত্তর ‘হ্যাঁ’। এই ওয়াইন প্রস্তুতে ইথানল ব্যবহার করা হয়। ফলে সাপের বিষ কেটে যায়। ডয়চে ভেলে
সাধারণত এই ওয়াইন প্রস্তুত করতে অতিরিক্ত বিষাক্ত সাপ ব্যবহার করা হয় না। তবে এ নিয়েও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কারণে স্নেক ওয়াইন পান করা বিপদজনক হতে পারে কিছু ক্ষেত্রে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।