সব বাচ্চাই খেয়ে ফেলেছে টেংরা-ছখিনা

কুমির

জুমবাংলা ডেস্ক : গত চার বছর ধরে শতাধিক বাচ্চা এসেছে বরগুনার তালতলীর সোনাকাটা বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের কুমির টেংরা ও ছখিনার ঘরে। কিন্তু বড় এ কুমির দুটিকে বাচ্চা থেকে আলাদা করার ব্যবস্থা না থাকায় সবই খেয়ে ফেলেছে তারা।

কুমির

সংস্কারের অভাবে বেহাল দশা বরগুনার তালতলী সোনাকাটা বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের। ভাঙা বেষ্টনী দিয়ে বেরিয়ে গেছে হরিণ, শুকর ও মেছোবাঘ। চার বছর ধরে ডিম দিয়ে এলেও কুমিরের একটি বাচ্চাও বাঁচানো যায়নি। এতে আগ্রহ হারাচ্ছেন দর্শনার্থীরা।

এ ছাড়া ভাঙা বেষ্টনী দিয়ে বেরিয়ে গেছে শুকর ও মেছোবাঘ ও ৯টি হরিণ। এতে দর্শনার্থীরা হতাশ। অন্যদিকে প্রকৃত উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে ব্যর্থ বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রটি।

ফরেস্ট গার্ড মো. আবদুস সাত্তার বলেন, বন্যপ্রাণীর যতগুলো বেষ্টনী আছে তার বেশির ভাগেই প্রাণী নেই।

বরগুনা বনবিভাগের বিট কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসেন বলেন, এখানে চলাচলের সুবিধার্থে রাস্তাঘাট সংস্কার করা জরুরি।

রাতে ব্রা পরে ঘুমালে যা ঘটবে

বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রটি সংস্কারে একটি প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। অনুমোদন হলে এটি সংস্কার করা হবে বলে জানান বরগুনা তালতলীর রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান।

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বরগুনার তালতলীর টেংরাগিরি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ৪ হাজার ৪৮ হেক্টর জমিতে বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রটি ২০১৩ সালে নির্মাণ করে বনবিভাগ।