জুমবাংলা ডেস্ক : সবজির বাজারে স্বস্তি ফিরলেও মাছ-মাংসের বাজার চড়া। গরুর মাংসের দাম নির্ধারণ করা হলেও মানছেন না বিক্রেতারা। আলুর দাম বাড়লেও সব ধরনের সবজির দাম নিম্নমুখি। স্থিতিশীল আছে মশলাসহ ডাল ও ছোলার দাম।
বাজারে শীতকালীন সবজিও যেমন আছে তেমনি গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহও বেশ। দামেও ফিরেছে স্বস্তি। আলুর দাম বাড়লেও কমেছে পেঁয়াজ, কাঁচামরিচের দর।
ব্যবসায়ীরা জানান, আলুর দামটা বেড়ে গেছে। পাইকারিতে বর্তমানে আলু ৪০ টাকা, আমাদের ৪৫ টাকা বিক্রি করতে হয়। অন্যান্য সবজির দাম অনেক কমেছে।
ছুটির দিনে আবারও অস্থির মাংসের বাজার। নির্ধারণ করে দেয়া দাম মানছেন না মাংস ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮শ’ টাকায়। আর খাসির মাংসের দর উঠেছে ১২শ’ টাকায়। ব্রয়লার মুরগী প্রতি কেজি ২৩০ আর সোনালি বিক্রি হচ্ছে সাড়ে তিনশ’ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা জানান, বড় বড় কোম্পানিরা সিন্ডিকেট করে মুরগী পালে। গৃহস্থের হাতে কোনো ব্যবসা নাই। যে গরু আমরা ৮০ হাজার টাকায় কিনেছি সেই গরু ৯০-৯৫ হাজার টাকায় আমাদের কিনতে হচ্ছে।
এদিকে, সব ধরনের মাছের দামও ঊর্ধ্বমুখি। চাষের মাছ কেজি প্রতি চার থেকে ৫শ’ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইলিশের কেজি উঠেছে ২০০০ টাকায়।
ভোক্তারা জানান, মধ্যবিত্তের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে, নাই বলে চলে। তাই মাছের বাজারে ক্রেতাও কম।
তেল, ডাল, ছোলাসহ সব ধরনের মসলার দাম স্থিতিশীল আছে। বেশ কিছুটা কমছে জিরার দাম। দোকানিরা জানান, ডাল-ছোলার দাম আগের দামেই আছে। জিরা ছিল ১২শ’ টাকা সেই জিরা এখন ৭ টাকা কেজি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।