স্পোর্টস ডেস্ক : কয়েকটি ক্লাবের নাম শোনা যাচ্ছিল, ঘুরেফিরে আসছিল ইন্টার মিয়ামির কথা। সব আলোচনা থেমেছে। অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া ফিরেছেন শৈশবের ক্লাবে। ১৯৯২ সালে মাত্র ৪ বছর বয়সে রোজারিও সেন্ট্রালের হয়ে মাঠে নেমেছিলেন এই উইঙ্গার। ইউরোপে ১৮ বছরের যাত্রা শেষে ফিরেছেন আবার সেখানে।
ইউরোপের বিখ্যাত সব ক্লাবে খেলা ডি মারিয়া শিকড়ে ফিরে বলেছেন, ‘এখনও অনেক গল্প লেখা বাকি।’ আর্জেন্টাইন প্রিমেরা ডিভিশনের ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রাল বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে তার ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এক ভিডিওতে ছোট্ট ডি মারিয়ার লম্বা যাত্রার গল্প শুনিয়েছে রোজারিও। ক্লাবের হয়ে খেলা ডি মারিয়া, আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি হয়ে ওঠা এবং আবার স্বদেশের ক্লাবে ফেরা—সবটা আছে ভিডিওতে। এক মিনিট ১০ সেকেন্ডের ভিডিও ক্যাপশনে রোজারিও লিখেছে, ‘আমাদের একসঙ্গে গল্প লেখার জন্য আরও পৃষ্ঠা বাকি।’ সেই গল্প লেখা শুরু হবে আগামী মৌসুম থেকেই।
ডি মারিয়া তবে এখনই আর্জেন্টিনায় ফিরে যাচ্ছেন না। পর্তুগালের ক্লাব বেনফিকা তাকে ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার অনুরোধ জানিয়েছে। সাড়া দিয়েছেন আর্জেন্টাইন উইঙ্গার। পর্তুগিজ ক্লাবটি এক বিবৃতি দিয়ে নিশ্চিত করেছে, ক্লাব বিশ্বকাপে খেলছেন ডি মারিয়া। এরপর ফিরবেন রোজারিও সেন্ট্রালে।
ডি মারিয়া রিয়াল মাদ্রিদে খেলেছেন দীর্ঘদিন। এরপর প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ফরাসি ক্লাব পিএসজি এবং ইতালির জুভেন্টাসে খেলেছেন। ২০২৩ সালে ফিরেছিলেন বেনফিকাতে। এবার শিকড়ে।
নিজের জন্মস্থান আর্জেন্টিনার রোজারিও শহরের স্থানীয় ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রালে ৪ বছরে যান ডি মারিয়া। এরপর ক্লাবটির ইয়ুথ টিমে খেলেছেন ২০০৫ সাল পর্যন্ত। পরের দুবছর খেলেন ক্লাবটির সিনিয়র দলে। এরপর পাড়ি জমান ইউরোপের বেনফিকায়। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
মাইগ্রেন ও সাইনাস মাথাব্যাথার পার্থক্য: কোনটি কীভাবে চিনবেন?
বেনফিকার পর ইউরোপ যাত্রায় বড় বড় নাম যুক্ত হয়েছে ডি মারিয়ার সঙ্গে। রিয়াল মাদ্রিদে খেলেছেন দীর্ঘদিন। এরপর প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ফরাসি ক্লাব পিএসজি এবং জুভেন্টাসে খেলেছেন। এরপর ২০২৩ সালে ফিরেছিলেন বেনফিকাতে। ২ বছরের চুক্তি শেষে ইউরোপের পাঠও চুকালেন রোজারিওর ছেলে ডি মারিয়া।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।