Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সোমালিয়ান জলদস্যু যখন অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি
    আন্তর্জাতিক

    সোমালিয়ান জলদস্যু যখন অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি

    March 13, 20247 Mins Read

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : লোহিত সাগর ও আরব সাগরের নীল জলরাশির সমুদ্র ঘেঁষে অবস্থিত পৃথিবীর অন্যতম দস্যুরাষ্ট্র সোমালিয়া। হর্ন অব আফ্রিকার এ দেশের নামটুকু শোনামাত্র মানসপটে ভেসে ওঠে পণ্য পরিবাহী জাহাজ লুটপাট, নাবিকদের অপহরণ, মুক্তিপণ আদায় কিংবা অতর্কিত হামলা, গোলাবর্ষণসহ দুর্ধর্ষ সব কর্মকাণ্ডের ভয়ংকর চিত্রপট। অথচ এক সময় শান্তি ও সমৃদ্ধিতে আফ্রিকার সুইজারল্যান্ড নামে পরিচিত ছিল দেশটি।

    Advertisement

    Somalian

    সোমালিয়ার পশ্চিমে ইথিওপিয়া, উত্তর-পশ্চিমে জিবুতি, উত্তরে এডেন উপসাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর ও দক্ষিণ-পশ্চিমে কেনিয়া। মালভূমি, সমভূমি ও উচ্চভূমি নিয়ে সোমালিয়া গঠিত। দেশটির আবহাওয়া মূলত উষ্ণ, কদাচিত বৃষ্টি হয়। সোমালিরা মূলত মুসলিম ধর্মাবলম্বী। সুদূর অতীতে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল এটি। মধ্যযুগে বেশ কয়েকটি সোমালি সাম্রাজ্য আঞ্চলিক বাণিজ্যের নেতৃত্ব দিত। এর মধ্যে আজুরান সাম্রাজ্য, আদেল সালতানাত, ওয়ারসাংগালি সালতানাত ও গেলেদি সালতানাত উল্লেখযোগ্য।

    সোমালিয়ার ইতিহাস

    প্রাচীনকালে সোমালিয়া ছিল একটি জরুরি বাণিজ্যিক কেন্দ্র। মধ্যযুগে বেশ কয়েকটি সোমালি সাম্রাজ্য আঞ্চলিক বাণিজ্যের নেতৃত্ব দিত। এর মধ্যে আজুরান সাম্রাজ্য, আদেল সালতানাত, ওয়ারসাংগালি সালতানাত ও গেলেদি সালতানাত উল্লেখযোগ্য। ষাটের দশকে ‘আধুনিক সোমালিয়া’র কাহিনী ছিল স্বাধীনতা, সমৃদ্ধি ও গণতন্ত্রের।

    তবে ১৯৬৯ সালে দেশটির দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট আলী শারমার তারই দেহরক্ষীদের হাতে নিহত হন এবং সোমালিয়া পার্লামেন্টের স্পিকার মুখতার মোহামেদ হুসেইন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেন। তবে ছয় দিনের মাথায় জেনারেল সিয়াদ বারের নেতৃত্বে সংঘটিত হয় এক সামরিক অভ্যুত্থান। মূলত তখনই অবসান ঘটে সোমালিয়ার গণতান্ত্রিক যুগের। দেশটিতে সামরিক স্বৈরাচারী শাসন চলে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত।

    সামরিক স্বৈরাচারী শাসনের সময়েই দেশটিতে শুরু হয় গৃহযুদ্ধ। ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দেশটির সমাজ। লাখ লাখ মানুষ সর্বস্ব হারিয়ে আশ্রয় নেয় উদ্বাস্তুশিবির অথবা প্রতিবেশী বিভিন্ন দেশে। অনেকে শরণার্থী হয়ে চলে যায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। এরপর থেকেই উথান হয় সোমালিয়ার উপকূলে জলদস্যুতা।

    সোমালিয়ান জলদস্যুতার কারণ

    লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগরের কারণে মিশর ও ভারতের সাম্রাজ্যের মধ্যে নৌ-বাণিজ্যের পথ সংযুক্ত হওয়ার কারণে সোমালিয়ায় প্রাচীনকাল থেকেই জলদস্যুতা ছিল। রোমান সাম্রাজ্য (মিশরকে সংযুক্ত করার পর) এই বিশাল নৌ বাণিজ্য রক্ষার জন্য লোহিত সাগর জুড়ে সামরিক ফাঁড়ি স্থাপন করে। ফলস্বরূপ সোমালিয়ার নিজেরই একাধিক বাণিজ্য শহর ছিল।ফলে জলদস্যুতা এবং হানাদারদের বিপদ সত্ত্বেও বাণিজ্যের উন্নতি হয়েছিল। ইথিওপিয়া এবং সোমালিয়ায় বৈরী উপজাতি থাকা সত্ত্বেও তাদের অভ্যন্তরীণ অঞ্চল থেকে হাতির দাঁত, গন্ধরস এবং অন্যান্য আফ্রিকান পণ্য রফতানি করেছিল।

    সোমালিয়ানরা পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র জাতিগুলির মধ্যে একটি যারা ক্রমাগত দুর্ভিক্ষ, দারিদ্র্য এবং রাজনৈতিক অনৈক্যের সাথে জীবন অতিবাহিত করছে। এডেন উপসাগর বাণিজ্য জাহাজের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান কারণ এটি ভারত মহাসাগর এবং ভূমধ্যসাগরের মধ্যে বাণিজ্যের জন্য অনুমতি দেয়। জাহাজের এই ট্র্যাফিক এখান থেকে বড় বড় মাছ ধরে নিয়ে চলে যেতো। এই এলাকার জেলেরা যে কারণে মাছ পেতো না ও বেকার হয়ে পড়েছিল এবং প্রতিশোধ হিসাবে এই জাহাজগুলিতে আক্রমণ শুরু করেছিল।

    ১৯৮৬ থেকে সোমালিয়ান বিপ্লবের সময় শুরু হয়ে আজ পর্যন্ত এখানে গৃহযুদ্ধ চলছে। গৃহযুদ্ধে জড়িত ও বিদ্রোহী বাহিনী দ্বারা বিভক্ত জাতিকে নিয়ে এই সন্ত্রাসীরা তাদের যুদ্ধে অর্থায়নের জন্য এডেন উপসাগরে জলদস্যুতা শুরু করে। বেআইনিভাবে যে সমস্ত ইউরোপীয় জাহাজ সোমালিয়ার সমুদ্র উপকূল থেকে মাছ ধরত এবং বর্জ্য ফেলত, তাদেরকে বিতাড়িত করতে সোমালিয়ান উপকূলবাসী ট্রলার এবং স্পিডবোট নিয়ে নিজেরাই সাগরে নেমে পড়ে।

    তবে এসব জাহাজগুলিকে তারা তাড়াতেও পারছিলেন না এবং শুল্কও বসাতে পারছিলেন না। এমন পরিস্থিতিতে বর্জ্য ফেলতে আসা কিছু জাহাজকে আটকে ফেলে ঐ উপকূলবাসী সোমালিয়ানরা। এর পর থেকে তাদের মনে জলদস্যুতার নতুন ধারণার জন্ম হয়।এরকম ধারণা থেকে কতিপয় জেলে হাতে অস্ত্র তুলে নেন। আর এর থেকেই আধুনিক যুগের সোমালিয়ান জলদস্যুদের উত্থান।

    সমুদ্রে মাছ ধরার সুবাদে জেলেরা সাগরের আদ্যোপান্ত জানত। আর তাদের সাথে যোগ দেয় সোমালিয়ান কিছু কোস্ট গার্ড বা সেনাবাহিনী। এদের সমন্বয়ে জলদস্যু দল তৈরি হয়।

    জলদস্যুরা আজও বিদ্যমান এবং তাদের ক্ষমতা বেড়ে চলছে, তাদের জলদস্যুতা ছড়িয়ে পড়ছে ভারত পর্যন্ত। যেহেতু সোমালিয়ায় কোনো একক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নেই, তাই ‘সোমালি জলদস্যু’ শব্দটি যে কোনো সন্ত্রাসী ও বিদ্রোহী বাহিনীকে বোঝাতে পারে। যদিও সবচেয়ে শক্তিশালী বলে মনে করা হয় আল-শাবাব বাহিনীকে যার সেনাবাহিনীর সেনা সংখ্যা প্রায় ১৫,০০০ । ২০১১ সালে তারা দখল করে নিয়েছে সোমালিয়ার দক্ষিণ দিকের অর্ধেক।

    এসব সন্ত্রাসী ও বিদ্রোহী বাহিনীদের জনগণের উপর আরো ভালো নিয়ন্ত্রণ রয়েছে ফলে সোমালিয়ায় সহিংসতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে এবং সোমালিয়াকে বিশ্বের সবচেয়ে অস্থিতিশীল সরকারগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে। যদিও জলদস্যুতা একটি অপরাধ তবুও এর মাধ্যমে প্রচুর অর্থের যোগান হয়।কারণ জলদস্যু বাহিনীগুলো আন্তর্জাতিক ক্র্যাকডাউন থেকে কোনো না কোনোভাবে বেঁচে গেছে আর তাদের শীঘ্রই যে কোনো সময় মারা যাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

    জলদস্যুতা বৈধ না অবৈধ

    জলদস্যুতাকে আমরা সাধারণত অবৈধ পেশা হিসেবেই ধরি।কিন্তু সোমালিয়ায় এ পেশা এতই আকর্ষণীয় যে ওখানকার মানুষ স্বপ্ন দেখে জলদস্যু হওয়ার।এ কারণে সোমালিয়ায় এ পেশাটি বৈধ।এর কারণ হিসেবেও তারা বলে যে বিদেশী জাহাজগুলো দ্বারা অবৈধভাবে মাছ ধরা এবং বর্জ্য ফেলার বিরুদ্ধে লড়াই করতে তারা জলদস্যুতা করছে।এসব কারণে বহু অল্প বয়সী ছেলেমেয়েরাও জলদস্যুদের দলে যোগ দিতে শুরু করে।

    অবশ্য এই অভিযোগগুলো বেশ গ্রহণযোগ্য । কারণ জাতিসংঘ অনুমান করে যে ইউরোপ এবং এশিয়া থেকে অবৈধ মাছ ধরার কোম্পানিগুলো বছরে সোমালি উপকূলরেখা থেকে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি হলুদ টুনা লুট করে । এছাড়া জাহাজ থেকে নিঃসৃত বর্জ্য সাগরের পানি দূষিত করছে। আর এসব বর্জ্য সোমালিয়ার উপকূলে গিয়ে জড়ো হয়ে উপকূল ভরে ফেলছে। তাই নিজেদের এলাকা তথা পরিবেশ দূষণ রোধে বর্জ্য নিঃসরণকারী এসব জাহাজের বিরুদ্ধে এটা একটা প্রতিবাদ। এদিক থেকে বিবেচনা করলে সোমালিয়ান জলদস্যুরা বৈধ কাজ করছে। মূলত উভয় পক্ষই এসব অপরাধ নিজেদের স্বার্থে করছে। ক্ষেত্র বিশেষে কখনও তা হয়ে ওঠে বৈধ আবার কখনো হয়ে যায় অবৈধ।

    অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি

    সেমালিয়াতে জলদস্যুতা এখন বিশাল বাণিজ্যে পরিণত হয়েছে। অন্যান্য দেশে থাকা সোমালিরা এই ব্যবসায় বিপুল পরিমাণে বিনিয়োগ করেও থাকে। অভিযোগ রয়েছে সোমালিয়ার সেনাবাহিনী, কোয়ালিশন সরকারের মন্ত্রি ও নেতারা এমন কি অন্যান্য দেশের বড় বড় ব্যাবসায়ি এই লুটের টাকার ভাগ পেয়ে থাকে।

    ধারণা করা হয়, জলস্যুদের মুক্তিপণের অর্থায়নে সেখানে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে ঘটছে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার। গড়ে উঠছে বিলাসবহুল হোটেল। দেশটির অন্যান্য অংশ থেকেও বিনিয়োগকারীরা সেখানে অর্থ খাটাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, জলদস্যুতা এখন সোমালিয়ার অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি।

    শুরুতে জাহাজ জিম্মির ক্ষেত্রে কিছু অস্ত্র ও মাছ ধরার নৌকা ব্যবহৃত হলেও পরবর্তীতে মুক্তিপণ থেকে অর্থ অর্জনের পাশাপাশি অভিজ্ঞতার সাথে সাথে সোমালিয়ান জলদস্যুরা স্পিডবোট, ট্র্যাকিং ডিভাইস এবং আরো শক্তিশালী অস্ত্র ব্যবহার করছে।

    সোমালিয়ান জলদস্যুদের জাহাজ লুট আর অপহরণের যত ঘটনা

    ১৯৯৫ সাল
    ১৯৯৫ সালে উপকূলে অবৈধ জাহাজের অনুপ্রবেশ রোধে চলছে নজরদারি। নিত্যদিনের মতোই বসে কঠোর পাহাড়া। স্থানীয় জেলেদেরই কয়েকটি দল পালাক্রমে পালন করে এ দায়িত্ব। কিছুক্ষণ পর অদূরে একটি জাহাজ ভেসে থাকতে দেখে জেলেরা। ঝটপট জাহাজটিকে ঘিরে ফেলে তারা। জেলেদের কোটরাগত বিবর্ণ চোখ আর শুকনো চোয়ালের মুখাবয়ব দেখে ঘাবড়ে যায় নাবিকরা। পরে মূল্যবান অর্থসামগ্রীর বিনিময়ে প্রাণে বেচে যান তারা। সেদিনের সেই ছোট্ট ঘটনাই মোড় নেয় আধুনিক জলদস্যুতায়।

    ২০০৫ সাল
    ২০০৫ সালে এমভি ফাইস্টি নামে একটি পেট্রোলিয়াম গ্যাস ট্যাঙ্কার ছিনতাই করে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। হংকং ভিত্তিক কোম্পানির জাহাজটির মালিক পরবর্তীতে তিন লাখ ১৫ হাজার ডলার দিয়ে মুক্ত করে তা। এমনটাই জানায় জাতিসংঘ। একই বছর এমভি স্যামলো নামে অন্য আরেকটি জাহাজ আটক করে জলদুস্যরা। জাহাজটি জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সুনামি দুর্গতদের জন্য খাবার নিয়ে মোম্বাসা, কেনিয়ার থেকে বোসাসো যাচ্ছিলো। এ ঘটনার ১০০ দিন পর মুক্তিপণ ছাড়াই জাহাজটি ছেড়ে দেয় দস্যুরা।

    এখানেই শেষ নয় কয়লার কার্গো নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে তুরস্কের দিকে যাচ্ছিলো এমভি পানজিয়া নামের একটি জাহাজ। সোমালিয়া উপকূল থেকে ৯০ নটিক্যাল মাইল দস্যুদের কবলে পড়ে এটি। পরবর্তীতে কেনিয়ার মোম্বাসায় জলদস্যুদের প্রতিনিধির কাছ থেকে সাত লাখ ডলার মুক্তিপণ দিয়ে জাহাজটি ছাড়িয়ে নেয় ইউক্রেন ভিত্তিক কোম্পানিটি।

    ২০০৭ সাল
    ২০০৭ সালে স্বংয়ক্রিয় অস্ত্রের সাহায্যে ছয় কেনীয় ও শ্রীলঙ্কানসহ মোট ১২ জনের একটি জাহাজ দখল করে তারা। এরপর ২৭ ফেব্রুয়ারি সোমালির কোস্টগার্ডের সদস্যরা জাহাজটি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চালালে ব্যর্থ হন তারা। উল্টো প্রাণ হারান দুই কোস্টগার্ড। একই বছর মে মাসে ১০ জন চীনা, ২ তাইওয়ানী ও ২ ফিলিপিন্সের নাগরিকসহ একটি মাছ ধরার জাহাজ আটক করে জলদস্যুরা। এদের ভেতর এক চীনা নাগরিককে হত্যা করে তারা। কারণ মালিক পক্ষ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দেখা করতে ব্যর্থ হয়। জলদস্যুদের এই ভয়াল থাবা থেকে রক্ষা পায়নি তানজানিয়া, ডেনমার্ক, গ্রিস, জাপান ও উত্তর কোরিয়াসহ অন্যান্য দেশের জাহাজ।

    ২০০৮ সাল
    ২০০৮ সালে সোমালিয়ার উপকূলবর্তী ভারত মহাসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের ওপর একের পর এক আক্রমণ চালায় জলদস্যুরা। এই সোমালি জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হয়ে ৪৭ দিন আটক ছিলেন একজন জাহাজের ক্যাপ্টেন। অবশেষে ছয় লাখ ৭৮ হাজার ডলারের বিনিময়ে মুক্তি পান ওই ক্যাপ্টেন ও তার জাহাজ। ২০০৯ ও ছিল তাদের রমরমা ছিনতাইয়ের সময়।

    ২০১০ সাল
    ২০১০ সালের ৮ মে আরব সাগরের গালফ অব এডেনে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়ে জার্মান অয়েল ট্যাংকার মারিডা মারগারিটা। জাহাজের ২২ ক্রুর দুজন ছিলেন বাংলাদেশি। তাদের একজন সে সময়ের প্রধান কর্মকর্তা জাফর ইকবাল, অন্যজন দ্বিতীয় প্রকৌশলী গিয়াস উদ্দিন আজম খান। প্রায় সাড়ে সাত মাস জিম্মি থাকার পর ওই বছর ২৮ ডিসেম্বর সাড়ে ৩৮ কোটি টাকার বিনিময়ে তারা মুক্তি পান।

    বিয়ের ছবি প্রকাশ করে মীরা লিখলেন, সব জন্মেই তোমাকে চাই

    ২০১৭ সাল
    ২০১৩ সালে জাতিসংঘ, ন্যাটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বেশকিছু দেশের কঠোর হস্তক্ষেপ ও দমন নীতির পর সোমালীয়দের দস্যুবৃত্তি কমে আসে অনেকটা। তবে, ২০১৭ সালের মার্চ মাসে জ্বালানিবাহী ট্যাংকার এরিস আক্রমণের মাধ্যমে পাঁচ বছর পর আবারও বড়সড়ো কোনো হামলা করে তারা। চলতি বছর জানুয়ারিতে ইরানের পতাকাবাহী একটি মাছ ধরার জাহাজ অপহরণ করে সোমালিয়ার দস্যুরা। সেখানে ১৭ জন ইরানি নাগরিক ছিলেন। একই মাসে ইরানের পতাকাবাহী আরেকটি মাছ ধরার জাহাজ এফভি আল নাঈমিতে ১১ জন সশস্ত্র জলদস্যু আক্রমণ করে ১৯ জন ক্রু সদস্যকে জিম্মি করে। তারা সবাই পাকিস্তানের নাগরিক। পরবর্তীতে ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ আইএনএস সুমিত্র উদ্ধার করে জিম্মিদের।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অন্যতম অর্থনীতির আন্তর্জাতিক চালিকাশক্তি জলদস্যু যখন সোমালিয়ান সোমালিয়ান জলদস্যু
    Related Posts
    Trump

    ট্রাম্পকে সংযত হওয়ার আহ্বান ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    June 20, 2025
    Khameni

    যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সাহায্য চাওয়া ইসরায়েলের দুর্বলতার প্রমাণ: খামেনি

    June 20, 2025
    Israel Damage

    ইসরায়েলে আরো এক ঝাঁক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

    June 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Xiaomi 14T: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Xiaomi 14T: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    OnePlus Ace 3V: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    OnePlus Ace 3V: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    LG OLED evo G10 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    LG OLED evo G10 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Infinix Zero Book Ultra: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Infinix Zero Book Ultra: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Tecno Phantom X2 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Tecno Phantom X2 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Realme Narzo N65 5G: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Realme Narzo N65 5G: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Best Places to Visit in Bangladesh: Sundarbans Mangrove Forest

    Best Places to Visit in Bangladesh: Sundarbans Mangrove Forest

    ঘুমানোর আগের রুটিন

    ঘুমানোর আগে এই ৫টি কাজ করলে বদলে যাবে আপনার জীবন

    খালি পেটে গরম পানি

    সকালে খালি পেটে গরম পানি পান করলে শরীরে যা ঘটে

    বিবাহিত জীবনের গোপন সত্য

    বিয়ের ১০ বছর পর স্ত্রীর কাছে শোনা এক সত্য বদলে দিল সবকিছু

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.