লাইফস্টাইল ডেস্ক : শারীরিক ঘনিষ্ঠতা মানে শুধু শারীরিক স্পর্শ নয়, এটি একটি ছন্দময় সম্পর্কের বহিঃপ্রকাশ। ভালোবাসার এই সংবেদনশীল অভিজ্ঞতাকে আরও অর্থবহ করে তোলে সঠিক বোঝাপড়া ও মানসিক সংযোগ। তবে প্রশ্ন হলো—এই অভিজ্ঞতায় সঙ্গী-সঙ্গিনীর উচ্চতার পার্থক্য কতটা প্রভাব ফেলে?
বিশেষজ্ঞদের মতে, উচ্চতার পার্থক্য কখনও হতে পারে সুবিধাজনক, আবার কখনও অসুবিধার কারণ। বিশেষত, যারা কোমল ও সংবেদনশীল ঘনিষ্ঠতা পছন্দ করেন, তাদের জন্য উচ্চতার তারতম্য কিছুটা অসুবিধাজনক হতে পারে। কারণ এই ধরনের ঘনিষ্ঠতায় মানসিক সংযোগ ও চোখের ভাষা তাৎক্ষণিক ভূমিকা রাখে। বেশি উচ্চতার ব্যবধান হলে এই সংযোগ ক্ষীণ হতে পারে।
অন্যদিকে, যারা একটু রোমাঞ্চকর ও নিয়ন্ত্রক ভূমিকায় থাকতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য সঙ্গীর উচ্চতা তুলনায় কম হওয়া অনেক সময় সুবিধাজনক হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ কিছু ভঙ্গিমায় ঘনিষ্ঠ হওয়ার সময় উচ্চতার পার্থক্য সহায়ক হতে পারে বলেও মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সবশেষে বলা যায়, উচ্চতার পার্থক্য ঘনিষ্ঠতার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে—তবে তা একেবারে ব্যক্তিনির্ভর বিষয়। সকল সম্পর্কেই একসাথে মানসিক ও শারীরিক সংযোগই মুখ্য, উচ্চতা নয়। তাই বিষয়টি একেক দম্পতির ক্ষেত্রে একেকভাবে কাজ করতে পারে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।