Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সততার সর্বোচ্চ দৃষ্টান্ত মহানবী (সা.)
    ইসলাম ধর্ম

    সততার সর্বোচ্চ দৃষ্টান্ত মহানবী (সা.)

    February 9, 20255 Mins Read

    ধর্ম ডেস্ক : সত্য ও সততা মানবজীবনে পরম প্রার্থিত গুণ। ইসলাম মানুষ সৎ হওয়ার, সৎ মানুষের সঙ্গে থাকার এবং সততার গুণাবলি অর্জন করার নির্দেশ দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হও।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)

    Advertisement

    মহানবী (সা.)

    মহানবী (সা.) ছিলেন সত্য ও সততার প্রতীক। নিম্নে এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো।

    সততার সর্বোচ্চ দৃষ্টান্ত তিনি
    মহানবী (সা.) ছিলেন সততার সর্বোচ্চ দৃষ্টান্ত। প্রাজ্ঞ আলেমরা বলেন, সৃষ্টিজগতে যদি একজন সত্যবাদীকে বেছে নেওয়া হয়, তবে মুহাম্মদ (সা.)-কেই বেছে নিতে হবে। এর কারণ হিসেবে তাঁরা নিম্নোক্ত আয়াতগুলো উল্লেখ করেন।

    যার মূলকথা হলো তিনি আল্লাহ তাঁকে নিজের রহমতের চাদরে এমনভাবে আবৃত করে রেখেছিলেন যে তাঁর পক্ষে মিথ্যা বলা তো দূরের কথা, ভুল বলাও সম্ভব ছিল না। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের সঙ্গী বিভ্রান্ত নয়, বিপথগামীও নয় এবং সে মনগড়া কথাও বলে না। এটা তো ওহি, যা তার প্রতি প্রত্যাদেশ হয়, তাকে শিক্ষা দান করে শক্তিশালী প্রজ্ঞাসম্পন্ন (জিবরাইল)।’ (সুরা : নাজম, আয়াত : ২-৫)

    আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) আঙুল দিয়ে তাঁর মুখের দিকে ইশারা করে বললেন, তুমি (আমার থেকে প্রকাশিত সব কিছু) লিখে রাখো, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! এ মুখ থেকে সর্বাবস্থায় সত্য ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৩৬৪৬)

    তিনি সত্য ও সততার প্রতীক কেন

    মহানবী (সা.)-এর অন্যতম গুণবাচক নাম ছিল ‘আস সাদিকুল আমিন’। আরবি সাদিক অর্থ সত্যবাদী আর আমিন অর্থ বিশ্বস্ত। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সততার জন্য তাঁকে আরবের লোকেরা আমিন তথা বিশ্বস্ত উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। তাঁর সত্যতা ও সততা নানাভাবেই প্রমাণিত। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো—

    ১. কোরআনের সাক্ষ্য : পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সত্যবাদী বলে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

    ইরশাদ হয়েছে, ‘যে সত্য এনেছে এবং যারা সত্যকে সত্য বলে মেনে নিয়েছে তারাই মুত্তাকি।’ (সুরা : ঝুমার, আয়াত : ৩৩)

    অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘বরং সে সত্য নিয়ে এসেছে এবং সে রাসুলদেরকে সত্য বলে স্বীকার করেছে।’ (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ৩৭)

    ২. খাদিজা (রা.)-এর সাক্ষ্য : স্ত্রীর কাছে মানুষ খোলা বইয়ের মতো। তাই মানুষের চরিত্র নির্ধারণে স্ত্রীর সাক্ষ্য বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। প্রথম ওহি অবতীর্ণ হওয়ার পর আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর হৃদয় কাঁপছিল। তিনি খাদিজা বিন‌তে খুওয়াইলিদ (রা.)-এর কাছে এসে বললেন, আমাকে চাদর দ্বারা আবৃত করো, আমাকে চাদর দ্বারা আবৃত করো। তারা তাঁকে চাদর দ্বারা আবৃত করলেন। এমনকি তাঁর শঙ্কা দূর হলো। তখন তিনি খাদিজা (রা.)-এর কাছে ঘটনাবৃত্তান্ত জানিয়ে তাঁকে বললেন, আমি আমার নিজেকে নিয়ে শঙ্কা বোধ করছি। খাদিজা (রা.) বললেন, আল্লাহর কসম, কখনোই নয়। আল্লাহ আপনাকে কখনো লাঞ্ছিত করবেন না। আপনি তো আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সদাচরণ করেন, সত্য বলেন, অসহায় দুস্থদের দায়িত্ব বহন করেন, নিঃস্বকে সহযোগিতা করেন, মেহমানের আপ্যায়ন করেন এবং হক পথের দুর্দশাগ্রস্তকে সাহায্য করেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩ ও ৪৯৫৬)

    ৩. কুরাইশের সম্মিলিত সাক্ষ্য : ইসলাম আগমনের তিন বছর অতিক্রান্ত হলে আল্লাহ প্রকাশ্যে দাওয়াত দেওয়ার নির্দেশ দিলেন। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) সাফা পর্বতের চূড়ায় আরোহণ করেন এবং ‘ইয়া সাবাহ’ বলে আওয়াজ দেন। আরবরা এভাবে স্বগোত্রীয়দের শত্রুদের ব্যাপারে সতর্ক করত। তাঁর ডাক শুনে কোরাইশরা সাফা পর্বতের নিচে সমবেত হলো। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে বনি আবদুল মুত্তালিব! হে ফিহিরের বংশধর! হে বনি কাব! যদি আমি তোমাদের বলি এই পাহাড়ের অপর পাশে একদল শত্রু সৈন্য দাঁড়িয়ে আছে এবং তোমাদের ওপর হামলা অপেক্ষা করছে, তবে তোমরা কি তা বিশ্বাস করবে?’ তারা সমস্বরে বলে, হ্যাঁ, বিশ্বাস করব। নবী (সা.) বললেন, ‘আমি তোমাদেরকে এই দুঃসংবাদ প্রদান করছি যে তোমরা যদি তোমাদের বাতিল ধর্ম-বিশ্বাস পরিহার না করো, তা হলে অচিরেই তোমাদের ওপর আল্লাহর ভয়াবহ শাস্তি নেমে আসবেব।’ (নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা ১২৯; সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া, পৃষ্ঠা ২৮)

    ৪. বিশ্বদরবারে সততার সাক্ষ্য : হুদাইবিয়ার সন্ধির পর মহানবী (সা.) বিশ্বের উল্লেখযোগ্য রাজা-বাদশাহর কাছে ইসলামের আহবান জানিয়ে চিঠি পাঠান। তখন রোমের শাসক আবু সুফিয়ানকে (তিনি তখনো মুসলিম হননি) জিজ্ঞাসা করলেন, নবুয়ত দাবি করার আগে তোমরা কি তাঁকে মিথ্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করেছ? তিনি কি কখনো অঙ্গীকার ভঙ্গ করেছেন? তিনি বলেন, না। আমরা কখনো তাঁকে মানুষের সঙ্গে মিথ্যা বলতে দেখিনি, তিনি কখনো অঙ্গীকার ভঙ্গ করেননি। (বুখারি, হাদিস : ৭)

    ৫. চরম শত্রুর সাক্ষ্য : মহানবী (সা.)-এর প্রতি চরম বিদ্বেষ ও শত্রুতা পোষণ করত আবু জাহেল। সেও নবীজি (সা.)-কে সত্যবাদী হিসেবে সাক্ষ্য দেয়। মিসওয়ার ইবনে মাখরামা (রা.), যিনি আবু জাহেলের বোনের ছেলে ছিলেন, তিনি আবু জাহেলকে জিজ্ঞাসা করেন, মামা! আপনারা কি মুহাম্মদ (সা.) নবুয়ত দাবি করার আগে কখনো মিথ্যা বলতে দেখেছেন? সে উত্তর দেয়, ভাগিনা! আল্লাহর কসম, আমরা মুহাম্মদকে আমিন সম্বোধন করতাম। তিনি কখনো আমাদের সঙ্গে মিথ্যা বলেননি। (হিদায়াতুল হায়ারা, পৃষ্ঠা ৫০)

    ৬. কৌতুকের ছলেও মিথ্যা নয় : মহানবী (সা.) তাঁর সাহাবিদের সঙ্গে কখনো কখনো হাস্য-কৌতুক করতেন। তবে কৌতুকের ছলেও তিনি মিথ্যা বলতেন না। একবার আবু হুরায়রা (রা.) জিজ্ঞাসা করেন, হে আল্লাহর রাসুল! আপনিও হাস্য-রসিকতা করেন! তিনি বলেন, হ্যাঁ, তবে আমি কেবল সত্যই বলি। (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৯০)

    ১-১ গোলে ড্র মাদ্রিদ ডার্বি, ৫০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

    উম্মতের প্রতি আহবান
    রাসুলুল্লাহ (সা.) শুধু নিজে সত্য বলতেন না, বরং উম্মতকে সত্য বলতে এবং সত্য পথে চলার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তোমরা মিথ্যাচার বর্জন করো। কেননা মিথ্যা পাপাচারের দিকে ধাবিত করে আর পাপাচার জাহান্নামে নিয়ে যায়। কোনো ব্যক্তি সর্বদা মিথ্যা বলতে থাকলে এবং মিথ্যাচারকে স্বভাবে পরিণত করলে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে তার নাম মিথ্যুক হিসেবেই লেখা হয়। আর তোমরা অবশ্যই সততা অবলম্বন করবে। কেননা সততা নেক কাজের দিকে পথ দেখায় এবং নেক কাজ জান্নাতের দিকে নিয়ে যায়। আর কোনো ব্যক্তি সর্বদা সততা বজায় রাখলে এবং সততাকে নিজের স্বভাবে পরিণত করলে, শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে তার নাম পরম সত্যবাদী হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৮৯)

    আল্লাহ সবাইকে সত্যবাদী হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।
    আলেমা হাবিবা আক্তার

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ইসলাম দৃষ্টান্ত ধর্ম মহানবী মহানবী (সা.) সততার সর্বোচ্চ সা.
    Related Posts
    ইহুদি জাতি

    কালের পরিপ্রেক্ষিতে ইহুদি জাতির ইতিহাস

    June 22, 2025
    হজ শেষে দেশে ফিরেছেন

    হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ জন হাজি

    June 21, 2025
    হজযাত্রীর কোটা ১ হাজার

    হজযাত্রীর কোটা ১ হাজার বহাল রাখতে সৌদি সরকারকে অনুরোধ

    June 21, 2025
    সর্বশেষ খবর
    হজ পালন

    হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি

    Dyson FreshAir Shield

    Dyson FreshAir Shield: বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    ট্রেইনি ক্যাশ অফিসার

    ট্রেইনি ক্যাশ অফিসার নিচ্ছে ট্রাস্ট ব্যাংক, আবেদন শুরু

    যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক

    যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

    মেহজাবীন

    প্যারিসে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

    উপদেষ্টা পরিষদের সভায়

    উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা, হতে পারে বাজেট পাস

    Realme

    Realme GT Neo 6 SE: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Affiliate Marketing Without a Website

    Affiliate Marketing Without a Website : Easy Steps to Start

    ইরানের পাল্টা হামলায়

    ইরানের পাল্টা হামলায় কেঁপে উঠল ইসরায়েলের ১০ অঞ্চল, আহত ১৬

    Fila Korea Sportswear Evolution

    Fila Korea Sportswear Evolution: Pioneering Global Fashion and Performance Innovation

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.