জুমবাংলা ডেস্ক : ময়দা-আটাসহ পণ্য না কিনলে সয়াবিন তেল দিচ্ছে না কোম্পানির প্রতিনিধিরা, এমন অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা। কৃত্রিম সংকটের কারণে চাইলেই দোকানে মিলছে না সয়াবিন তেল। ফলে বাধ্য হয়েই ওই কোম্পানির পণ্য কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। এই অবস্থা চলতে থাকলে রমজানে সংকট আরও বাড়ার শঙ্কা ব্যবসায়ীদের।
দেশে ভোজ্যতেলের বাজারে আবারও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বরিশালের বাজারে মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন তেল। লিটার প্রতি ১৭৫ টাকা হলেও খোলা সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়।
দোকানিদের অভিযোগ, বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর তেলের সঙ্গে একই কোম্পানির চাল-আটা-ডাল ও মসলা না নিলে মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন তেল।
সিলেটের কালীঘাট, বন্দরবাজার, লালবাজার ও কাজীর বাজারের প্রায় সব দোকানেই তেলের সংকট। আসন্ন রমজান উপলক্ষে এ সংকট আরও বাড়ার শঙ্কা ক্রেতাদের।
খুলনার বাজারে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। আর কয়েক দোকান ঘুরলেও মিলছে না বোতালজাত তেল। আর যেসব দোকানে মিলছে সেখানেও কিনতে হচ্ছে অন্য কোম্পানির পণ্য।
একই অবস্থা যশোরেও। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ–তদারকির অভাবে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে আমদানিকারকরা।
চাঁদপুর ও হিলিতেও সংকট কাটেনি সয়াবিনের। কোনো দোকানেই মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন তেল। বাড়তি দামে বিক্রির অভিযোগ পেলে ব্যবস্থার নেওয়ার কথা জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
সয়াবিন তেলের সংকট কাটাতে বাজারে তদারকি বাড়ানোর কথা বলছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।