Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home স্পর্শের ভালো-খারাপ, শিশুদের সচেতন করতে হবে যেভাবে
লাইফস্টাইল

স্পর্শের ভালো-খারাপ, শিশুদের সচেতন করতে হবে যেভাবে

Shamim RezaMarch 7, 20258 Mins Read
Advertisement

লাইফস্টাইল ডেস্ক : বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে ‘বড়দের শ্রদ্ধা এবং ছোটদের স্নেহ’ এই বিষয়টা অনেকটাই প্রতিষ্ঠিত এক ধরনের বাস্তবতা। সেই জায়গা থেকে শিশুদের আদর করাটাও সামাজিকভাবে বেশ প্রচলিত। খবর বিবিসি’র।

Baby

অবশ্য বিশ্বের অনেক দেশেই মা-বাবা ছাড়া অন্য কেউ বা বাইরের কেউ শিশুদের আদর করাকে বেশ নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা হয়। মা-বাবার অনুমতি ছাড়া এমন ক্ষেত্রে অনেক সময় শক্ত আইনের ব্যবস্থাও থাকে।

এর পেছনে একটা বড় কারণ শিশুদের যৌন হয়রানির শিকার হওয়ার ঝুঁকি। কারণ সাবধানতা সত্ত্বেও বিশ্বজুড়ে শিশুদের যৌন নিপীড়নের শিকার হওয়ার ঘটনা ঘটে।

যেমন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি চার জন মেয়ে শিশুর মধ্যে একজন এবং ২০ জন ছেলেশিশুর মধ্যে একজন যৌন হয়রানির শিকার হয়। এই তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র বা সিডিসির।

সেখানে বলা হচ্ছে এমন এমন হয়রানির শিকার হওয়া ৯০ শতাংশই কোনো পরিচিত বা পরিবারের আস্থাভাজন ব্যক্তিদের দ্বারা ঘটে।

বাংলাদেশের আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী ২০২৪ সাল জুড়ে ২৩৪টি শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনা ৬৬টি। এর বাইরে ছেলে শিশু ধর্ষণের ঘটনা ছিল ৩৬টি, ধর্ষণচেষ্টা তিনটি।

শিক্ষক পর্যায় থেকে যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটেছে ৯০টি, অপরিচিতদের দ্বারা ৩৯টি।

যদিও বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের একটি নিবন্ধে গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে নারীদের মধ্যে শতকরা ৩০, পুরুষদের মধ্যে শতকরা ১৬ জন ছোটবেলায় কোনো না কোনো যৌন নির্যাতনের শিকার হয়।

এছাড়া “প্রায় শতকরা ৮৫ ভাগ ক্ষেত্রেই যৌন নির্যাতনকারী শিশুর পরিচিত হয়… তার আত্মীয়, বন্ধু বা বিশ্বস্ত কেউ,” সেই নিবন্ধে উল্লেখ করেছেন বারডেম জেনারেল হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাসিম জাহান।

তবে এতটা তীব্র পর্যায়ে যাওয়া ছাড়াও স্বাভাবিক স্পর্শ বা আদর করার ক্ষেত্রে যদি তা কোনো শিশুর জন্য অস্বস্তির কারণ হয় তবে সেটা যৌন নিপীড়নের পর্যায়ে পড়তে পারে।

এছাড়া এমন সংবেদনশীল বিষয়ে সামাজিক ট্যাবু বা গোপনীয়তার সংস্কৃতি কম বয়সে নিপীড়নের শিকার হওয়া ব্যক্তির জন্য মানসিক ট্রমার কারণ হতে পারে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।

অভিভাবকদের করণীয়

এই ধরনের বিষয় অত্যন্ত সংবেদনশীল হওয়ায় এমন বিষয় নিয়ে অভিভাবকরা বিবেচনায় নিতে বা আলোচনা করতে অস্বস্তি বোধ করেন। অনেক ক্ষেত্রে জানতে পারলেও পরিবারের কাছের মানুষদের সন্দেহ করার বিষয়েও অভিভাবকরা কী করবেন ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না।

অভিভাবকরা যদি এবিষয়ে সচেতনতা না দেখান বা এমন ঘটনা ঘটলে শুধু বিষয়টিকে গোপন রাখার বিষয়ে জোর দেন এবং খারাপভাবে স্পর্শ করা ব্যক্তি যদি পরিবারে অবাধে ওঠাবসা করতে পারেন তাহলে সেটা জীবনভর মা-বাবার ক্ষেত্রে একটা নেতিবাচক মনোভাব বা ট্রমা হিসেবে রয়ে যেতে পারে, বলছেন অধিকারকর্মী নিশাত সুলতানা। তিনি শিশুদের এমন বিষয় নিয়ে কাজ করেছেন এবং বর্তমানে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের একজন পরিচালক।

বাংলাদেশে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও বিশ্বের এ সংক্রান্ত বই বা তথ্য বিশ্লেষকদের মতামত দিয়ে ভিডিও বা বুকলেট তৈরি করে। এগুলোয় তুলে ধরা হয় শিশুকে যা যা শেখাতে হয়, একই সাথে অভিভাবককেও যে বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হয়।

বাংলাদেশে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন তেমন বেশ কিছু বিস্তারিত বুকলেট প্রকাশ করেছে। সেখানে অভিভাবকদের যে বিষয়গুলো বলা হয়––

  • শিশুর সাথে একা সময় কাটাতে চাওয়া ব্যক্তির বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। অভিভাবক ছাড়া কাউকে, এমনকি শিশুর পছন্দের ব্যক্তির সাথেও বাইরে ঘুরতে দেয়া যাবে না। শিশুদের সাথে ছোট বলে এমন আচরণ মেনে নেয়া যাবে না যাতে তারা অস্বস্তি বোধ করে।
  • মা-বাবা ও অভিভাবকদের মাথায় রাখতে হবে পরিবারের ভেতরে-বাইরে কারো কারো ‘অন্যের শরীরে খারাপভাবে হাত দেয়ার’ অভ্যাস থাকতে পারে। যেসব জায়গায় হাত দেয়া উচিত না তেমন জায়গায় হাত দিলে শিশুরা যেন মা-বাবাকে বলে দেয় সেটা শেখাতে হবে।
  • যে ব্যক্তি শিশুদের ব্যক্তিগত জায়গায় স্পর্শ করবে বা শিশুকে দিয়ে তাদের শরীরে এমনভাবে স্পর্শ করার কথা বলবে যেটা শিশুর পছন্দ হবে না, সেক্ষেত্রে শিশুদের বাধা দেয়া শেখাতে হবে।
    সব বয়সী শিশুর প্রতি নজর রাখতে হবে। শিশু এমন কোনো অভিযোগ করলে সেটা গুরুত্ব দিয়ে শুনতে হবে।
  • ‘গুড টাচ-ব্যাড টাচ’ বা ‘ভালো স্পর্শ, মন্দ স্পর্শ’ ধারণার সাথে শিশুকে পরিচিত করিয়ে দিতে হবে।
  • বাচ্চাদের মন খুলে কথা বলা শেখাতে হবে যেন সমস্যার বিষয়ে বলতে তারা ভয় না পায়।
  • যদি তেমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে যায় সেক্ষেত্রে শিশুকে আশ্বস্ত করতে হবে যে সে ঘটনার জন্য শিশুটি কোনোভাবে দায়ী নয় এবং নিপীড়নকারী ব্যক্তির এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য না।
  • পরিবারের অন্য সদস্য বা পরিচিতদের নিপীড়নকারী ব্যক্তি সম্পর্কে জানাতে হবে যেন তারা নিজ সন্তানদের নিয়ে সতর্ক থাকতে পারেন।
  • ঘটনাকে তুচ্ছ হিসেবে দেখা বা নিপীড়নকারীর পক্ষ নেয়া যাবে না। আবার এ নিয়ে বাড়াবাড়ি রকমের দুশ্চিন্তা বা প্রতিক্রিয়া বা অতিরিক্ত প্রশ্ন করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
  • ইউকে এইডের সাথে সম্মিলিতভাবে তৈরি করা ‘মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের’ সে বুকলেটের সম্পাদনা করেছেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ।
  • নিশাত সুলতানা বলছেন “প্রথম থেকেই সন্তানকে জানাতে হবে যেন এমন পরিস্থিতিতে তারা না পড়ে একদম, তারপরও যদি ধরনের ঘটনা হয়ে যায় সেটা লঘু মাত্রার হলেও সন্তানদের আগলে রাখতে হবে, চোখে চোখে রাখতে হবে।
  • আত্মীয় হলেও তেমন ঘটনা ঘটানো ব্যক্তিকে বাড়িতে যতটা সম্ভব আসতে না দেয়া উচিত, শিশুকে অস্বস্তিকরভাবে স্পর্শ করা ব্যক্তিদের নিজেদের জীবন থেকে ‘যতদূর সম্ভব ছেঁটে ফেলা’ অথবা ‘প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা’ নেয়ার কথা বলছেন তিনি।

শিশুদের কীভাবে বোঝাতে হবে?

 

সন্তানদের সুরক্ষার জন্য এ বিষয়গুলো বোঝানোটাও বাবা-মায়ের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।

আর ‘গুড টাচ ও ব্যাড টাচ’ এই ধারণা দিতে প্রায় সব পর্যায়ের বিশেষজ্ঞরা যেটা উল্লেখ করেন সেটা হচ্ছে শিশুদের ব্যক্তিগত অঙ্গ সম্পর্কে ধারণা তৈরি করা।

ছেলে শিশুদের ক্ষেত্রে ঠোঁট, গোপনাঙ্গ, পায়ুপথ; মেয়েদের ক্ষেত্রে এই তিন অংশ ছাড়াও বুকের দিকের অংশ।

জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফও এই অঙ্গগুলোকে একান্ত ব্যক্তিগত হিসেবে শিশুকে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কথা বলে।

তবে একই সাথে এটাও বলা হয় যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেখানে স্পর্শ করার প্রয়োজন হতে পারে। যেমন শিশুর যদি টয়লেটে বা গোসলে সাহায্যের প্রয়োজন হয় এবং ডাক্তারের কাছে স্বাস্থ্যের পরীক্ষার জন্য যেতে হয়।

এক্ষেত্রে নিরাপদ স্পর্শের উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যদি দাদা-দাদি বা নানা-নানি কেউ জড়িয়ে ধরে এবং গালে চুমু দেয় বা বন্ধুরা হাই ফাইভ দেয়। তবে অনিরাপদ স্পর্শ হিসেবে ইউনিসেফ উল্লেখ করেছে––

  • যদি ধরলে ব্যথা লাগে
  • যদি এমন জায়গায় ধরা বা স্পর্শ করা হয় যেখানে ধরলে ভালো লাগে না বা যেখানে ধরা উচিত না (ব্যক্তিগত অঙ্গ)
  • অস্বস্তি বোধ হয় বা খারাপ লাগে এমনভাবে কেউ ধরলে
  • যদি এমনভাবে কেউ ধরে যাতে ভয় বা নার্ভাস লাগে
  • যদি তাকে ধরার জন্য বা স্পর্শ করার জন্য শিশুকে জোর করে
  • যদি স্পর্শ করে কাউকে এ বিষয়ে বলতে নিষেধ করে, চুপ থাকতে বলে
  • যদি স্পর্শের কথা কাউকে বললে তার ক্ষতি করার হুমকি দেয়া হয়
  • অস্বস্তি বলতে বোঝানো হচ্ছে – মন খারাপ, রাগ, ভয়, লজ্জা
  • কেউ এমন করলে যাকে বিশ্বাস করা যায় বা আস্থা রাখা যায় এমন মানুষকে বলতে হবে

বিবিসি বাংলা ২০১৯ সালে এমন একটি অনুষ্ঠান করেছিল যেখানে অভিভাবকদের সাথে এ নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং কয়েকজন শিশুকে এ নিয়ে শেখানো হয়।

সেখানে ঠোঁট এবং হাঁটুর ওপর থেকে পেটের নিচের অংশে সামনে ও পেছনে দুই দিকের অংশ একান্ত ব্যক্তিগত হিসেবে শিশুদের বোঝান মিজ সুলতানা।

শরীরের সেসব ব্যক্তিগত জায়গাগুলোতে যদি কেউ অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শ করে তাহলে “আমরা না বলবো, চিৎকার করবো এবং আমাদের মা-বাবাকে জানাবো বিষয়টা। যদি এরকম পরিস্থিতি হয় যে আমাদের বিপদ মনে হচ্ছে তাহলে সাথে সাথে দৌড়ে আমাদের ওই জায়গা থেকে বেরিয়ে যেতে হবে।”

কেউ যদি আমাদেরকে এমনভাবে স্পর্শ করে যেটা আমাদের খারাপ লাগছে তখন আমরা চুপ করে থাকবো না, আমরা কথা বলবো, আমরা জোরে ‘না’ বলবো,” শিশুদের এভাবে বুঝিয়েছিলেন মিজ সুলতানা।

ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট ডা. ইশরাত শারমিন রহমানও বিবিসি বাংলাকে এই অঙ্গের ক্ষেত্রে বলেছিলেন এখানে বাবা মা গোসল করানো বা পরিষ্কার করার সময় ছাড়া অন্য কেউ স্পর্শ করতে পারবে না। কেউ সেটি করলে সে কী করবে সেটিও তাকে জানানো। সেটা বাবা মাকে যে জানাবে সেটি শেখাতে হবে। এতে বাচ্চারা সচেতন থাকবে।”

মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের আরেকটি বুকলেটে উল্লেখ করা হয়েছে যে প্রতিবাদ করার বিষয়ে এবং মা-বাবাকে এবিষয়ে বলার ক্ষেত্রে যেন কোনো সংকোচ না থাকে।

ছেলে বা মেয়ে কাছাকাছি থাকা কোনো ব্যক্তি এমন কাজ বা আচরণ করতে পারেন বা কথা বলতে পারেন, অথবা ছবি দেখাতে পারেন যা শিশুদের কাছে খারাপ লাগার মতো। সেক্ষেত্রে শিশুদের জোর গলায় বলতে বলা হয় ‘না, আমার সাথে এমন করবে/করবেন না’ বা ‘যাও, আমার কাছ থেকে দূরে সরে যাও।’

অবশ্য বিশেষজ্ঞরা এতেও জোর দেন যেন বিষয়গুলো যতটা সম্ভব খেলাচ্ছলে বা সহজভাবে বোঝানো হয় যাতে শিশুদের ভয় বেড়ে না যায়।

এক্ষেত্রে ডা. ইশরাত শারমিন ছোট শিশুদের বেলায় একটু খেলার ছলে, ছবি এঁকে অথবা গল্প করে ধীরে ধীরে ধারণাটা তার মাথায় দেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। আর সন্তান একটু বড় হলে মুখে বলা এবং মাঝে মাঝেই মনে করিয়ে দেয়ার কথা বলছেন।

“শিশুর আচরণ পরিবর্তন খেয়াল করতে হবে। বাচ্চার আচরণ থেকেও অনেক সময় অনেক কিছু বোঝা যায়। সে যদি কাউকে দেখে ভয় পায়, কারও কোলে যেতে না চায়, তাকে জোর করা উচিত নয়। যে বাচ্চা বিছানা ভেজানো বন্ধ করে দিয়েছে, সে যদি হঠাৎ আবার তা করে, সে যদি ভয় পেয়ে চমকে ওঠে বা রাতে দুঃস্বপ্ন দেখছে, এমন পরিবর্তন খেয়াল করতে হবে” বিবিসিকে যৌনহয়রানি নিয়ে প্রতিবেদনে বলেছিলেন ডা. শারমিন।

তিনি উল্লেখ করেন যে মা-বাবাকে শিশুর এমন অভিযোগ “বিশ্বাস করতে হবে, কারণ বাচ্চারা যতরকম গল্প বানিয়ে বলুক না কেন এই বিষয়ে বানিয়ে কথা বলার ক্ষমতা তার থাকার কথা নয়।”

তার অভিজ্ঞতায় মা-বাবার মধ্যে অনেক সময় বিশ্বাস বা মানতে না চাওয়ার প্রবণতা থাকে উল্লেখ করে তিনি বলেন যদি অবিশ্বাস বা অনাস্থা কাজ করে তাহলে একদিকে শিশু যেমন কথা বলার জায়গা হারিয়ে ফেলে, নির্যাতক ব্যক্তিও আরও সুযোগ পেয়ে যায়।

Nothing Phone (3a) সিরিজে গ্যারান্টি এক্সচেঞ্জ ভ্যালু অফার!

সমাজের বিভিন্ন স্তরে কাজ করে নিশাত সুলতানার অভিজ্ঞতা হচ্ছে যে সন্তানের প্রশ্নে মা-বাবারা সাধারণত বেশ ইতিবাচকভাবে আচরণ করেন। তবে শিক্ষাব্যবস্থায় সবক্ষেত্রে বিষয়গুলো যুক্ত না থাকাটা এই বিষয়ে সচেতনতা তৈরির ক্ষেত্রে একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখেন তিনি।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
করতে ভালো-খারাপ যেভাবে লাইফস্টাইল শিশুদের সচেতন স্পর্শের স্পর্শের ভালো-খারাপ হবে
Related Posts
মেয়ে

মেয়েরা বিশেষ মুহূর্তে সঙ্গীর কাছে যা শুনতে চায়

November 27, 2025
মুখের ছুলি

মুখের ছুলির দাগ দূর করার সহজ পদ্ধতি

November 27, 2025
ভাবি

বাঙালি বৌদিদের ছেলেরা কেন বেশি পছন্দ করে

November 27, 2025
Latest News
মেয়ে

মেয়েরা বিশেষ মুহূর্তে সঙ্গীর কাছে যা শুনতে চায়

মুখের ছুলি

মুখের ছুলির দাগ দূর করার সহজ পদ্ধতি

ভাবি

বাঙালি বৌদিদের ছেলেরা কেন বেশি পছন্দ করে

পেঁয়াজ

ঘরের ইঁদুরের যন্ত্রণা থেকে চিরতরে মুক্তি দেবে পেঁয়াজ

তিল

শরীরের কোন স্থানে তিল থাকলে ধনী হওয়ার লক্ষন

মুলা চাষ

বাড়ির ছাদে এই পদ্ধতিতে মুলা চাষ করুন, হবে বাম্পার ফলন

মেয়েরা

যেসব পুরুষকে কোন কিছুতেই না বলতে পারেন না মেয়েরা

ঘনঘন শ্যাম্পু ব্যবহার

ঘনঘন শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল রুক্ষ হয়ে যাচ্ছে? জেনে নিন সমাধান

Girl

মেয়েদের কোমর কখন মোটা হয়ে যায়, কেন হয়

মেয়ে

মেয়েদের গোপন চাওয়া বুঝে নিন এই ইশারায়

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.