আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কোনও মেয়ের বিয়ে স্থির হলে হবু বরের পরীক্ষা নিতে তাঁর সঙ্গে শুতে হয় মেয়ের মাসি পিসি, কাকীদের। এক বিশেষ ক্ষমতা পরীক্ষা করেন তাঁরা। যা দুনিয়ার কাছে আজব রীতি মনে হতে পারে, তাই কিন্তু কারও কাছে প্রথা। আর তার পিছনে যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে তাঁদের। গোটা দুনিয়াকে চমকে দিতে পারে এমনই এক রীতি প্রচলিত রয়েছে উগান্ডার বানিয়ানকোল জনজাতির মধ্যে।
এদের মধ্যে যখন কোনও তরুণীর বিয়ে স্থির হয় তখন সেই হবু কনের মাসিমা, কাকিমা, পিসিমাদের দায়িত্ব বেড়ে যায়। তাঁদের পরিবারের মেয়ের যে যুবকের সঙ্গে বিয়ে স্থির হয়েছে সে যুবক সত্যিই দৈহিক মিলনের উপযুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করে দেখার দায়িত্ব তাঁদের ওপর বর্তায়।
আর সেই দায়িত্ব তাঁদের দৈহিক মিলনের মধ্যে দিয়ে পরীক্ষা করতে হয়। অর্থাৎ ওই হবু বরের সঙ্গে তাঁরা প্রথমে দৈহিক মিলন করেন। পরীক্ষা করে দেখেন শরীরী ছলাকলায় যুবক যথেষ্ট পারদর্শী কি না। তারপর তাঁরা দৈহিক মিলনের পর যুবককে সঠিক নির্বাচন হিসাবে তকমা দিলে তবেই বিয়ে এগোয়।
তবে শুধু হবু বরের মিলন ক্ষমতা পরীক্ষা করাই নয়, মাসিমা, পিসিমা, কাকিমাদের আরও এক গুরুদায়িত্ব পালন করতে হয়। তাঁদের ওই মেয়েরও সতীত্ব পরীক্ষা করে দেখতে হয়।
১৯৭৪ সালের ১ টাকা থাকলে যত টাকা পাবেন আপনি, জেনে নিন বর্তমান সময়ের দাম
দেখা হয় ওই তরুণী তার আগে কোনওভাবে শরীরী মিলন করেছিলেন কিনা। সেই পরীক্ষার পরই বিয়ে সামনের দিকে এগোয়। শুরু হয় অন্তিম তোড়জোড়। তারপর আসে বিয়ের দিন। এভাবেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এই জনজাতিতে বিয়ের আগে হবু বরকে কনের মাসিমা, পিসিমারা পরীক্ষা করে নেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।